রাষ্ট্রবিজ্ঞান পাঠের গুরুত্ব প্রয়োজনীয়তা ও ভবিষ্যৎ আলােচনা কর
রাষ্ট্রবিজ্ঞান পাঠের প্রয়োজনীয়তা। রাষ্ট্রবিজ্ঞান পাঠের প্রয়োজনীয়তা আলোচনা কর
রাষ্ট্রবিজ্ঞান পাঠ একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যা নানাবিধ সামাজিক, রাজনৈতিক এবং আর্থিক বিষয়গুলির পরিবর্তে অধ্যয়ন করে। এটি মানবকে জ্ঞান এবং বুদ্ধির মাধ্যমে একটি সমগ্র পরিবেশে বুদ্ধিমান প্রজাতির প্রতিষ্ঠান করে যা সমাজের উন্নতির সাথে বিভিন্ন সামাজিক ও নৈতিক সমস্যার সমাধান করতে পারে।
আমাদের নিচে রাষ্ট্রবিজ্ঞান পাঠের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে কয়েকটি মৌলিক কারণ আলোচনা করবো:
- রাষ্ট্র প্রশাসনের বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে জ্ঞান: রাষ্ট্রবিজ্ঞান পাঠ সামাজিক বিজ্ঞানের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ যা আমাদেরকে রাষ্ট্র প্রশাসন ও সরকারের নিয়ম, নীতি এবং প্রক্রিয়া সম্পর্কে জানতে সহায়তা করে। এটি রাষ্ট্র প্রশাসনিক কর্মকান্ডকে উন্নত করে যাতে সরকার তার প্রাধান্যতা সম্পর্কে উচ্চতর
- নাগরিকত্ব ও নৈতিক দায়িত্বের বৃদ্ধি: রাষ্ট্রবিজ্ঞান পাঠ সামাজিক সংক্রান্ত নীতিমালা ও শাস্তিপ্রণালীর পরিচয় দিয়ে নাগরিকদের নাগরিকত্ব ও নৈতিক দায়িত্ব সম্পর্কে সচেতনতা উত্পন্ন করে। এটি নাগরিকদের সচেতন ও জাগরুক হতে সাহায্য করে এবং তাদেরকে ন্যায় ও অধিকারের প্রতি সচেতন করে।
- সমাজে সংঘটিত পরিবর্তনের বৈশিষ্ট্য বুঝায়: রাষ্ট্রবিজ্ঞান পাঠ সামাজিক ও রাজনৈতিক পরিবর্তনের উদাহরণ এবং মেকানিজমগুলি স্পষ্ট করে। এটি ছাত্রদেরকে বুদ্ধিমত্তা প্রদান করে এবং তাদেরকে উচ্চতর স্বাধীনতা, ন্যায়পরায়ণতা, সামরিকতা এবং মানবিক অধিকার বিষয়ে সচেতন করে।
- প্রজাতন্ত্র ও শাসনের বিষয়বস্তু: রাষ্ট্র বিজ্ঞান প্রজাতন্ত্রের ও শাসনের বিষয়বস্তু সম্পর্কে সঠিক ধারনা দেই।
- রাষ্ট্র প্রতিরক্ষা ও জাতিসংঘের বিষয়বস্তু জ্ঞান: রাষ্ট্রবিজ্ঞান পাঠ রাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা, আর্থিক সুরক্ষা, সৈন্য ও অভিযান্ত্রিক কর্মকান্ড, রাষ্ট্রবিদের অধিকার এবং দায়িত্ব সম্পর্কে জ্ঞান প্রদান করে। এটি ছাত্রদেরকে জাতিসংঘের কার্যকারিতা এবং এর ভূমিকা সম্পর্কে সচেতন করে এবং অন্যান্য রাষ্ট্রের সাথে বিভিন্ন বৈঠক এবং সম্পর্ক তৈরির পরিমার্জন করে।
- আর্থিক ও বাণিজ্য বিষয়বস্তু জ্ঞান: রাষ্ট্রবিজ্ঞান পাঠ অর্থনীতি, বাণিজ্য নীতি, অর্থনৈতিক সমস্যাগুলি, আর্থিক বিকাশ ও নির্ভরশীলতার বিষয়ে জ্ঞান প্রদান করে। এটি ছাত্রদেরকে ব্যক্তিগত ও জাতিগত অর্থনীতির মূলভূত বিষয় সম্পর্কে জানায়।
রাষ্ট্রবিজ্ঞান অধ্যয়নের পদ্ধতি সমূহ আলোচনা কর
রাষ্ট্রবিজ্ঞান হলো একটি বিজ্ঞান যা রাষ্ট্র এবং রাষ্ট্রীয় সংস্থাগুলির উদ্যেশ্য, কার্যক্রম এবং সম্প্রদায়ের মধ্যে বিভিন্ন সম্পর্ক ও প্রভাবগুলি বিশ্লেষণ করে।
এটি মানুষের সমাজজীবনের ব্যবস্থাপনার একটি গবেষণা করে যা শাস্ত্রীয় উপায়ে এবং পদ্ধতিগতভাবে অধ্যয়ন করে। রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি সমস্যা-সমাধান বিজ্ঞান যা :
- রাষ্ট্র ও রাষ্ট্রীয় বিষয়ে তত্ত্ব,
- বৈশ্লেষণিক বিশ্লেষণ এবং নীতিমালা বিবেচনা করে।
এটি সাধারণত বিভিন্ন পদার্থের সাথে পূর্বাভাস ও প্রভাবের মধ্যে সম্পর্ক সম্পর্কিত বিষয়ে গবেষণা করে, যেমন :
- সরকার,
- নীতি,
- শাস্ত্র,
- রাষ্ট্রীয় প্রশাসন,
- বিচারপতি ব্যবস্থাপনা এবং
- জনগণের সঙ্গে প্রতিষ্ঠান ও নীতি সম্পর্কিত বিষয়ে।
রাষ্ট্রবিজ্ঞানেকিছু পদ্ধতি অনুসরণ করে সেগুলো আলোচনা করা হলো:
1. পর্যালোচনামূলক পদ্ধতি (Analytical Approach): এই পদ্ধতিতে রাষ্ট্রবিজ্ঞানের বিভিন্ন বিষয়গুলির বৈশ্লেষণিক পর্যালোচনা হয়। এখানে সমস্যাগুলি নিশ্চিত করা হয় এবং সমস্যা সমাধানের জন্য তত্ত্ব এবং তথ্যগুলি ব্যবহৃত হয়।
2. তুলনামূলক পদ্ধতি (Comparative Approach): এই পদ্ধতিতে বিভিন্ন রাষ্ট্রের রাষ্ট্রীয় প্রশাসন, নীতি এবং সংস্থা গুলি তুলনা করা হয়।
এটি বিভিন্ন রাষ্ট্রের মধ্যে সামঞ্জস্য এবং পার্থক্যগুলি সন্ধান করে রাষ্ট্রীয় বিজ্ঞানে বিশেষ বৈশিষ্ট্য উপস্থাপন করে।
3. ইতিহাসমূলক পদ্ধতি (Historical Approach): এই পদ্ধতিতে রাষ্ট্রের ইতিহাস এবং গবেষণা করা হয়। পূর্বের ঘটনাবলী ও রাষ্ট্রীয় নীতির পরিবর্তন নিয়ে গড়ে উঠে।
4. প্রযুক্তিমূলক পদ্ধতি (Technological Approach): এই পদ্ধতিতে রাষ্ট্রবিজ্ঞান উপাদানগুলি প্রযুক্তির সাথে যুক্ত করে গবেষণা করে। ডাটা এবং তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার করে রাষ্ট্রের বিভিন্ন দিকের বিশ্লেষণ ও মডেলিং করা হয়।
5. সামাজিক পদ্ধতি (Social Approach): এই পদ্ধতিতে রাষ্ট্রবিজ্ঞান সমাজের বিভিন্ন দিকের পরিবর্তন, সমস্যা এবং প্রভাবগুলি পর্যবেক্ষণ করে। এটি:
- সামাজিক সাংস্কৃতিক,
আর্থিক ও নৈতিক বিষয়ে দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে রাষ্ট্রের বিভিন্ন মানুষ বা সমাজের বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে গবেষণা করে।
6. প্রাসঙ্গিক পদ্ধতি (Contextual Approach): এই পদ্ধতিতে রাষ্ট্রবিজ্ঞান রাষ্ট্রীয় বিষয়বস্তুকে প্রাসঙ্গিক সম্পর্কে মানবগতিক ও সামাজিক প্রভাবের সাথে পরিচিতি কর
7. প্রায়োগিক পদ্ধতি (Applied Approach): এই পদ্ধতিতে রাষ্ট্রবিজ্ঞান সাধারণত রাষ্ট্রপরিচালনা, নীতি প্রযুক্তি এবং রাষ্ট্রীয় সংস্থাগুলির ক্ষেত্রে প্রায়োগিক সমস্যা সমাধানের,
পদ্ধতিগুলি ব্যবহার করে। এই পদ্ধতিতে প্রযুক্তিগত উপাদানগুলি ব্যবহার করে রাষ্ট্রীয় বিষয়ে পরিচালনার প্রভাবগুলি মাপা হয়।
8. প্রাথমিক গবেষণামূলক পদ্ধতি (Primary Research-based Approach): এই পদ্ধতিতে রাষ্ট্রবিজ্ঞান গবেষণার মাধ্যমে তত্ত্ব
এবং বিভিন্ন রাষ্ট্রের বা রাষ্ট্রীয় সংস্থার কার্যক্রমের সম্পর্কে নতুন তথ্য সংগ্রহ করে। এই পদ্ধতিতে মূল তথ্য সংগ্রহ, পর্যবেক্ষণ এবং সাক্ষাৎকার পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়।
রাষ্ট্রবিজ্ঞান সংজ্ঞা বিবর্তন ও বিষয়বস্তু
রাষ্ট্রবিজ্ঞান হল একটি বিশ্বব্যাপী গবেষণামূলক শাখা যা রাষ্ট্রের গঠন,
- চালনা,
- অধিকার এবং সংঘটন সম্পর্কিত পদ্ধতি,
- নীতি এবং তত্ত্ব নিরূপণ করে।
এটি প্রধানতঃ রাষ্ট্র এবং সরকারি কর্মকাণ্ডের মধ্যে সম্পর্ক নির্ধারণ, নির্ধারণ,পর্যালোচনা এবং বিশ্লেষণ করে।
- রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভিন্ন বিষয়বস্তুকে আচ্ছাদিত করে যা
- রাষ্ট্রের গঠন,
- প্রশাসন,
- নীতি এবং নির্ধারণ সম্পর্কিত।
এটি সামাজিক বিজ্ঞানের একটি শাখা হিসাবে বিবেচিত হয় কারণ এটি সমাজের ব্যক্তিগত এবং সামাজিক দিক দিয়ে পরিচালিত হয়।
রাষ্ট্রবিজ্ঞানের বিষয়বস্তু নিম্নলিখিত উপাদানগুলি অন্তর্ভুক্ত করে তবে এটি শুধুমাত্র সীমিত নয়:
1. রাষ্ট্রের গঠন ও চালনা: রাষ্ট্রবিজ্ঞান রাষ্ট্রের গঠন ও চালনার উপর কেন্দ্রিত হয়। এটি রাষ্ট্রবিজ্ঞানের অন্যতম বিষয়বস্তু।
2. প্রশাসন ও নীতি: রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রশাসনিক পদ্ধতি,
- প্রশাসনিক সংস্থা,
- নীতিমালা এবং নীতিসমূহের পরিচিতি দেয়।
- এটি রাষ্ট্র কর্মকাণ্ডের সঠিকতা,
- সুষ্ঠুতা এবং কার্যকরতা নিশ্চিত করতে ব্যবহৃত হয়।
3. রাষ্ট্রবিদ্যা এবং নির্ধারণ: রাষ্ট্রবিজ্ঞান রাষ্ট্রের পরিবর্তন,
- নির্ধারণ,
- রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর ভূমিকা,
- নির্বাচন পদ্ধতি,
- সরকারি বিভাগ ও সংস্থাগুলির কার্যকারিতা,
- লোকশাস্ত্র এবং নির্বাচন তত্ত্ব নিরূপণ করে।
4. আধারগত অধ্যয়ন: রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভিন্ন রাষ্ট্রের আইন,
- সংবিধান,
- আইনগত পদ্ধতি ও ন্যায় পদ্ধতি পর্যালোচনা করে।
- এটি আইনগত সমস্যা,
- বাংলাদেশের সংবিধান,
- মানবিক অধিকার।
5. আন্তর্জাতিক সম্পর্ক: রাষ্ট্রবিজ্ঞান আন্তর্জাতিক সম্পর্ক, বৈদেশিক নীতি, বিশ্ব রাজনীতি এবং বিজ্ঞানী সম্পর্কে অধ্যয়ন করে। এটি বিভিন্ন দেশের মধ্যে
- সমঝোতা,
- সহযোগিতা,
- বাণিজ্যিক সম্পর্ক এবং মতবিনিময় নিয়ে গবেষণা করে।
6. সমাজবিজ্ঞান: রাষ্ট্রবিজ্ঞান সমাজবিজ্ঞানের সাথে সম্পর্কিত।
- এটি সমাজের সংস্কৃতি,
- সমাজগত শ্রেণীবিন্যাস,
- সমাজতাত্ত্বিক গবেষণা এবং সমাজবিজ্ঞানের মূল ধারার পরিচয় দেয়।
7. সাক্ষাৎকার ও গবেষণা: রাষ্ট্রবিজ্ঞানে সাক্ষাৎকার ও গবেষণা গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এটি
- রাষ্ট্রের নীতি ও প্রশাসন প্রক্রিয়াগুলি নিরূপণ করে,
- বৈপ্লবিক পরিবর্তন ও পর্যালোচনা করে এবং রাষ্ট্রের কার্যক্রমগুলির প্রভাব নিরূপণ করে।
8. সমরাসতার ও নিরাপত্তা: রাষ্ট্রবিজ্ঞান সমরাসতা এবং নিরাপত্তা পর্যালোচনা করে। এটি
- সরকারের কর্মকাণ্ড,
- আইনশৃঙ্খলা,
- সুরক্ষা ও সীমানাবদ্ধতা এবং রাষ্ট্র ও সমাজের সাধারণ নিরাপত্তার উপর ভিত্তি করে গবেষণা করে।
9. রাষ্ট্রবিজ্ঞান এবং পরিবেশ: রাষ্ট্রবিজ্ঞান পরিবেশ ও রাষ্ট্রগত কর্মকাণ্ডের মধ্যে সম্পর্ক নির্ধারণ করে। এটি
- পরিবেশ নীতি,
- পরিবেশ বিজ্ঞান,
- জলবায়ু পরিবর্তন
- পরিবেশের রাষ্ট্রিয় ও আন্তঃস্থায়ীতা পর্যালোচনা করে।
10. আর্থিক রাষ্ট্রবিজ্ঞান: রাষ্ট্রবিজ্ঞান আর্থিক ব্যবস্থা, উদ্যোগ ও রাষ্ট্রের অর্থনীতি নিয়ে গবেষণা করে। এটি রাষ্ট্রের
- অর্থনীতিক নীতি,
- অর্থনীতিক পদ্ধতি
- রাষ্ট্রের অর্থনৈতিক উন্নয়ন পর্যালোচনা করে।
রাষ্ট্রবিজ্ঞানের পরিধি সম্পর্কে আলোচনা কর
রাষ্ট্রবিজ্ঞান হলো একটি গবেষণা ক্ষেত্র যা সরকার এবং সমাজের সাম্প্রতিক পরিবর্তনের উপর ভিত্তি করে। এটি
- নির্দিষ্ট নিয়ম ও নীতিমালা,
- সরকারের কার্যক্রম,
- রাষ্ট্রীয় স্বাধীনতা,
- প্রশাসনিক প্রক্রিয়া,
- আর্থিক নীতি,
- বিদেশনীতি,
- অর্থনৈতিক বিকাশ,
- যুদ্ধবিজ্ঞান,
- ন্যাশনাল সিকিউরিটি,
- রাষ্ট্রীয় সম্পদ,
- মহামারী ব্যবস্থাপনা,
- পরিবেশ ও সামাজিক ন্যায় ইত্যাদি নিয়ে গবেষণা করে।
রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি ব্রড ইন্টারডিসপ্লিনারি ক্ষেত্র, যা অন্যান্য বিজ্ঞান শাখাদের সাথে মিশে যুক্ত হয়ে থাকে, যেমন:
- সামাজিক বিজ্ঞান,
- অর্থনীতি,
- সার্বজনীন প্রশাসন,
- ব্যবস্থাপনা বিজ্ঞান,
- জনগণনাত্মক বিজ্ঞান,
- মানবিক সম্পদ ব্যবস্থাপনা,
- নীতিমালা বিজ্ঞান ইত্যাদি।
রাষ্ট্রবিজ্ঞানের আলোচনা একটি বিস্তারিত ও বহুমুখী বিষয়। এটি সরকার ও সামাজিক বিজ্ঞানের বিভিন্ন দিকের উপর ভিত্তি করে আলোচনা করে।
নিম্নলিখিত কিছু প্রধান বিষয়বস্তু রাষ্ট্রবিজ্ঞানের পরিধি সম্পর্কে আলোচনা করা হলো:
1. শাসন ও প্রশাসন: রাষ্ট্রবিজ্ঞান আলোচনা করে
- সরকারী প্রশাসন,
- সরকারী নীতিমালা,
- সরকারী প্রক্রিয়া,
- এবং শাসনের পরিচালনা সংক্রান্ত বিষয়গুলি উপস্থাপন করে।
2. নীতি ও নীতিমালা: এই বিষয়ে রাষ্ট্রবিজ্ঞান আলোচনা করে
- সরকারী নীতি গঠন,
- নীতিমালা নির্ধারণ,
- নীতি বিশ্লেষণ এবং নীতি বিমোচন সংক্রান্ত বিষয়গুলি।
3. আর্থিক নীতি: রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি দেশের আর্থিক নীতি পর্যালোচনা করে,
- যা অর্থনৈতিক উন্নয়ন,
- বাজেট,
- কর প্রণালী,
- বাজার ব্যবস্থা, অর্থসামগ্রী বিনিয়োগ ইত্য
4. অর্থনীতি: রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিষয়কে অর্থনীতির প্রসঙ্গেও আলোচনা করে। এটি
- অর্থনীতিক নীতিমালা,
- অর্থনীতির সংক্রান্ত নীতি গঠন,
- উদ্যোগ বা পরিকল্পনা নির্ধারণ,
- আর্থিক স্থিতি এবং বিনিয়োগ সংক্রান্ত বিষয়গুলি উপস্থাপন করে।
5. নাগরিক সমাজ ও ন্যায়: রাষ্ট্রবিজ্ঞান আলোচনা করে
- নাগরিক সমাজের গঠন,
- নাগরিক অধিকার ও দায়িত্ব,
- ন্যায় ও ন্যায়পালন ব্যবস্থা,
- নাগরিক সংগঠন এবং নাগরিক অংশগ্রহণ সংক্রান্ত বিষয়গুলি।
6. আন্তঃস্থাপন বিজ্ঞান: রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি দেশের আন্তঃস্থাপন বিজ্ঞান পর্যালোচনা করে,
- যা প্রশাসনিক সংবাদমাধ্যম,
- প্রচার ও প্রচারণা,
- জনগণনা,
- প্রশাসনিক তথ্য ব্যবস্থা,
- প্রযুক্তি।