১০ মে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় উভয় দেশ যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়। তবে, যুদ্ধবিরতির পরও সীমান্তে sporadic গোলাগুলি ও ড্রোন হামলার ঘটনা ঘটেছে। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, চীনসহ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় শান্তি বজায় রাখার আহ্বান জানিয়েছে।
★হতাহতের সংখ্যা
ভারতে: পাকিস্তানের গোলাবর্ষণে জম্মু ও কাশ্মীরের পুঞ্চ জেলায় ১৫ জন বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছেন, যার মধ্যে ৪ জন শিশু রয়েছে।
পাকিস্তানে: ভারতের বিমান হামলায় অন্তত ৩১ জন নিহত ও ৪৬ জন আহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে জইশ-ই-মোহাম্মদের প্রধান মাসুদ আজহারের ১০ জন আত্মীয়ও রয়েছেন।
★আর্থিক ক্ষতি
বর্তমান সংঘর্ষের আর্থিক ক্ষতির নির্দিষ্ট পরিসংখ্যান পাওয়া যায়নি। তবে, অতীতের তথ্য অনুযায়ী, ২০০১-২০০২ সালের “অপারেশন প্রাকরাম”-এ ভারতীয় সেনাবাহিনী প্রায় ১.৮ বিলিয়ন ডলার এবং পাকিস্তান ১.২ বিলিয়ন ডলার ব্যয় করেছিল।
★সামরিক ক্ষতি
ভারত: পাকিস্তান দাবি করেছে যে তারা ভারতের ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে, যার মধ্যে একটি রাফাল জেট রয়েছে।
পাকিস্তান: ভারত দাবি করেছে যে তারা একটি পাকিস্তানি JF-17 যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে।
ভারত পাকিস্তানের সঙ্গে ইন্দাস জলচুক্তি সাময়িকভাবে স্থগিত করেছে এবং সীমান্ত চেকপোস্ট বন্ধ করেছে। পাকিস্তানও সিমলা চুক্তি স্থগিত করেছে এবং ভারতীয় কূটনীতিকদের বহিষ্কার করেছে।
বর্তমানে যুদ্ধবিরতি কার্যকর থাকলেও, সীমান্তে উত্তেজনা বিরাজ করছে। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের মধ্যস্থতায় স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠার প্রচেষ্টা চলছে