পানিবাহিত রোগ কাকে বলে? পানিবাহিত রোগের বিস্তার, কারণ, লক্ষণ ও প্রতিকার
পানিবাহিত রোগ কাকে বলে? পানিবাহিত রোগের বিস্তার, কারণ, লক্ষণ ও প্রতিকার পানিবাহিত রোগ কাকে বলে?Water pollution বা পানিবাহিত রোগের বিস্তার
পানিবাহিত রোগ” হলো সেসব রোগের সমূহ যা মুখোমুখি পানি প্রদানের মাধ্যমে সংক্রমিত হয়। এই রোগগুলি বৈশিষ্ট্যমত জলমণ্ডল অপশস্ত হওয়ার ফলে বিকল পানি প্রদানের মাধ্যমে প্রসারিত হয়।
Water pollution বা পানিবাহিত রোগের কারণ
আরো পড়ুন: ডেঙ্গু জ্বর হলে কি গোসল করা যাবে?
১.জল দূষণ: অপশস্ত উপজীবিত ও অজৈবিক উপাদানের জন্য জল দূষিত হতে পারে, যা পানির গুণমান কমিয়ে যেতে পারে।
২.জল প্রদূষণ: পানিতে বিভিন্ন জীবাণু, কীটাণু এবং কার্বনিক যৌগের প্রদূষণের ফলে পানিতে সংক্রমণ বা জীবাণুগত আক্রমণ বৃদ্ধি পায়।
পানিবাহিত রোগের লক্ষণ:
পানি প্রদান করার মাধ্যমে যে কোনও রোগজাতক অথবা অসুখের প্রসারণ হতে পারে।
পানিতে উচ্চ মাত্রায় জীবাণু বা কীটাণু থাকতে পারে, যা মানবের স্বাস্থ্য ক্ষতি উৎপন্ন করতে পারে।
Water pollution বা পানিবাহিত রোগের প্রতিকার
পানিবাহিত রোগের প্রতিকার:
১.পানিতে শুদ্ধি: পানির গুণমান বর্ধিত এবং পরিস্থিতির মধ্যে উপযুক্ত পানি প্রদান করার মাধ্যমে পানির শুদ্ধি করা উচিত।
২.জৈব উপায়: জীবাণুগত আক্রমণের প্রতিরোধ জনিত প্রযুক্তি, উপায় ব্যবহার করে পানির গুণমান উন্নত করা যেতে পারে।
৩.জনগণের সচেতনতা: জনগণের সাথে সক্ষম জল প্রবাহ এবং পানির গুণমান সম্পর্কে সচেতনতা তৈরি করার মাধ্যমে জল প্রদূষণের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ করা যেতে পারে।
পানিবাহিত রোগের প্রতিরোধ এবং নিয়ন্ত্রণে সকলের সমর্থন প্রয়োজন, যাতে পানির গুণমান উন্নত করে স্বাস্থ্য বিকাশ হতে পারে।
পানিবাহিত রোগ কাকে বলে? পানিবাহিত রোগের বিস্তার, কারণ, লক্ষণ ও প্রতিকার, পানিবাহিত রোগ কাকে বলে, Water pollution বা পানিবাহিত রোগের বিস্তার, Water pollution বা পানিবাহিত রোগের কারণ, পানিবাহিত রোগের লক্ষণ, Water pollution বা পানিবাহিত রোগের প্রতিকার
আরো পড়ুন: প্রাক প্রাথমিক শিক্ষা