উদ্ভিদ কিভাবে খাদ্য তৈরি করে
উদ্ভিদ কিভাবে খাদ্য তৈরি করে
উদ্ভিদ কিভাবে খাদ্য তৈরি করে।উদ্ভিদ কিভাবে খাদ্য তৈরি করে ব্যাখ্যা কর
উদ্ভিদ খাদ্য তৈরি করে যেমন হার্বাল বা বৃক্ষগুলো সূর্যের আলো, জল ও কার্বন ডাইঅক্সাইড গ্রহণ করে ফটোসিনথিসিস পদ্ধতিতে খাদ্যক্ষেত্রের জন্য কাজ করে।
ফটোসিনথিসিসে উদ্ভিদ সূর্যের আলো ব্যবহার করে জলের সাথে কার্বন ডাইঅক্সাইড রিয়াকশনের মাধ্যমে গ্লুকোজ এবং অন্যান্য উচ্চ শক্তির কার্বোহাইড্রেট উৎপাদন করে।
এছাড়াও, উদ্ভিদ পোষকাহার পানি ও পোষকাহার মাধ্যমে খাদ্য উৎপাদন করতে পারে।
পোষকাহার উদ্ভিদের বৃদ্ধি এবং বাড়তি খাদ্য পূর্ণতা প্রদান করে এবং পানিতে প্রাপ্য পোষকাহার উদ্ভিদের উপস্থাপন করে।
একটি সাধারণ পদ্ধতি হলো উদ্ভিদের বীজ বা পাতা বিশিষ্ট অংশ ব্যবহার করে নতুন উদ্ভিদের মাধ্যমে তৈরি করা।
উদাহরণস্বরূপ, ধানের বীজ ব্যবহার করে ধান চাষ করা হয়।
এছাড়াও উদ্ভিদ খাদ্য তৈরি করতে বিভিন্ন ধরণের পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়। কিছু প্রধান পদ্ধতিগুলো নিম্নরূপ:
1.সবুজ রসায়ন (Green Chemistry): এটি উদ্ভিদের মাধ্যমে খাদ্য উৎপাদনের জন্য পরিবেশমানসিকভাবে মানসম্পন্ন পদ্ধতি।
এটি নির্মাণ ও সংগ্রহে অন্যান্য কীটনাশক বা রাসায়নিক সাবস্থ্যকর পদার্থগুলির ব্যবহার মন্দ করে এবং পরিবেশমানসম্পন্ন প্রক্রিয়াগুলি উপযোগী করে যা উদ্ভিদের জীবিত প্রক্রিয়ার প্রভাব কমিয়ে তুলে।
2.হাইড্রোপোনিক্স (Hydroponics): এটি পোষণ সম্পন্ন পানিতে বিকাশ করা হয় যাতে উদ্ভিদের মাধ্যমে খাদ্য উৎপাদন হয়।
এটি মাটির ব্যবহার ছাড়াই জলের মাধ্যমে উদ্ভিদের পোষণ এবং পানিতে প্রয়োজনীয় খাদ্যান্বেষণ পূর্বক উদ্ভিদ চাষ করার পদ্ধতি।
3.অক্সিজেন সেন্সর পদ্ধতি (Oxygen Sensor Method): এটি উদ্ভিদ চাষের একটি উত্তম পদ্ধতি, যেখানে উদ্ভিদগুলির জন্য উপযুক্ত অক্সিজেন সেতু প্রদান করা হয়।
এই পদ্ধতিতে বিশেষ ধরনের প্লাস্টিক টিউব ব্যবহার করা হয়, যা অক্সিজেন সংকেতক হিসেবে কাজ করে।
উদ্ভিদগুলি এই টিউবে লক্ষ্য করে এবং তাদের প্রয়োজনীয় অক্সিজেন সরবরাহ করা হয়।
4.আইএনসিউ (Integrated Nutrient Supply): এটি উদ্ভিদের জন্য পরিবেশমানসম্পন্ন পানি সরবরাহ করে যাতে খাদ্যান্বেষণের পরিমাণ নিয়ন্ত্রিত হয়।
এই পদ্ধতিতে উদ্ভিদগুলি বিশেষ কন্টেইনারে রাখা হয় এবং খাদ্যান্বেষণ সম্পন্ন পানিতে উদ্ভিদের মাধ্যমে খাদ্য উৎপাদন করা হয়।
আরো পড়ুন: সরকারি চাকরির পরীক্ষায় আসা গুরুত্বপূর্ণ সাধারণ জ্ঞান
উদ্ভিদ কোন প্রক্রিয়ায় গ্লুকোজ তৈরি করে
উদ্ভিদগুলি ফটোসিনথি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে গ্লুকোজ তৈরি করে। এই প্রক্রিয়ায় উদ্ভিদগুলি সূর্যের আলো ব্যবহার করে,
ক্লোরোফিল নামক পিগমেন্টকে ব্যবহার করে ফটোসিনথিসিস পদার্থকে কার্বন ডাইঅক্সাইড ও জলে বিচলিত করে গ্লুকোজ তৈরি করে।
ফটোসিনথিসিসে, উদ্ভিদগুলি সানলাইট অ্যানার্জি কে ক্লোরোফিলে অদক্ষিণ করে, যা একটি বিশিষ্ট ফটোকেমিক্যাল প্রক্রিয়া সৃষ্টি করে।
এই প্রক্রিয়ায় কার্বন ডাইঅক্সাইড হয়ে যায় সহায়তা পায় পানির উপস্থিতিতে অ্যানার্জির প্রতিবিম্বনে।
এই প্রক্রিয়ায় গ্লুকোজ প্রয়োজনীয় পুষ্টি উদ্ভিদগুলি সংরক্ষণ করে, সাথে প্রস্তুত করে আরও পরিমাপ পদার্থগুলি,
- যেমন
- মিনারেল,
- ভিটামিন এবং মৌমাছি।
ফটোসিনথিসিসে গ্লুকোজ তৈরি করার জন্য উদ্ভিদের প্রয়োজন অন্যান্য উপাদানগুলি হতে পারে যেমন পানি, কার্বন ডাইঅক্সাইড এবং হাইড্রোজেন।
পানিতে আছে অ্যানার্জি সরবরাহ করার জন্য এবং কার্বন ডাইঅক্সাইড ও হাইড্রোজেন মাধ্যমে উদ্ভিদগুলি গ্লুকোজ তৈরি করতে সক্ষম হয়।
প্রক্রিয়াটি মূলত দুটি ধাপে বিভক্ত হয়:
১. আলোক-পথ: প্রথমে ফটোসিনথিসিসের একটি বৈশিষ্ট্যমূলক অংশ হল আলোক-পথ বা লাইট-রিঅ্যাকশন ক্যালভিন চক্র।
এই ধাপে, উদ্ভিদের ক্লোরোফিল পিগমেন্ট সূর্যের আলো সংগ্রহ করে এবং এটি ব্যবহার করে আলোর শক্তি যুক্ত কার্যান্বিত করে।
এই ধাপে হাইড্রোজেন নির্মাণ হয় এবং আল্ফা-কেটোগ্লুটারেট নামক একটি মধ্যপ্রান্ত তৈরি হয়।
উদ্ভিদ কোন প্রক্রিয়ায়
২. ক্যালভিন চক্র: দ্বিতীয় ধাপে, যা পরিচালিত হয় ক্যালভিন চক্র বলা হয়, আল্ফা-কেটোগ্লুটারেট যুক্ত হয় ক্যালভিন চক্রে।
এই ধাপে, কার্বন ডাইঅক্সাইড হতে উদ্ভিদের শক্তি প্রাপ্ত হয় এবং সেটি ব্যবহার করে গ্লুকোজ তৈরি হয়।
ক্যালভিন চক্র তিনটি পদার্থের রিয়েকশনের মাধ্যমে ঘটে:
১. ক্যারবোন ফিক্সেশন: কার্বন ডাইঅক্সাইডের মূল্যায়ন একটি পদার্থের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট হয় এবং গ্লুকোজে রূপান্তরিত হয়।
এই পদার্থের মাধ্যমে সাধারণত ক্যালভিন চক্রের মধ্যে সংশ্লিষ্ট একটি অঞ্চলে হাইড্রোকার্বন মোলিকুল উদ্ভিদের রক্তে প্রবেশ করে।
২. পুরোনোয়াদি রক্তের নির্দেশ: একটি পদার্থের মাধ্যমে কার্বন ডাইঅক্সাইডের মূল্যায়ন একটি মূলধারা রক্তের অঞ্চলে উদ্ভিদের রক্তে প্রবেশ করে।
৩. গ্লুকোজ তৈরি: গ্লুকোজের তৈরি ধাপটি প্রকাশ করে। এই পদার্থের মাধ্যমে একটি সাধারণ রক্তের অঞ্চলে গ্লুকোজের গঠন হয়।
এই পদার্থের মাধ্যমে গ্লুকোজ তৈরি হয় এবং তা উদ্ভিদের সম্পূর্ণ শরীরে বিস্তার পায়।
এই প্রক্রিয়ায় উদ্ভিদ গ্লুকোজ রক্ষার জন্য ব্যবহার করে এবং সারাদিনের প্রয়োজনীয় উপাদানগুলি সংরক্ষণ করে যা উদ্ভিদের বাড়তি উদ্ভিদ ও কাজের শক্তি হিসাবে ব্যবহার করা হয়।
এই পদার্থগুলি সমন্বয় করে ফটোসিনথিসিসে উদ্ভিদগুলি গ্লুকোজ তৈরি করে যা তাদের পুষ্টিকর শক্তির উৎপাদনে সহায়তা করে।
এই পদার্থগুলি অক্সিজেন মুক্ত বায়ু প্রসারণে কার্বন ডাইঅক্সাইড নিয়ে গঠিত হয় এবং বায়ু তৈরি করে যা আমাদের প্রাণীদের জীবনসম্পদ সংরক্ষণের জন্য।
আরো পড়ুন: গ্যাসীয় পদার্থ কাকে বলে বৈশিষ্ট্য উদাহরণ দাও
উদ্ভিদ কোন প্রক্রিয়ায় মাটি থেকে পানি শোষণ করে
উদ্ভিদ পানি শোষণ করে একটি প্রক্রিয়া হল জলাবদ্ধ পাঁচকীয় বৃক্ষগুলির মাধ্যমে যারা তাদের প্রাণীগত উপাদানগুলি সংরক্ষণ করে এবং অসাধারণ পানিশোষণ সুবিধা অর্জন করে।
এই প্রক্রিয়ায় উদ্ভিদগুলি তাদের কল পরিমাপ এবং নিক্ষেপ করার মাধ্যমে পানি উপাদানগুলি একটি অতিশক্তিশালী জলাবদ্ধ বৃক্ষের মধ্যে সংরক্ষণ করে রাখে।
বৃক্ষগুলি তাদের উগ্রণিত শাখাগুলির মাধ্যমে পানি উপাদানগুলি বিচূর্ণ করে এবং পানি শোষণ করে পানি শোষণ করে।
পানি শোষণের পদ্ধতিগুলির মধ্যে একটি প্রক্রিয়া হল ট্রানসপারেশন যা বৃক্ষের মাধ্যমে পানিশীতল উপাদানগুলি নিক্ষেপ করে
এবং তাদের উপর পানির দাব সৃষ্টি করে। পানি উপাদানগুলি বৃক্ষের শাখাগুলি দির্ঘ স্থানিক বিক্রয় পথে সমস্ত গাঠ করে।
পানি শোষণের অন্যান্য পদ্ধতিগুলির মধ্যে একটি পদ্ধতি হল পারশ্রবণ।
এই পদ্ধতিতে উদ্ভিদের মাধ্যমে পানি উপাদানগুলি পানির উপর উত্সর্গ করা হয় যাতে জলাবদ্ধ শাখাগুলি এবং পানিশীতল উপাদানগুলি সংগ্রহ করতে পারে।
এই পদ্ধতিতে পানির কিছু উপাদানগুলি বিভিন্ন কারণে পানিশীতল স্থান থেকে শাখাগুলির মাধ্যমে সরিয়ে যায়,
যেমন পানির দাবের পরিবর্তন, জলাবদ্ধ উপাদানগুলির উত্সর্গ এবং উদ্ভিদের শাখাগুলির অণুসংখ্যান পদ্ধতি ইত্যাদি।
এই পদ্ধতিতে পানি শোষণে সমর্থ একটি বৃক্ষ হল ‘জলাবদ্ধ বৃক্ষ’ যা বিশেষ উদ্ভিদের সংস্পর্শে পানি শোষণ করতে পারে এবং তাদের শাখা ও পাতাদ্বয়গুলি সংরক্ষণ করে পানির উপাদানগুলি উপস্থাপন করে।
উদ্ভিদ খাদ্য তৈরি করতে কোন শক্তি ব্যবহার করে
উদ্ভিদ খাদ্য তৈরির জন্য শক্তির প্রধান উৎস সূর্যের আলো (সৌর শক্তি)।
উদ্ভিদ খাদ্য তৈরির প্রক্রিয়াটি পছন্দ করে ফটোসিন্থেসিস বলা হয়, যা গ্রীষ্মকালে বাড়তি তাপমাত্রায় আর পর্যাপ্ত আলোচ্ছদ হতে পারে।
ফটোসিন্থেসিসের জন্য বৃহত্তম পরিমাণে শক্তি পরিচালিত হয় সৌর প্যানেল ব্যবহার করে, যা সূর্যের আলোকে শক্তি প্রদান করে।
প্রক্রিয়াটি মাধ্যমে উদ্ভিদের পাকস্থলীর ভেতর আছে ক্লোরোফিল, যা সূর্যের আলোকে অ্যাডেনোসিন ট্রাইফসফেট (এটিপি) নামক একটি কার্যকর শক্তি উৎপাদিত করে।
এই শক্তি উদ্ভিদের পরিবেশায় প্রয়োজনীয় রাসায়নিক প্রক্রিয়াগুলির জন্য ব্যবহার হয়।
- এই প্রক্রিয়া মাধ্যমে
- উদ্ভিদ কার্বন ডাইঅক্সাইড (সিওটু),
- জল (হাইড্রোজেন) এবং
- পাকস্থলীর প্রাণি বের হয়।
উদ্ভিদ খাদ্য তৈরির জন্য অতিরিক্ত শক্তি ব্যবহার হয় বাতাসের জন্যে।
উদ্ভিদের অক্সিজেন আবশ্যক হয় শ্বাসযন্ত্র এবং বাতাসের মাধ্যমে কার্বন ডাইঅক্সাইড নির্গমন করে। প্রাণিবিজ্ঞানে এই প্রক্রিয়াকে প্রণালী শ্বাসযন্ত্র বলা হয়।
এছাড়াও উদ্ভিদ খাদ্য তৈরির জন্য পানির প্রয়োগ করা হয়, যা জলাবদ্ধতা ও পাকস্থলীতে রাসায়নিক প্রক্রিয়ার জন্য প্রয়োজনীয়।
উদ্ভিদের পাকস্থলী যা মাধ্যমে পানি,
পুষ্প,
উদ্ভিদক্ষেত্র এবং বীজ থাকে,
পানিতে রাসায়নিক প্রক্রিয়া সাধারণত জলবিজ্ঞান ও উদ্ভিদবিজ্ঞানের মাধ্যমে সম্পন্ন হয়। উদ্ভিদ খাদ্য তৈরির জন্য আরও শক্তি প্রয়োগ হয়
তরল পুষ্পমালা দ্বারা, যা উদ্ভিদক্ষেত্রে পুষ্পনগরীতে শক্তির প্রবাহ উৎপন্ন করে এবং পাকস্থলীতে প্রয়োগ করে।
আরো পড়ুন: কুরআনুল কারীমে মাক্কী ও মাদানী সূরা কয়টি
উদ্ভিদ খাদ্য তৈরিতে কি ব্যবহার করে
- উদ্ভিদ খাদ্য তৈরি করার জন্য প্রধানতঃ নিম্নলিখিত উপাদানগুলি ব্যবহার করা হয়:
- 1.মাটি: উদ্ভিদ সম্পাদন করতে প্রধান উপাদানটি হল মাটি।
- মাটির ভিত্তিতে উদ্ভিদগুলি পুষ্টি সম্পন্ন হয় এবং তাদের উপযুক্ত পরিবেশ সরবরাহ করা হয়।
- 2.জল: জল হল উদ্ভিদের বেশিরভাগ অংশ এবং ক্রিয়াশীল পদার্থ।
জল উদ্ভিদের ক্লোরোফিল তৈরি ও ফটোসিন্থেসিস প্রক্রিয়ায় মাধ্যমে প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদানগুলি উদ্ভিদের সরবরাহ করে।
3.কার্বন ডাই অক্সাইড (CO2): উদ্ভিদ ফটোসিন্থেসিস পদার্থগুলি তৈরি করতে CO2 গ্রহণ করে।
উদ্ভিদের পাতাগুলি মাধ্যমে CO2 গ্রহণ করে ওকে ব্যবহার করে কার্বোহাইড্রেট ও খাদ্যাংশে রূপান্তরিত করে।
4.খাদ্যাংশ (নিউট্রিয়েন্ট): উদ্ভিদ খাদ্য তৈরি করতে মাইক্রোনিউট্রিয়েন্ট ব্যবহার করে।
5.আমিনো অ্যাসিড: উদ্ভিদের জন্য প্রয়োজনীয় আমিনো অ্যাসিডগুলি খাদ্য তৈরির সময় ব্যবহৃত হয়।
এগুলি বীজ বৃদ্ধি, মাঝারি ও পাতা প্রস্তুতি ও বাড়তি ফলনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
6.নাইট্রোজেন (নিট্রেট ও আমোনিয়া): নাইট্রোজেন উদ্ভিদের জন্য প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান।
সাধারণত নিট্রোজেন উদ্ভিদ সংস্থানের সাথে মিশে পানিতে বিভিন্ন নিট্রেট এবং আমোনিয়ার রূপে পাওয়া যায়।
7.ফসফেট: ফসফেট উদ্ভিদের বৃদ্ধি ও বীজ প্রস্তুতির জন্য প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান।
প্রাকৃতিক ফসফেট সংস্থান থেকে মিশে আসতে পারে, আরও ফসফেট সার প্রয়োগ করা যেতে পারে।
8.পটাশিয়াম (কালিয়াম): পটাশিয়াম উদ্ভিদের কার্যক্রমে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
এটি পটাশিয়াম সার হিসেবে প্রয়োগ করে উদ্ভিদের বৃদ্ধি, ফুল প্রস্তুতি এবং ফলন বৃদ্ধি প্রয়োজনীয় অংশগুলির সরবরাহ করে।
9.সালফার (জিপসাম): সালফার উদ্ভিদের পুষ্টি উপাদান হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এটি উদ্ভিদের বৃদ্ধি ও উদ্ভিদ গঠনের জন্য প্রয়োজনীয় একটি মাইক্রোনিউট্রিয়েন্ট।
10.আয়রন: আয়রন উদ্ভিদের খাদ্য তৈরির জন্য প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান। এটি উদ্ভিদের ক্লোরোফিল সারিতে এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় উপাদানগুলির পরিবহন করে।
11.সাবান: উদ্ভিদ খাদ্য তৈরিতে সাবান অথবা সাবানের উপাদানগুলি ব্যবহার করে।
উদ্ভিদ খাদ্য তৈরির সময় কোন গ্যাস গ্রহণ করে
উদ্ভিদ খাদ্য তৈরির সময় প্রধানত উদ্ভিদগুলি কার্বন ডাইঅক্সাইড (CO2) গ্রহণ করে।
উদ্ভিদগুলি সূর্যের আলোর উপযোগিতা নিয়ে ফটোসিনথেসিস পদ্ধতির মাধ্যমে খাদ্য উৎপাদন করে।
ফটোসিনথেসিসের জন্য উদ্ভিদগুলি কার্বন ডাইঅক্সাইড এবং পানি গ্রহণ করে এবং তাদের প্রাথমিক খাদ্য উৎপাদনে কার্বন ডাইঅক্সাইড ব্যবহার করে।
ফটোসিনথেসিসে, উদ্ভিদগুলি সূর্যের আলো সংক্রান্ত ক্লোরোফিল যুক্ত কোষকে ব্যবহার করে কার্বন ডাইঅক্সাইড সংগ্রহ করে এবং সেই কার্বন ডাইঅক্সাইড ব্যবহার করে খাদ্য তৈরি করে।
এই প্রক্রিয়ায় সার্বিকভাবে সূর্যের আলোর উপযোগী শক্তি ব্যবহার করে কার্বন ডাইঅক্সাইড থেকে শক্তিশালী কার্বোহাইড্রেট তৈরি করা হয়।
উদ্ভিদগুলি অন্যান্য গ্যাসগুলি যেমন অক্সিজেন (O2) ও বিনির্মাণ করে। ফটোসিনথেসিসের প্রক্রিয়া মাধ্যমে উদ্ভিদগুলি অক্সিজেন সারিবদ্ধ করে বার্ষিক রূপে বিনিময় করে।
এছাড়াও, কিছু উদ্ভিদগুলি নাইট্রোজেন (N2) গ্রহণ করে এবং অ্যামোনিয়া (NH3) এ পরিণত করে যা কৃষি উদ্যোগের জন্য প্রায়শই ব্যবহার হয়।
উদ্ভিদগুলি আরও কিছু ছোট পরিমাণে কার্বন মনোক্সাইড (CO) ও মেথেন (CH4) গ্রহণ করতে পারে যা পরিবেশে রাসায়নিক বিষক্রিয়ায় অবদান রাখতে পারে।
এই গ্যাসগুলি উদ্ভিদের ফটোসিনথেসিস প্রক্রিয়ার মাধ্যমে গ্রহণ করা হয়
যা উদ্ভিদের খাদ্য উৎপাদন ও প্রাণীদের সাধারণ বায়োলজিক প্রক্রিয়ায় গুণাবলী বা বয়স্কতা বৃদ্ধি দেয়।
আরো পড়ুন: শুভ জন্মদিন শুভ জন্মদিন শুভেচ্ছা স্ট্যাটাস বন্ধু
উদ্ভিদের খাদ্য তৈরিতে আলোর ভূমিকা
আলো উদ্ভিদগুলির জীবনের গুরুত্বপূর্ণ একটি উৎস। ফটোসিনথেসিস নামক প্রক্রিয়া দ্বারা উদ্ভিদগুলি আলো ব্যবহার করে খাদ্য তৈরি করে।
ফটোসিনথেসিসে, উদ্ভিদগুলি আলোক শক্তিকে প্রাকৃতিক শক্তিতে পরিণত করে যা তারা খাদ্য উৎপাদনে ব্যবহার করে।
উদ্ভিদগুলি আলো অ্যাকসেস করতে একটি শক্তিশালী ক্রোমোফোর পিগমেন্ট ব্যবহার করে, যা ক্লোরোফিল নামে পরিচিত।
ক্লোরোফিল আলো পুলিশ করে এবং যেখানে সকল জীবনপোষক পদার্থ আছে, তাতে তারা সাময়িকভাবে সংগ্রহ করে নিয়ে যায়।
এই পদার্থগুলি খাদ্য তৈরিতে ব্যবহার করা হয় যা উদ্ভিদগুলির বিকাশে মাধ্যমিক কারণ হয়।
আলোর সংগ্রহের পর উদ্ভিদগুলি এনজিমগুলির মাধ্যমে আলোক শক্তিকে খাদ্য উৎপাদনের কাজে লাগায়।
উদ্ভিদের খাদ্য তৈরি করতে আলোর ভূমিকা একাধিক ভাবে প্রকাশ করে। নিম্নলিখিত কিছু প্রধান কারণগুলি উল্লেখযোগ্য:
1.ফটোসিনথেসিস: ফটোসিনথেসিস উদ্ভিদগুলির প্রধান খাদ্য উৎপাদন প্রক্রিয়া।
উদ্ভিদগুলি আলো পুলিশ করে এবং এর শক্তিকে পরিণত করে উদ্ভিদের শক্তি উৎপাদনের জন্য ব্যবহার করে।
আলো ফটোসিনথেসিস প্রক্রিয়ার মৌলিক উৎস হিসাবে কাজ করে এবং ক্লোরোফিল পিগমেন্ট এই প্রক্রিয়ার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
উদ্ভিদের খাদ্য
2.পটাশিয়াম পাম্পিং: উদ্ভিদগুলি পটাশিয়াম পাম্পিং প্রক্রিয়ার মাধ্যমে আলোর শক্তিকে খাদ্য উৎপাদনের জন্য ব্যবহার করে।
পটাশিয়াম পাম্পিং প্রক্রিয়া উদ্ভিদের মেমব্রেন পাম্প প্রোটিনের মাধ্যমে প্রয়োগ করে যা পটাশিয়াম আয়ন উদ্ধার করে এবং আলোর শক্তি উৎপাদন করে।
3.কার্বন ডাইঅক্সাইড (CO2) অণুগত কর্মক্ষমতা: উদ্ভিদের ফটোসিনথেসিসের জন্য কার্বন ডাইঅক্সাইড অণুগত হয়।
আলো উদ্ভিদের প্রাথমিক উৎস হিসাবে কার্বন ডাইঅক্সাইড সংগ্রহ করে এবং ফটোসিনথেসিসে ব্যবহার করে উদ্ভিদের খাদ্য তৈরি করে।
এই প্রক্রিয়ায়, উদ্ভিদগুলি CO2 কে পরিণত করে প্রাণিগত উপাদানে পরিণত করে যা খাদ্যের রূপে সংরক্ষণ করা হয়।
4.জলের প্রয়োগ: আলো উদ্ভিদের জন্য জল খুবই গুরুত্বপূর্ণ। জল উদ্ভিদগুলির মধ্যে ফটোসিনথেসিস প্রক্রিয়া চলাকালীন রাখে এবং
সংগ্রহ করা শক্তির সাথে খাদ্য তৈরিতে ব্যবহার করা হয়।
উদ্ভিদের রচনামূলক কারণে, জল মাধ্যমে নিউট্রিয়েন্টগুলি প্রাপ্ত করা হয়।
উদ্ভিদ কিভাবে খাদ্য তৈরি করে, উদ্ভিদ কোন প্রক্রিয়ায় গ্লুকোজ তৈরি করে, উদ্ভিদ কোন প্রক্রিয়ায় মাটি থেকে পানি শোষণ করে, উদ্ভিদ খাদ্য তৈরিতে কি ব্যবহার করে, উদ্ভিদ খাদ্য তৈরির সময় কোন গ্যাস গ্রহণ করে, উদ্ভিদের খাদ্য তৈরিতে আলোর ভূমিকা,
আরো পড়ুন: মোটিভেশনাল কথাবার্তা ক্যাপশন গল্প পোস্ট বক্তব্য স্পিচ