শর্করা জাতীয় খাবার: শর্করা জাতীয় খাবার ঐ খাবারগুলি যা সাধারণভাবে অধিক শর্করা (সুগার) বা কার্বোহাইড্রেট অন্তর্ভুক্ত থাকে।
শর্করা জাতীয় খাবার কি কি
শর্করা জাতীয় খাবার হলো ঐ খাবারগুলি যা সাধারণভাবে অধিক শর্করা (সুগার) বা কার্বোহাইড্রেট অন্তর্ভুক্ত থাকে। এই খাবারগুলি মুখ্যমধ্যে উচ্চ শর্করা যোগকরা যাতে শর্করা স্তর বেড়ে যায়, যা কিছু লোকের ডায়াবিটিস, ওবেসিটি এবং অন্যান্য স্বাস্থ্যসম্মত সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে।
20টি শর্করা খাবারের প্রধান উৎস
এই তালিকায়, আমি আপনাকে শর্করা যুক্ত ২০টি খাবারের প্রধান উৎস উল্লেখ করছি:
চিনি: এটি সর্বাধিক সাধারণ শর্করা সংকৃত উৎস।
মিষ্টি: মিষ্টির উপাদান হিসেবে চিনি এবং মাখন ব্যবহার করা হয়।
বিস্কুট এবং কেক: বিস্কুট এবং কেক তৈরির জন্য সাধারণভাবে চিনি ব্যবহৃত হয়।
আইসক্রিম: অনেক আইসক্রিমে চিনি ব্যবহৃত হয় যা তাদের মধ্যে শর্করা যোগকরে।
সোডা এবং কোলা: সোডা এবং কোলা পানীয় পণ্যে অধিক শর্করা থাকতে পারে।
ফলস জ্যুস: যেমন পরিষ্কৃত ফলস জ্যুস, তা অনেক শর্করা যুক্ত থাকতে পারে।
কনফেকশনারি পণ্য: যেমন চকলেট, ক্যান্ডি, পেস্ট্রি ইত্যাদি, এই পণ্যগুলি অনেক শর্করা যুক্ত থাকতে পারে।
ব্রেড এবং পাস্তা: সাধারণভাবে তৈরি ব্রেড এবং পাস্তা উচ্চ কার্বোহাইড্রেট এবং শর্করা যুক্ত থাকতে পারে।
জাম, জেলি এবং মারমেলেড: এই প্রকার পণ্যগুলি মূলত শর্করা থাকতে পারে।
প্রধান উৎস
খেজুর সিরপ: খেজুর সিরপ ব্যবহার করা হয় মিষ্টি এবং অন্যান্য খাবারে, এটি শর্করা যোগকরে।
হানি: হানি একটি প্রাকৃতিক মিষ্টি সাবান্ধিক উৎস, তা প্রাকৃতিকভাবে শর্করা যোগকরে।
ফ্রুট যোগী দ্রব: কিছু ফ্রুট যোগী দ্রবে অধিক শর্করা থাকতে পারে।
আটা: আটা অনেক শর্করা যুক্ত থাকতে পারে, এটি বিভিন্ন প্রকার প্রস্তুতির জন্য ব্যবহৃত হয়।
দুধ এবং দুধপ্রস্তুতি: দুধপ্রস্তুতিতে যোগ করা মিষ্টি অধিক শর্করা যোগকরে।
গ্রেনোলা এবং সিরিয়াল: অনেক গ্রেণোলা এবং সিরিয়ালে শর্করা থাকতে পারে।
স্যান্ডউইচ জ্যুস এবং ড্রেসিং: স্যান্ডউইচ জ্যুস এবং সালাদ ড্রেসিং অনেক শর্করা যোগকরা থাকতে পারে।
পাপড়: অনেক প্যাকেটে পরিষ্কৃত পাপড়ে অধিক শর্করা থাকতে পারে।
ক্যান্ডি এবং টফি: বিভিন্ন রকমের ক্যান্ডি এবং টফি অনেক শর্করা যোগকরা থাকতে পারে।
পিজা: পিজায় তারমুলে স্যাউস এবং চিজ সহ অনেক শর্করা যুক্ত থাকতে পারে।
ডেসার্ট পাউডার এবং মিক্স: বিভিন্ন ধরনের ডেসার্ট প্রস্তুতির জন্য ব্যবহৃত মিক্স পাউডার অধিক শর্করা যোগকরে।
মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে, এই খাবারগুলি মাত্র উচ্চ শর্করা সাধারণ স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে, সবচেয়ে যে ব্যক্তিগণের ডায়াবিটিস বা ওবেসিটি এবং অন্যান্য স্বাস্থ্যসম্মত সমস্যা আছে।
আরো পড়ুন: ভিটামিন ডি যুক্ত খাবার কি কি
মানব দেহের শর্করার ক্ষতিকারক প্রভাব
মানব দেহের শর্করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি কার্যকরী উপাদান, কিন্তু অতিরিক্ত শর্করা খাবারের সেবন স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর প্রভাব তৈরি করতে পারে।
এই ক্ষতিকারক প্রভাবগুলি একাধিক শর্করা খাবার খাওয়া বা প্রয়োজনে শর্করা স্তর নিয়ন্ত্রণ না করার ফলাফলে দেখা যেতে পারে।
কিছু মানসম্মত শর্করা খাবারের মাধ্যমে উত্তরাধিকারী প্রভাবগুলি হতে পারে:
ডায়াবিটিস (শর্করোগ): অতিরিক্ত শর্করা খাবার খাওয়া ডায়াবিটিস বা বড়দিনের রোগের ঝুঁকি বাড়াতে পারে, যেটি মানব দেহে শর্কর মেটাবোলিজমে অস্তিত্বকারী সমস্যা তৈরি করে।
ওবেসিটি: শর্কর উচ্চ খাদ্যের উপর সম্প্রেষণের সাথে সাথে শর্করের স্তর বেড়ে যেতে পারে, যা ওবেসিটির মধ্যে বাড়তি ভার যোগ করতে পারে।
দাঁতের সমস্যা: শর্করা খাবার খাওয়ার পর অতিরিক্ত শর্করা দাঁতের ব্যবধান এবং ক্যাভিটিজ তৈরি করতে পারে, যা দাঁতের সমস্যা তৈরি করতে পারে।
হৃদয়ের সমস্যা: শর্করা খাবারের উপভোগ শর্করা স্তর বাড়াতে পারে, যা হৃদয়ের সমস্যার ঝুঁকি বাড়াতে পারে, যেমন হৃদয়গত রোগ এবং উচ্চ রক্তচাপ।
শর্করা জাতীয় খাবার কি কি, 20টি শর্করা খাবারের প্রধান উৎস, মানব দেহের শর্করার ক্ষতিকারক প্রভাব
