মৌলিক রং কি? মৌলিক রং কাকে বলে? রং কত প্রকার ও কি কি

মৌলিক রং কাকে বলে: যত বিকিরণ আবার তরঙ্গদৈৰ্ঘ্য দৃশ্যমান বৰ্ণালীর সীমার মধ্যে ভিতরে থাকে ততটুকু মানব এমন চক্ষুতে বিভিন্ন রং হিসেবেও দেখা যায়। দৃশ্যমান বৰ্ণালীর সীমা মধ্যে প্ৰায় ৩৯০ ন্যানোমিটার থেকে প্রায় ৭০০ ন্যানোমিটার। একে এই দৃশ্যমান আলো বলা হয়।
সব আলোর উৎসই প্রায় সাধারণত একসঙ্গে বিভিন্ন সময়ে তরঙ্গদৈৰ্ঘ্যের আলো নিৰ্গত করে যে কোনো একটা উৎসের বৰ্ণালীতে আবার এর পরে নিৰ্গত বিভিন্ন তরঙ্গদৈৰ্ঘ্যের এই ভাবে আলোর প্ৰাবল্যের তথ্য দিয়ে।
র্ণালী বর্ণের তীব্রতা, আবার এমন ভাবে এটি যে প্রসঙ্গে দেখা হয়েছে অনেকেই তার সাথে তুলনামূলকভাবে এমন ভাবে তার উপলব্ধিটি যথেষ্ট পরিবর্তন করতে ও পারে।
উদাহরণস্বরূপ আবার, কম-তীব্রতার কমলা-হলুদ হল এই সব বাদামী এবং কম-তীব্রতার এমন হলুদ-সবুজ হল জলপাই সবুজ রঙের হয় ।
মৌলিক রং কি
দৃশ্যমান আলোর এমন ভাবে কম্পাঙ্ক থেকে রং উৎপত্তি ও লাভ করে। বিভিন্ন কারণে মানুষের জন্য কাছে রঙের পার্থক্য হয়ে ও থাকে। সাধারণত বলা হয়েও থাকে মৌলিক রং তিনটি, যথা হলো- লাল,নীল ও হলুদ। তবে এর মাঝে কিছু কিছু পার্থক্যও আছে ।
রং কত প্রকার ও কি কি
আমরা জানি, যে আলোর ক্ষেত্রে প্রাথমিক রংগুলো হচ্ছে এই লাল, সবুজ, নীল। কিন্তু ছবি আঁকার এমন ক্ষেত্রে নীলের সাথে হলুদ মেশালে সবুজ পাওয়া যায়,এই জন্যে তাই এক্ষেত্রে সবুজ প্রাথমিক রং গুলো নয়।
ছবি আঁকার জন্য প্রায় মাত্র পাঁচটা রং থাকলে একটার মধ্যে সাথে একটা মিশিয়ে বাকি সব এমন ভাবে রং বানিয়ে নেওয়া যায়।
আরো পড়ুন: যমুনা সেতুর দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ কত | যমুনা রেল সেতু কত

মৌলিক রং কাকে বলে
দৃশ্যমান আলোর কম্পাঙ্ক এর থেকে রং উৎপত্তি অনেক লাভ করে। বিভিন্ন কারণে মানুষের জন্য কাছে রঙের পার্থক্য হয়েও থাকে। সাধারণত বলা হয়ে থাকে এই সব মৌলিক রং তিনটি, যথা হলো – লাল,নীল এবং হলুদ।
মৌলিক রং এর বৈশিষ্ট্য
প্রত্যেকটি রং এর মধ্যে প্রায় তিনটি গুণ বা বৈশিষ্ট্য ও থাকে। সেগুলো হলো যেমন:
১. বর্ণ (Hue)
বর্ণের অর্থ হচ্ছে রং এর এমন সমাবেশ যার ফলে এক একটি রংকে অন্য রং থেকে পৃথক ভাবেই করা যায়। যেমন হলো- লাল, হলুদ এবং নীল।
২. গাঢ়তা এবং লঘুতা (Value)
চিত্রাঙ্কনের সময় এমন বিষয়বস্তুকে ফুটিয়ে তোলার নানা ভাবে এর জন্য রং কখনো গাঢ় এবং কখনো বা অনেক হালকা করে দেখাতে হয়।
- এটিও অঙ্কনের প্রয়োজন মত অনুসারে কোন সময় উজ্জ্বল করে আবার কোন সময় অনুজ্জ্বলও করা হয়।
মৌলিক রং দিয়ে রং তৈরি
তিনটি প্রাথমিক রঙ লাল আবার, সবুজ এবং নীল মিশ্রণে এর আলো না থাকলে, এই কালো। যদি তিনটি প্রাথমিক রঙের এমন আলোর সামানে সমান অনুপাতে নানা ভাবে মিশ্রিত হয় তবে ফলাফলটি এই নিরপেক্ষ (ধূসর বা সাদা)।
- তিনটি প্রাথমিক রঙ হলো লাল, আবার সবুজ এবং নীল মিশ্রণে আলো না থাকলে, হয় কালো।
প্রচলিত রীতি অনুসারে বলা যায়, যুত মিশ্রণের তিনটি প্রাথমিক রং হলো লাল, সবুজ ও নীল । যে কোনও রঙের আলোর মধ্যম এর অভাবে কালো হয়। যদি তিনটি প্রাথমিক ভাবে রঙের আলোকরশ্মি সমান অনুপাতে নানা ধরনের মিশ্রিত হয় তবে ফলাফলটি এই নিরপেক্ষ (ধূসর বা সাদা)।
প্রাকৃতিক রং কয়টি
এগুলো হলো লাল,নীল এবং হলুদ। মৌলিক রং হলো ৩ টি। লাল, এবং নীল, সবুজ।
প্রাথমিক রং কয়টি ও কি কি
এগুলো হলো লাল ও নীল আবার এই হলুদ রং। মৌলিক রং ৩ টি। লাল,নীল,এবং সবুজ।
মিশ্র রং কাকে বলে
মিশ্রণের তিনটি প্রাথমিক রং হলো লাল, সবুজ ও নীল ।
যৌগিক রং কয়টি ও কি কি
যৌগিক রং হলো ৫টি । এগুলো হল-সাদা,এবংবেগুনি,নীল,আবার এই হলুদ,কমলা রং ।
যৌগিক রং কাকে বলে
এক অথবা একাধিক রঙ মিলে যে নতুন রঙ গুলো তৈরী করা হয় তাই তাকে এই যৌগিক রঙ বলে ।
আরো পড়ুন: পলিমার কাকে বলে? ঘনীভবন পলিমার কাকে বলে