ভোটাধিকার কোন ধরনের অধিকার – ভোটাধিকার কি মৌলিক অধিকার
ভোটাধিকার কোন ধরনের অধিকার: আমাদের কথা শোনানোর এমন ভাবে কিছু অধিকার আমাদের রয়েছে।আপনার ভোট দেওয়ার সময় আগে আপনার অধিকারগুলি নানা ভাবে জানুন যাতে আর আপনি নিজের ও অন্যের সমর্থক হতে পারেন।
আপনি যদি ভোটদানের এমন যোগ্য হন তবে:
- ভোট দিতে নানা ভাবে রেজিস্টার করুন
- আপনি ন্যূনতম যোগ্যতা 18 বছর বয়সী ।
- একজন এই U.S.নাগরিক।
- আপনি আপনার পোল সাইটে সময়সীমার এমন মধ্যে লাইনে থাকেন।
ভোটাধিকার কোন ধরনের অধিকার
ভোটাধিকারকে সকল মৌলিক এমন অধিকারের মধ্যে মুখ্য বলে মত দিয়েছেন ‘ভোটাধিকার: এই আইন ও রাজনীতি’ শীর্ষক ও গোলটেবিল আলোচনার বক্তারা। তারা বলেছেন, এই নাগরিকের এই অধিকার নিশ্চিত করা গেলে আবার অন্য অধিকারগুলো নিশ্চিত করা সহজতর হবে।
শনিবার বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.আবার কম আয়োজিত এই অনলাইন গোলটেবিল এমন কিছু বৈঠকে অংশ নিয়ে এসব কথা বলেন বিশিষ্ট রাজনীতিক এবং আইন বিশেষজ্ঞরা।
তাদের বক্তব্যে দেশের বর্তমান এই নির্বাচন প্রক্রিয়ার দুর্বলতা, এবং গণতন্ত্রের উত্থান পতন, ও রাজনৈতিক টানাপোড়েন,এই জন্যে রাজনীতির মাঠে পারস্পরিক এমন কাদা ছোঁড়াছুড়িসহ বিভিন্ন বিষয় উঠে আসে।
অধিকার অবাধ হলে কি হবে
ভোট প্রধানত মতামত প্রকাশের একটি এমন গণতান্ত্রিক বা প্রজাতান্ত্রিক মাধ্যম এমন পদ্ধতি। কোনো সভা কিংবা নির্বাচনে অংশ নিতে সিদ্ধান্ত গ্রহণের লক্ষ্যে ব্যক্তির নিজস্ব কোন মত কিংবা জনমত যাচাইয়ের প্রয়োজনে এই ভোট একটি বহুল আলোচিত প্রচলিত মাধ্যম। ভিন্নমতে এটাকে জনমতের প্রতি ও প্রতিফলনও বলা চলে।
ইসলামের দৃষ্টিতে কাজ ভোটের চারটি প্রয়োগিকও অর্থ রয়েছে : ১. সাক্ষ্য দেয়া; ২. প্রতিনিধি নিযুক্ত করা; আবার ৩. সুপারিশ করা; ৪. ও আমানত রাখা।
সাক্ষ্য: দেশ ও জাতির সার্বিক এমন কিছু উন্নতি, অগ্রগতি ও কল্যাণের লক্ষ্যে নিজের সমর্থন এবং সাক্ষ্য দেয়ার মাধ্যমে যেকোনো ব্যক্তি অথবা দলকে ভোট দিয়ে দেয়ার মাধ্যমে নির্দিষ্ট সময়ের এজন্য মনোনীত করা হয়।
প্রার্থীকে তার প্রার্থিত এমন পদে ভোট দেয়ার অর্থ হলো,এবং ভোটার এই মর্মে সাক্ষ্য দিচ্ছেন যে আবার এই প্রার্থী ওই পদের জন্য এই সার্বিক বিবেচনায় সবচেয়ে এমন উপযুক্ত ব্যক্তি।
ভোট দেওয়া কোন ধরনের কর্তব্য
সমাজ কিংবা রাষ্ট্র পরিচালনায় এমন যোগ্য নেতা নির্বাচন প্রত্যেক পরিণত হয়েছে নাগরিকের সামাজিক এই অধিকার ও জাতীয় দায়িত্ব।
দলীয় সঙ্কীর্ণতা,এবং স্বজনপ্রীতি, বৈষয়িক ও ব্যক্তিস্বার্থের লোভ বা কোনোরূপ এই প্রভাবের কাছে নতি স্বীকার না করলেও করে সৎ, যোগ্য ও ধর্মপ্রাণ এই ব্যক্তিকে প্রতিনিধি নিযুক্ত ও করার মাধ্যমে এ অধিকার প্রয়োগ এবং পালন করতে হবে।
কিন্তু এর বদলে অর্থ, এই প্রতাপ বা বংশীয় সম্পর্কে প্রভাবিত নানা ভাবে হয়ে কেউ যদি অযোগ্য প্রার্থীকে ভোট দেন, তাইলে তা হলে হাদিসের ভাষায় তিনি এমন একটি খিয়ানতকারী (অপব্যবহারকারী) আবার সাব্যস্ত হবেন। মহানবী সা: বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি মুসলিমদের এমন ভাবে পক্ষ থেকে কোনো দায়িত্বে নিযুক্ত হয়,
ভোটাধিকার কি মৌলিক অধিকার
ভোটদাতা প্রতিনিধি দলের নির্বাচনের উদ্দেশ্যে কাউকে ভোট দেয়ার অর্থ হলো তিনি এই ভাবে এমন মর্মে সুপারিশ করছেন যে, আবার ওই প্রার্থীকে প্রতিনিধি মনোনয়নও করা হোক।
সুতরাং এই শরিয়তের দৃষ্টিতে ভোট দেয়া কোনো ভাবে পদের জন্য কোনো ব্যক্তির এমন একটি পক্ষে সুপারিশ করার হলো নামান্তর।
সৎ ও যোগ্য ব্যক্তিকে ভোটের অধিকার মাধ্যমে নির্বাচিত করা হলে তিনি যেসব কারণে ভালো কাজ করবেন, ভোটদাতা তার একটা উত্তম প্রতিদান লাভও করবেন।
পক্ষান্তরে ওই প্রার্থী যদি আবার অযোগ্য হয়ে থাকেন এবং এই ভোটারের ভোটের কারণেও জয়ী হন, অতঃপর আবার কোনো অন্যায় কাজ করেন; তাহলে ভোটারও এমন ভাবে পরোক্ষভাবে গোনাহে শরিক থাকবেন।
ভোটের অধিকার কি
ভোট ব্যক্তির কাছে গচ্ছিত এক একটি গুরুত্বপূর্ণ এই আমানত। সৎ, যোগ্য ও ধর্মপ্রাণ এই ব্যক্তিকে ভোট দিলে এমন ভালো আমানতের সদ্ব্যবহার করা হয়, আবার আর অযোগ্য ও ধর্মবিমুখ ও ব্যক্তিকে ভোট দিলে আমানতের এমন ভাবে খেয়ানত করা হয়।
অধিকন্তু ভোটের আমানতের খেয়ানত ব্যক্তিগত এবং খেয়ানতের চেয়ে গুরুতর, কেননা এর ফলে আবার অসংখ্য মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
শরিয়তের এই দৃষ্টিতে আমানত যথাস্থানে এমন ভাবে প্রত্যর্পণ ওয়াজিব এবং এর একটা অন্যথা কঠিন শাস্তিযোগ্য এমন অপরাধ। মহান আল্লাহ বলেন, যে ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ তোমাদের জন্য নির্দেশ দিচ্ছেন এই আমানত তার হকদারকে প্রত্যর্পণ ।
স্থায়ীভাবে বসবাস করার অধিকার কোন ধরনের অধিকার
নির্বাচন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার জন্য এই ব্যক্তির সততা, যোগ্যতা, আল্লাহ ভীতি, ইমান, জ্ঞান, আমল, ও চারিত্রিক গুণাবলিকে এমন কিছু প্রাধান্য দিয়েছে ইসলাম।
আবার তাই ইসলামের দৃষ্টিতে নির্বাচন এই প্রক্রিয়া স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষ হওয়া যেমন হল প্রয়োজন, প্রার্থী বা নির্বাচিত এই ব্যক্তিও তেমন সৎ, যোগ্য, ও জ্ঞানী, চরিত্রবান, আল্লাহ ভীরু,এবং আমানতদার, ন্যায়পরায়ণ, দেশপ্রেমিক, ও মানবদরদি এমন কিছু দায়িত্বানুভূতি সম্পন্ন হওয়া তার চেয়ে আরো বেশি প্রয়োজন। তাই জাতীয় কিংবা স্থানীয় নির্বাচনে সৎ এবং যোগ্য প্রার্থী দেখে ভোট ও দিতে হবে।
যারা ভোটারদের মিথ্যা কথা বলে অনেক সময় লোভ-লালসা দিয়ে প্রলুব্ধ করে, নির্বাচনী বৈতারণী পার হয়ে আবার এমন হতে মিথ্যা প্রতিশ্রুতি অনেক সময় প্রতারণার আশ্রয় নেয়, অন্যায় এবং অবৈধ কার্যক্রমে লিপ্ত হয়, আবার ভোট ক্রয়-বিক্রয় করে, জাল ভোটের এমন একটি প্রদান করে; তাদের বর্জন ও করতে হবে।
চিন্তা-চেতনার বাস্তবায়ন মানুষ এমন ভাবে দ্বারা হয় বলেই সে আশরাফুল মাখলুকাত অথবা এই সৃষ্টির সেরা জীব। অসংখ্য ভোটপ্রার্থীর আবার মধ্যে আমাদের তাকেই এমন ভাবে জয়ী করা উচিত,
এবং যিনি কথা ও কাজে এক, যিনি এই দেশকে এবং দেশের লোককেও ভালোবাসেন, যিনি ইসলামকে ভালোবাসেন, এবং সর্বোপরি যিনি তার নির্বাচনী এই এলাকার উন্নতির জন্য কাজ গুলো করবেন বলে প্রতিশ্রুতি দেবেন অথবা তা বাস্তবায়নে সচেষ্ট হবেন।
ভোটাধিকার অর্থ কি
অনেক সময় মোট ভোটারের চেয়েও বেশি ভোটে প্রার্থীকে এমন ভাবে ‘বিজয়ী’ হতে দেখা যায়।
কবে মার্কিন মহিলারা ভোটাধিকার লাভ করেছিল?
১৯৪৮ সাল থেকে মার্কিন এই রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে ভোট দেওয়ার এমন যোগ্য জনসংখ্যা এবং (ভিইপি) দ্বারা ভোটদান।
ভোটাধিকার কোথা থেকে এসেছে ?
বাংলাদেশে সুষ্ঠু নির্বাচনের এমন একটি প্রেক্ষাপট তৈরি হয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের এমন অধীনে।
ভোট কি ও কেন?
ভোট হল, কোনো সমষ্টিগত সিদ্ধান্ত গ্রহণ অথবা প্রতিনিধি নির্বাচনের উদ্দেশ্যে কোনো সভা, এবং সমিতি বা নির্বাচনী এই এলাকায়, মতামত প্রকাশের একটি এমন মাধ্যম বা পদ্ধতি।