বাংলদেশের শিক্ষা ব্যবস্থা কয় স্তর বিশিষ্ট

বাংলদেশের শিক্ষা ব্যবস্থা: বাংলাদেশের যে সকল মৌলিক অধিকার ব্যবস্থা সময় রয়েছে তার মধ্যে একটি অন্যতম ব্যবস্থা হচ্ছে শিক্ষা ব্যবস্থা।শিক্ষার বাংলাদেশের সর্বাধিক অন্যান্য ব্যবস্থা তুলনায়। 

শিক্ষা ব্যবস্থা হচ্ছে এমন একটি কাঠামো যে কাঠামোর মাধ্যমে দেশ ও জাতির উন্নয়নের স্বার্থে নতুন প্রজন্মে যারা রয়েছে তাদেরকে সঠিক পথে আনয়ন করা। 

তাই উক্ত পোষ্টের মাধ্যমে আমরা আপনাদেরকে শিক্ষা ব্যবস্থা সম্পর্কে অর্থাৎ বাংলাদেশে শিক্ষা ব্যবস্থা কাকে বিভিন্ন তথ্য জানাচ্ছি। শিক্ষা ব্যবস্থা বা সেই টাকার যে কম হলো এমন একটি ব্যবস্থা যে ব্যবস্থার মাধ্যমে জাতি গঠন করা হয়। 

আগামীর সুন্দর পৃথিবী ও ভবিষ্যৎ তৈরীর লোককে শিক্ষা ব্যবস্থাকে অনেক প্রাধান্যের সাথে ছোটদের কেই শিক্ষা প্রদান করা হয়ে থাকে। 

শিক্ষা আমাদের জীবনে কতটুকু গুরুত্বপূর্ণ তা আমাদের সকলেরই জানা প্রয়োজন। শিক্ষা ব্যবস্থা কত প্রকার কতটি দাঁত রয়েছে কোন দাপের পরে কোন ধাপ শুরু হয় এ সম্পর্কে যে সকল তথ্য রয়েছে বিস্তারিত সঠিকভাবে জানা প্রয়োজন। 

আরো পড়ুন: প্রাক প্রাথমিক শিক্ষা কি? 

বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থা কয় স্তর বিশিষ্ট

প্রশ্ন : বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থা কয় স্তর বিশিষ্ট

উত্তর: বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থা তিন  স্তর বিশিষ্ট

বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থাকে তিনটি স্তরে বিন্যস্ত করা হয়েছে। অর্থাৎ বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থা হচ্ছে তিনটি স্তর বিশিষ্ট। 

যার মধ্যে প্রথমে রয়েছে প্রাথমিক স্তর, দ্বিতীয়তে রয়েছে শিক্ষা ব্যবস্থায় দ্বিতীয় স্তর মাধ্যমিক স্তর, এবং তৃতীয়তি ওর সর্বশেষ রয়েছে শিক্ষা ব্যবস্থার বিশ্ববিদ্যালয় বা উচ্চ শিক্ষার স্তরটি। 

  • বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থা তিন স্তরবিশিষ্ট। 

বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষা স্তর

বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থার সবচেয়ে প্রথম ও প্রধান যে স্তর রয়েছে তাকে বলা হয় প্রাথমিক শিক্ষা স্তর।প্রাথমিক শিক্ষা স্তরে প্রথমে রয়েছে প্রাক শিক্ষা এবং পরবর্তীতে প্রথম শ্রেণী থেকে পঞ্চম শ্রেণী পর্যন্ত শিক্ষা ব্যবস্থাকে প্রাথমিক শিক্ষা স্তর বলা হয়। 

একটি সুস্থ সুন্দর পরিবেশ মূলক জাতি গড়ে তোলার জন্য অবশ্যই শিক্ষার গুরুত্ব এবং তাৎপর্য অপরিসীম। 

শিক্ষার গুরুত্ব এবং তাৎপর্য বিবেচনায় অর্থাৎ শুরুতেই যদি শিক্ষাকে শুদ্ধ ও সুন্দরভাবে গড়ে তোলা যায়, অর্থাৎ সে করতে গিয়ে যদি উড়ানো যায় বা সাগর থেকে সুন্দরভাবে তোলা যায় তাহলে তা ভবিষ্যতে সুন্দর ফল দেবে এরকম একটি আশা করা যায়। 

ঠিক তেমনি ভবিষ্যতে উন্নয়নের জন্য শিক্ষার প্রাথমিক স্তর অর্থাৎ প্রথম যে স্তর রয়েছে প্রথম শ্রেণী থেকে পঞ্চম শ্রেণী পর্যন্ত সঠিক গাইড লাইনের মাধ্যমে শিক্ষা দেওয়া প্রয়োজন। 

  • বাংলাদেশের প্রাথমিক শিক্ষা স্তর হল প্রাক প্রাথমিক শিক্ষা এবং প্রথম শ্রেণী থেকে পঞ্চম শ্রেণী পর্যন্ত যে শিক্ষা অর্জন করা হয় সেটি। 

বাংলাদেশ মাধ্যমিক শিক্ষা স্তর

বাংলাদেশের মাধ্যমিক শিক্ষা স্তর হলো ষষ্ঠ শ্রেণি থেকে দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত। শিক্ষা অর্জন করা হয় তাকে মাধ্যমিক শিক্ষা স্তর বলা হলেও একাদশ এবং দ্বাদশকে উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষার আওতায় ভুক্ত করা হয়। 

মাধ্যমিক স্তরের মধ্যে দুটি আলাদা ধাপ রয়েছে। আলাদা আলাদা দুটি দাপের মধ্যে মাধ্যমিক শিক্ষা স্তরে যে ধাপসমূহ রয়েছে তার প্রথমটি হল ষষ্ঠ শ্রেণি থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত, এবং মাধ্যমিকের অন্য একটি সহজ হচ্ছে একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণী যাকে উচ্চ মাধ্যমিক স্তর বলা হয়ে থাকে। 

  • বাংলাদেশের মাধ্যমিক স্তর হলো ষষ্ঠ শ্রেণি থেকে দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত শিক্ষা কার্যক্রম। 

আরো পড়ুন: শিক্ষা ব্যবস্থা কি? শিক্ষা ব্যবস্থা বলতে কি বুঝো?

বাংলদেশের শিক্ষা ব্যবস্থা কয় স্তর বিশিষ্ট
বাংলদেশের শিক্ষা ব্যবস্থা কয় স্তর বিশিষ্ট

বাংলাদেশ উচ্চ শিক্ষা স্তর

বাংলাদেশের যে সকল শিক্ষা কার্যক্রম রয়েছে এর মধ্যে উচ্চ শিক্ষার স্তর হল বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা। 

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অথবা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় যেখান থেকে হোক না কেন ডিগ্রি কমপ্লিট করার পর মাস্টার পর্যন্ত যে দুইটি শ্রেণীর পাঁচ বছর ব্যাপী বা ৬ বছর বেশি দাপ রয়েছে উচ্চ শিক্ষা স্তর বলা হয়। উচ্চ বিদ্যালয়ের একটি বড় অংশ বা ধাপ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা লাভ করা। 

অর্থাৎ প্রাইমারি এবং মাধ্যমিক শিক্ষা শেষ করার পর যখন দ্বাদশ শ্রেণীর পর বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি কার্যক্রম শুরু হয় অথবা ভর্তি হওয়া হয় ওই সময় যে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত একত্রীকরণকে উচ্চ শিক্ষা স্তর বলা হয়ে থাকে। 

  • উচ্চ শিক্ষা স্তর হল বিশ্ববিদ্যালয়ের মাধ্যমে যে শিক্ষা অর্জন করা হয় সেই শিক্ষাকে বোঝায়।

আরো পড়ুন: শিক্ষক সংস্করণ কি?

বাংলাদেশের শিক্ষার ধাপ কয়টি

বাংলাদেশের যে সকল শিক্ষা কার্যক্রম রয়েছে সেক্ষেত্রে দাপ রয়েছে মোট তিনটি। প্রথম এবং অন্যতম বাঁশরুর দাবিকে প্রাথমিক বলা হয় যেটি পাঁচ থেকে ছয় বছর ব্যাপী কার্যক্রম চলে। 

এ কার্যক্রম শেষ হওয়ার পরে ষষ্ঠ শ্রেণি থেকে দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা কার্যক্রম। যাকে একত্রিকরণের মাধ্যমে মাধ্যমিক শিক্ষা কার্যক্রম বলা হয়। 

তথাকথিতভাবে এই মাধ্যমিক শিক্ষা কার্যক্রম শেষ হওয়ার পরে শুরু হয় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা লাভ করার সময় এবং বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা লাভ করার এই সময় কে বলা হয় উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা ধাপ।যার মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা এবং এমএ সম্পূর্ণ করার মাধ্যমে বাংলাদেশের উচ্চ শিক্ষার ধাপ সম্পন্ন করে। 

  • বাংলাদেশের শিক্ষার ধাপ রয়েছে মোট তিনটি। 

উক্ত পোস্টের মাধ্যমে আমরা আপনাদেরকে বাংলাদেশের শিক্ষিকা কার্যক্রম ও শিক্ষার কতটি ধাপ রয়েছে এবং কি কি সেই সম্পর্কে বিস্তারিত জানানোর চেষ্টা করেছি। 

বাংলাদেশের শিক্ষা কার্যক্রম সম্পর্কে যেকোনো তথ্য বা টিকা কার্যক্রম কাকে বলে কত প্রকার ও কি কি এর ধাপসমূহ ইত্যাদি সম্পর্কে যে কোন তথ্য জানা থাকলে এবং তা আমাদের প্রশ্নের মাধ্যমে যথাযথভাবে জানতে পেরে থাকলে অর্থাৎ উপকৃত হতে পারলে তা অবশ্যই আমাদেরকে কমেন্টের মাধ্যমে জানাবেন। 

ওদের পোস্ট রিলেটেড আরো কিছু প্রশ্নের উত্তর নিম্নে তুলে ধরা হলো :-

১. উচ্চ শিক্ষা বলতে কী বোঝায়?

= শিক্ষা ব্যবস্থার সর্বোচ্চ দাঁত কে উচ্চশিক্ষা বলে। 

২. বাংলাদেশে মোট শিক্ষার্থী সংখ্যা কত ২০২১?

= ৭৪ লাখ ২৯ হাজার ৩১৭ জন।

৩. বাংলাদেশের প্রথম শিক্ষা কমিশন কে?

= ডঃ কুদরাত-এ-খুদা। 

৪. বর্তমানে বাংলাদেশের প্রাথমিক শিক্ষা ব্যবস্থা কত বছর মেয়াদি?

= ৬ বছর মেয়াদি।

Leave a Comment