বয়স্ক ভাতা কত সালে চালু হয়
বয়স্ক ভাতা কত সালে চালু হয়: বয়স্কভাতা হচ্ছে একটি কর্মসূচি সেটা হলো দেশের বয়োজ্যেষ্ঠ দুস্থ ও স্বল্প উপার্জনক্ষম বা উপার্জনে অক্ষম বয়স্ক এমন জনগোষ্ঠীর সামাজিক নিরাপত্তা এমন বিধানে ও পরিবার এবং সমাজে মর্যাদা বৃদ্ধির লক্ষ্যে ১৯৯৭-৯৮ এই অর্থ বছরে
প্রবর্তন ও করা হয়। সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের এমন অধীনে সমাজসেবা অধিদফতর এমন কিছু কর্মসূচি বাস্তবায়ন করে থাকে।
২০০৯-১০ অর্থ বছরে বাংলাদেশের বয়স্কভাতাভোগীর সংখ্যা প্রায় ২০ লক্ষ জন থেকে বৃদ্ধি করে আবার ২২ লক্ষ ৫০ হাজার জনে এবং জনপ্রতি মাসিক এই ভাতার হার ২৫০ টাকা থেকেও বৃদ্ধি করে ৩০০ টাকায় উন্নীত ও করা হয়।
১৯৯৭-৯৮ অর্থবছর হতে এমন ভাবে প্রাথমিকভাবে দেশের সকল ইউনিয়ন পরিষদের প্রায় প্রতিটি ওয়ার্ডে এমন ভাবে ৫ জন পুরুষ ও ৫ জন মহিলাসহ আরো ১০ জন দরিদ্র বয়োজ্যেষ্ঠ এমন ব্যক্তিকে প্রতিমাসে ১০০ টাকা দিয়ে হারে ভাতা
প্রদানের মাধ্যমে আওতায় আনা হয়। পরবর্তীতে দেশের অনেক সকল পৌরসভা এবং সিটিকর্পোরেশন এ কর্মসূচির অংশ আওতাভুক্ত করা হয়। আবার ২০০৯-১০ অর্থ বছরে বয়স্কভাতাভোগীর এর সংখ্যা ২০ লক্ষ জন থেকে বের করে বৃদ্ধি করে
২২ লক্ষ ৫০ হাজার জনে ও জনপ্রতি মাসিক ভাতার হার প্রায় ২৫০ টাকা থেকে বৃদ্ধি করে হয়েছে ৩০০ টাকায় উন্নীত ও করা হয়। ২০১০-১১ অর্থ বছরে এমন একটি বয়স্কভাতাভোগীর সংখ্যা প্রায় ২ লক্ষ ২৫ হাজার জন বৃদ্ধি করে আবার ২৪
লক্ষ ৭৫ হাজার জনে এমন উন্নীত করা হয়। ২০১৬-১৭ অর্থ বছরে এমন ৩১ লক্ষ ৫০ হাজার বয়স্ক মহিলাদের ব্যক্তিকে জনপ্রতি মাসিক প্রায় ৫০০ টাকা হারে ভাতা প্রদানও করা হয়।
বয়স্ক ভাতা কত সালে চালু হয়
২০০৯-১০ অর্থ বছরে এমন বয়স্কভাতাভোগীর সংখ্যা প্রায় ২০ লক্ষ জন থেকে বৃদ্ধি করে আবার ২২ লক্ষ ৫০ হাজার জনে ও জনপ্রতি মাসিক ভাতার হার ২৫০ টাকা দিলাম থেকে বৃদ্ধি করে আবার ৩০০ টাকায় উন্নীত করা হয়।
(১) বয়স্ক জনগোষ্ঠীর ক্ষমতায়ন আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন এবং সামাজিক নিরাপত্তা বিধান ।
(২) পরিবার এবং সমাজে তাদের মর্যাদা বৃদ্ধি ।
(৩) আর্থিক অনুদানের মাধ্যমে এমন ভাবে তাদের মনোবল জোরদারকরণ ।
(৪) চিকিৎসা এবং এই ধরনের পুষ্টি সরবরাহ বৃদ্ধিতে সহায়তা করা।
বয়স্ক ভাতা কত বছর বয়সে দেওয়া হয়
বয়স্ক ভাতা কর্মসূচিটি বয়স্ক এই ভাতা কর্মসূচি বাস্তবায়ন নীতিমালা অনেক এর আলোকে বাস্তবায়ন ও করা হয়ে থাকে । বয়স্ক ভাতা প্রদান পাওয়ার যোগ্যতাগূলো হচ্ছেঃ
(১) সংশ্লিষ্ট এলাকার স্থায়ী এমন বাসিন্দা হতে হবে ।
(২) জন্ম নিবন্ধন/জাতীয় এই পরিচিতি নম্বর থাকতে হবে ।
(৩) বয়স পুরুষের ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন প্রায় ৬৫ বছর এবং মহিলাদের ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন ৬২ বছর ও হতে হবে। সরকার কর্তৃক সময় সময় এমন ভাবে নির্ধারিত বয়স বিবেচনায় ও নিতে হবে।
(৪) প্রার্থীর বার্ষিক গড় আয় এমন ভাবে অনূর্ধ্ব ১০,০০০ (দশ হাজার) টাকা হতে ও হবে ।
(৫) বাছাই কমিটি কর্তৃক এই নির্বাচিত হতে হবে।
বয়স্ক ভাতা মাসে কত টাকা
২০২৩-২৪ অর্থবছরের জন্য এমন কিছু প্রস্তাবিত বাজেটে মাসিক বয়স্ক ভাতা ৫০০ টাকা থেকে নানা ভাবে বাড়িয়ে ৬০০ টাকায় উন্নীত করা হয়েছে। আর বিধবা এবং স্বামী নিগৃহীতা নারীর ভাতা ৫০ টাকা ও নানা ভাবে বাড়ানো হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (০১ জুন) এবং আবার প্রস্তাবিত জাতীয় বাজেট বক্তব্যে এমন কিছু তথ্য জানান অর্থমন্ত্রী এই আ হ ম মুস্তফা কামাল।
সংশ্লিষ্ট এলাকার স্থায়ী কমিটির বাসিন্দা হতে হবে । (২) জন্ম নিবন্ধন/জাতীয় পরিচিতি নম্বর ও থাকতে হবে ।আবার (৩) বয়স পুরুষের ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন ৬৫ বছর বয়সী এই মহিলাদের ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন প্রায় ৬২ বছর হতে হবে। সরকার কর্তৃক সময় সময় এমন কিছু নির্ধারিত বয়স বিবেচনায় নিতে হবে।
বিধবা ভাতা চালু হয় কত সালে
বাংলাদেশে এই ১৯৯৮-১৯৯৯ অর্থ বছরে বিধবাদের যে জন্য ভাতা চালু হয়েছে। ইতিমধ্যে আবার এই সেবার আওতায় এই সব অনেক মানুষ এসেছে। প্রতিবছর এক একটা নির্দিষ্ট সময় এমন কিছু সকল প্রকার ভাতার জন্য আবেদন নানা ভাবে
গ্রহন করা হয়। তারই প্রেক্ষিতে বিধবা ভাতা ২০২৩ এই আবেদন শুরু হয়েছে। আজকে এই বিধবা ভাতার জন্য কিভাবে আবেদন নানা ভাবে করবেন সম্পূর্ন প্রসেস এই প্র্যাকটিক্যাল দেখিয়ে দিবো।
বিধবা ভাতা আবেদন হলো অনলাইন
১৯৯৮ সালে এই ভাতা শুরু হলেও এমন কিছু মূলত অনলাইন শুরু হয় অনেকও পরে। বিধবা ভাতা অনলাইন ব্যবস্থা করতে কিছু কাগজ পত্রের প্রয়োজন হয় যেমন, এই জন্ম নিবন্ধন বা ভোটার আইডি কার্ড, ও নিজের নামে রেজিষ্ট্রেশন করা
সিম, এবং নিজের নামে নগদ একাউন্ট থাকা বাধ্যতামূলকও করা হয়েছে। তাই উপরের এমন কিছু ডকুমেন্টস গুলো আপনার অবশ্যই রাখা প্রয়োজন হবে। আর এগুলো আবার অবশ্যই সাথে রাখবেন।
এখান থেকে আপনারা যে সব ভাতার জন্য আবেদন করতেও চান সেটা নির্বাচন করে এমন ভাবে দিবেন। যেমন, বয়স্ক, বিধবা, ও প্রতিবন্ধী। যেহেতু আমাদের টপিক বিধবা,হলো এই যে ভাতা গুলো আছে তাই আমরা শুধু বিধবা এমন একটি
ভাতার আবেদন কিভাবে করবো সেটাই দেখবো।আবার এখান থেকে বিধবা এবং স্বামী নিগৃহীতা মহিলা ভাতা এটা নির্বাচন নানা ভাবে করে দিন। তারপর নিচের মত একটা এমন পেইজ আসবে।
বয়স্ক ভাতা কত টাকা দেয়?
২০২৩-২৪ অর্থবছরের এমন কিছু বাজেটে ঘোষিত প্রস্তাব এমন অনুযায়ী, ১০০ টাকা বাড়লে এই বয়স্কভাতা দাঁড়াবে ৬০০ টাকা ও বিধবা ও স্বামী নিগৃহীতা এই নারীর জন্য মাসিক টাকা বরাদ্দ দাঁড়াবে ৫৫০ টাকায়।
কানাডায় কি বিধবা ভাতা দেওয়া হয়
আমরা বাংলাদেশে অনেক শুনে থাকি এই কানাডায় অনেক সুসহ সুবিধা দেয় যেমন বেকার ভাতা, বিধবা ভাতা,বয়স্ক ভাতা ইত্যাদি।
কত বছর বয়সে বয়স্ক ভাতা?
পুরুষের বয়স সর্বনিম্ন ৬৫ বছর ও মহিলাদের ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন প্রায় ৬২ বছর হতে হবে।
বিধবা আবেদন করতে কি কি লাগে?
মোবাইল নাম্বার, ও নমিনির এনআইডি/জন্ম নিবন্ধন এবং জন্ম তারিখ, এরপর নমিনির নাম আবার নমিনির সাথে আপনার সম্পর্ক নানা ভাবে উল্লেখ করে দিতে হবে।
বয়স্ক ভাতা পাওয়ার নিয়ম কি?
সংশ্লিষ্ট এলাকার স্থায়ী এমন বাসিন্দা হতে হবে ।
জন্ম নিবন্ধন/জাতীয় ও পরিচিতি নম্বর থাকতে হবে ।
বয়স পুরুষের ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন প্রায় ৬৫ বছর এবং মহিলাদের ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন এমন ৬২ বছর হতে হবে। …
প্রার্থীর বার্ষিক গড় আয় অনূর্ধ্ব প্রায় ১০,০০০ (দশ হাজার) টাকাও হতে হবে ।
বাছাই কমিটি এমন কর্তৃক নির্বাচিত হতে হবে।
বয়স্ক ভাতা চালু করা হয় কত সালে?
২০০৯-১০ অর্থ বছরে বয়স্কভাতাভোগীর সংখ্যা প্রায় ২০ লক্ষ জন থেকে বৃদ্ধি করে প্রায় ২২ লক্ষ ৫০ হাজার জনে আবার এই জনপ্রতি মাসিক ভাতার হার ২৫০ টাকা থেকে অনেক বেশি বৃদ্ধি করে ৩০০ টাকায় উন্নীত করা হয়।
প্রতিবন্ধী ভাতা কত টাকা ২০২৩?
২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রস্তাবিত এমন একটি বাজেটে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের মাসিক ভাতা নানা ভাবে বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে। বর্তমানে প্রতিবন্ধী এমন ব্যক্তিরা মাসিক প্রায় ৭৫০ টাকা হারে ভাতা পান।
