পিরিয়ডের ব্যথা কমানোর উপায় ঔষধের নাম
পিরিয়ডের ব্যথা: পিরিয়ডের সময়ে মুক্ত হওয়ার জন্য রক্তপাত হয়, এবং এটি মূলত রক্তদ্বারা গর্ভাশয়ের প্রসারিত লিনিং শরীর থেকে বাহিরে যাওয়ার জন্য।
এই প্রসারণের সাথে সাথে কিছু মহিলাদেরকে বুকে বা পেটে ব্যথা অনুভব হতে পারে, যা সাধারিতভাবে সামান্য হয় এবং অসুস্থতার সূচক হিসেবে মনে হয় না। তবে, যদি এই ব্যথা অত্যন্ত অসহ্য হয় বা যদি অন্য কোনও সমস্যা থাকে, তবে একজন চিকিৎসকে দেখার জন্য ভিজিট করা উচিত।
পিরিয়ডের ব্যথা কেন হয়
পিরিয়ডের সময়ে ব্যথা হতে পারে কারণ:
1. *রক্তপাত এবং শিরা সংকোচন:* গর্ভাশয়ে রক্তপাত হয়ে শিরা সংকোচন হতে পারে, যা ব্যথা উত্পন্ন করতে পারে।
2. *হরমোন পরিবর্তন:* পিরিয়ডে হরমোনের পরিবর্তনের ফলে শরীরে বৈদ্যুতিন পরিবর্তন হয় এবং তা ব্যথা উত্পন্ন করতে পারে।
3. *মাসিকের সময়ে শরীরের অসমতা:* মাসিকের সময়ে হোরমোনাল পরিবর্তনের ফলে প্রস্রাব বা রক্তপাত সম্পন্ন হতে সময় নিয়ে ব্যথা হতে পারে।
4. *মহিলার দেহের ব্যক্তিগত প্রবৃদ্ধি:* কিছু মহিলা মাসিকের দিনে বা মাসিকের দিনে ব্যক্তিগত বৈদ্যুতিন পরিবর্তনের ফলে ব্যথা অনুভব করতে পারে।
তবে, এই ব্যথা সাধারিতভাবে সামান্য হওয়া উচিত। যদি এটি অসহ্য বা অস্বাভাবিক মোড়ে হয় বা অন্য কোনও সমস্যা থাকে, তাদের চিকিৎসার জন্য একজন চিকিৎসকে দেখাতে উচিত।
অধিক ব্যথার কারণগুলি মধ্যে রয়েছে:
1. *মস্তিষ্কে প্রয়োজনে পরিবর্তন:* মাসিকের সময়ে হরমোনাল পরিবর্তন মস্তিষ্কের কাছে ব্যথা সৃষ্টি করতে পারে, যা ক্রমশঃ ব্যথা এবং মুক্তির মাধ্যমে বিকশিত হতে পারে।
2. *মাসিকের সময়ে হাস্থান্তর:* প্রস্রাব এবং রক্তপাতের সময়ে হাস্থান্তর হওয়ার কারণে ব্যথা হতে পারে।
3. *মাসিকে সময়ে ব্যাক্তিগত স্বাস্থ্য সমস্যা:* যেমন গর্ভাবস্থা, জরা, বা মাসিকের সময়ে স্বাস্থ্যসম্মত বা অস্বাস্থ্যকর পৃষ্ঠভূমি।
4. *প্রস্রাবের সাথে হস্তক্ষেপ:* মাসিকের সময়ে স্ত্রীলোকের হস্তক্ষেপের ফলে ব্যথা হতে পারে।
যদি ব্যথা অত্যন্ত বা অসুস্থতা সৃষ্টি করছে, তবে চিকিৎসকে দেখাতে উচিত। এটি সাধারিতভাবে সামান্য ব্যথা হতে পারে, তবে সবসময় ভিজিট করা উচিত যেন কোনও অস্বাভাবিক সমস্যা বা কোনও অসুস্থতা নেই।
পিরিয়ডের ব্যথা কোথায় হয়
মেয়েদের পিরিয়ডের সময় ব্যথা সাধারিত হয় পেটের নিচে বা নিচের হিসেবে বিশেষভাবে। এটি মাসিক সাময়িক প্রক্রিয়ার একটি অংশ হতে পারে এবং এটির সাথে কিছু ব্যথা ও অসুস্থতা সম্পর্কিত হতে পারে। তবে, এই ধরনের সমস্যার সাথে যদি আপনি সহজভাবে সামগ্রিকভাবে বোঝা না পান বা ব্যথাটি অত্যন্ত হার্ড হয়, তবে আপনার ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করা গুরুত্বপূর্ণ।
মেয়েদের পিরিয়ডের সময় ব্যথা এবং অসুস্থতা সহজে কারণগুলির মধ্যে হতে পারে নিম্নলিখিত:
1. *মাসিকের আগ দিকে ব্যথা:* মেয়েদের একটি সাধারিত কারণ হলো মাসিকের আগে পেটে মাংসপেশীর সঙ্গে জড়িত হওয়া, যা ব্যথা উত্পন্ন করতে পারে।
2. *ইষ্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরোন স্তরে পরিবর্তন: মাসিকের সময়, ইষ্ট্রোজেন এবং প্রোজেস্টেরোনে পরিবর্তন হয়, যা মাংসপেশীতে ব্যথা উত্পন্ন করতে পারে।
3. *গুল্ম এবং প্রস্রাবের সমস্যা:* মাসিকের সময়ে গুল্ম এবং প্রস্রাবের সমস্যা হতে পারে, যা ব্যথা উত্পন্ন করতে পারে।
এই সমস্যার সাথে যদি মেয়েরা কখনোই পরিচিত না থাকে বা যদি ব্যথা অত্যন্ত জটিল বা ধারাবাহিক হয়, তাদেরকে একজন চিকিৎসকে দেখাতে বলা উচিত।
অন্যান্য প্রয়োজনীয় তথ্য হলো:
4. *পরিস্থিতি এবং আচরণ:* মেয়ের পিরিয়ড সময়ে আবহাওয়া, পরিস্থিতি, এবং আচরণের পরিবর্তনের ফলে মাসিক সাময়িকভাবে ব্যথার সাথে সম্পর্কিত হতে পারে।
5. *জীবনযাত্রা ও আলোচনা:* খাদ্য, শখ, স্বাস্থ্য পরিসেবা, ওজন, এবং অন্যান্য জীবনযাত্রার আসল গুরুত্বপূর্ণ দিকের প্রস্তুতি ও আলোচনা সামগ্রিকভাবে পরিচিত হওয়া গুরুত্বপূর্ণ।
6. *বিশেষ করে হোমিওপ্যাথি বা আধুনিক চিকিৎসা:* কিছু মেয়েরা তাদের পিরিয়ডের সময়ে হোমিওপ্যাথি বা আধুনিক চিকিৎসা ব্যবহার করতে পছন্দ করে।
মহিলাদের যদি তাদের পিরিয়ডের সময়ে ব্যথা বা অসুস্থতা সম্পর্কে চিন্তা করেন, তাদের সেলফকেয়ার এবং স্বাস্থ্য সম্পর্কে অধিক ধরনের সতর্কতা অগ্রাহ্য করা হোক।
মাসিকের সময় পেটে ব্যাথা হলে করণীয়
মাসিকের সময়ে পেটে ব্যাথা হলে, কিছু পরামর্শ মনে রাখতে পারেন:
1. *গরম পদ্ধতিতে পোড়ানো:* গরম পদ্ধতিতে পোড়ানো একটি সাধারিত উপায় যা পেটের ব্যাথাকে কমাতে সাহায্য করতে পারে।
2. *উপযুক্ত প্রসারণ:* উপযুক্ত প্রসারণের জন্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী নিন।
3. *গরম পড়ানো পোড়ানো কমিয়ে দিন:* গরম পড়ানো পোড়ানো সহায়ক হতে পারে যেন সময়ের ব্যাপারে আপনি একটি নির্দিষ্ট সময় জানতে পারেন।
4. *উপজীবনের পরিবর্তন:* আপনি যদি এই সময়ে ব্যক্তিগত কোনও পরিবর্তন অনুভব করতে পারেন, তবে এটি স্বাভাবিক হতে পারে।
এই সাধারিত সময়ের জন্য ভিন্ন ভিন্ন মানসিক এবং শারীরিক অবস্থানের পর্যায়ে ব্যক্তিগত হতে পারে। যদি সমস্যা থাকে বা আপনি চিন্তিত হন, তবে এটি হাসপাতালে যাওয়া উচিত।
মাসিকের সময়ে আরো সহায়ক উপায় হতে পারে:
5. *উপযুক্ত আহার:* পোষ্টিক, ফল, সবজি, এবং পুষ্টিকর খাবার খাওয়া গুড়িয়ে থাকতে পারে।
6. *প্রয়োজনে ওষুধ ব্যবহার:* আপনি যদি কোনও বিশেষ ব্যথা বা অসুস্থতা অনুভব করেন, তাদের জন্য একটি বিশেষভাবে নির্দিষ্ট ওষুধ নেওয়া হতে পারে।
7. *উচ্চাকাঙ্খী কাজ থেকে বিরত থাকুন:* উচ্চাকাঙ্খী কাজ করার সময়ে আপনি নিজেকে সাবধান রাখুন।
8. *উপযুক্ত আচরণ:* সময়ের দিকে এবং সুস্থ হতে একটি ভাল প্রস্তুতি নিন।
মনে রাখতে হয় যে, এই সময়ে ব্যক্তিগত অবস্থানের পরিবর্তন হতে পারে এবং এটি প্রকৃতির একটি অংশ। তবে, যদি আপনি অসুস্থ বা আপনি অসুস্থতা বা অস্বাস্থ্যকর সমস্যার সঙ্গে মোকাবিলা করতে অসমর্থ হন, তবে এটি একজন
9. *ব্যায়াম এবং যোগাযোগ:* মাসিকের সময়ে আপনি মানসিক স্বাস্থ্য উন্নত করতে ব্যায়াম করতে পারেন, যা দুঃখ এবং তাড়াতাড়ি সামগ্রিক স্বাস্থ্য বরাদ্দ করতে সাহায্য করতে পারে।
10. *পুরানো কাপড় ব্যবহার করুন:* এটি আপনার কমফর্টে এবং একেবারে ব্যবহার করার জন্য সুবিধাজনক।
11. *পানি প্রচুরভাবে খাওয়ানো:* প্রচুর পানি খাওয়া দরকার, এটি সাধারিত অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
12. *বিশেষভাবে নিজেকে দেখভাল করুন:* মাসিকের সময়ে নিজের সাথে কিছু সময় কাটানো এবং আত্ম-যত্ন করতে গুরুত্ব দিন।
এই সময়ে আপনি নিজেকে সহানুভূতি এবং আত্ম-যত্নের মাধ্যমে অনুভব করতে পারেন। এটি একটি স্বাস্থ্যকর এবং পজিটিভ অভিজ্ঞান্ত হতে সাহায্য করতে পারে।
পিরিয়ডের ব্যথা কমানোর উপায়
পিরিয়ডের ব্যথা কমাতে আপনি আমাদের কিছু পরামর্শ মনোনিয়ন করতে পারেন:
1. *গরম পদক্ষেপ:* হাঁটবা, পানি খোলা থাকার চেষ্টা করুন এবং গরম পানির বোতল বা বৃষ্টি বৃষ্টি দেওয়ার মাধ্যমে পেটে গরমীয়তা প্রদান করুন।
2. *বিশেষ খাবার:* কিছুটা জিরা, পুদিনা, লবন, হলুদ, ইলাচি ইত্যাদি ব্যবহার করা হতে পারে কারণ এগুলি পিরিয়ডের সময়ে ব্যথা কমাতে সাহায্য করতে পারে।
3. *উচ্চ রক্তচাপ দূর করতে:* যদি আপনি উচ্চ রক্তচাপে ভুগতন করেন, তবে এটি পিরিয়ডের সময়ে ব্যথা বাড়াতে পারে। ডাইট এবং ব্যায়ামের মাধ্যমে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করা যেতে পারে।
4. *শারীরিক কার্যক্রম:* মানসিক চাপ কমাতে যোগাযোগ, মেডিটেশন, বা যে কোনও রিল্যাক্সেশন তত্ত্ব অনুসরণ করুন।
এই উপায়গুলি সহায়ক হতে পারে, তবে যদি আপনি বিরাম বা আরও তীব্র ব্যথা অনুভব করেন, তাদের জন্য একজন চিকিৎসকে দেখানো গুরুত্বপূর্ণ।
আরও কিছু উপায়:
5. *ওয়ার্ম বাথ:* গরম ওয়ার্ম বাথ নেয়া পিরিয়ডের সময়ে মাসিক চলতে সাহায্য করতে পারে এবং স্থানীয় ব্লাড সার্কুলেশন বাড়াতে সাহায্য করতে পারে।
7. *পোষ্টার বদলে দিন:* যদি আপনি স্থানান্তর করতে পারেন, তাদের উপরে প্রয়োজনীয় জন্য একটি প্রাথমিক আইডিয়া পাবেন যা ব্যথা কমাতে সাহায্য করতে পারে।
8. *ওভার-কাউন্টার প্যাইন মেডিসিন:* আপনি যদি আইবুপ্রোফেন বা প্যারাসেটামল এরকম ওভার-কাউন্টার প্যাইন মেডিসিন নিতে চান, তার আগে ডাক্তারের সাথে আলাপ করুন।
9. *গরমীয় পানির বোতল:* পিরিয়ডের সময়ে পেট ও রিস্তানি এলাকায় গরম পানির বোতল রেখে দেওয়া এবং পেটে অসুস্থ অবস্থানে এটি অ্যাপ্লাই করুন। সম্মিলিত সমাধানগুলি প্রয়োজনে আপনি একটি চিকিৎসকে দেখতে পারেন।
পিরিয়ডের ব্যথা কমানোর ঘরোয়া উপায়
পিরিয়ডের ব্যথা কমাতে চেষ্টা করতে পারেন:
1. *গরম পদার্থ ব্যবহার করুন:* গরম পদার্থ ব্যবহার করলে মাসিক স্ত্রীর ব্যথা কমে যেতে পারে। গরম পানির বোতল বা গরম প্যাড ব্যবহার করা একটি উপায় হতে পারে।
2. *শারীরিক চর্বি ব্যবহার করুন:* গরম তেল বা পোস্টনাট লাগাতে পারেন, যা ব্যথা কমাতে সাহায্য করতে পারে।
3. *বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন:* যদি ব্যথা অসহ্য হয় বা স্বাভাবিক নয়, তবে একজন চিকিৎসকে দেখানো গুরুত্বপূর্ণ।
4. *ব্যায়াম করুন:* কিছু মানসিক সহায়ক ব্যায়াম বা ধীরগতির যোগাযোগ এড়ানো ব্যথা কমাতে সাহায্য করতে পারে।
এই উপায়গুলি ব্যবহার করার পরও যদি সমস্যা থাকে, তাদের জন্য একজন চিকিৎসকে দেখাতে হবে।
অন্যান্য উপায়গুলি হলো:
5. *উপযুক্ত আহার:* সুস্থ আহার ধারণ করুন, যেমন সবজি, ফল, প্রোটিন যুক্ত খাবার। কিছু মানসিক অসুস্থতা কমানোর জন্য ম্যাগনেসিয়াম যুক্ত খাদ্য সুস্থ হতে পারে।
6. *পানি প্রচুরভাবে পান:* প্রচুর পানি পান করা মাসিকের সময় ব্লাড ফ্লো বেড়ে তোলতে সাহায্য করতে পারে এবং দুর্গন্ধ কমাতে সাহায্য করতে পারে।
7. *গরম বা ঠান্ডা কমরা:* গরম বা ঠান্ডা কমরা ব্যবহার করে আপনার আবেগটি সামায়িক করতে পারেন।
8. *প্রাকৃতিক পদ্ধতিতে সাহায্য নিন:* উদাহরণস্বরূপ, মাঠে বা একটি অশোক বৃক্ষের নীচে বসে থাকা মাসিক সময়ে সান্ত্বনা পাওয়া যেতে পারে।
মনে রাখবেন, এই উপায়গুলি প্রতি ব্যক্তির জন্য ভিন্ন হতে পারে, তাই চিকিৎসকের সাথে আলাপ করুন এবং তার পরামর্শ মেনে চলুন।
9. *আশুলিপির ব্যবহার:* আশুলি হলো হোট ও কোল্ড প্যাক, যা স্থানীয়ভাবে ব্যবহার করা যেতে পারে যাতে ব্যথা কমে।
10. *বাথরুমে গরম জল ব্যবহার:* গরম জলের কোণস্টিপেশন বা হট বাথ দিয়ে ব্যথা কমাতে সাহায্য হতে পারে।
11. *একটি ভাল ম্যাসেজ:* পেটে হাত বা পিঠে একটি ভাল ম্যাসেজ পেতে পারেন, যা স্থানীয় রকমে ব্যথা কমাতে সাহায্য করতে পারে।
12. *পর্নদর্শন বা বই পড়া:* কিছুটা মনোভাব বা শারীরিক চাপ কমাতে, পর্নদর্শন বা রিল্যাক্সিং বই পড়া সাহায্য করতে পারে।
এই উপায়গুলি আপনার অবস্থার উপর নির্ভর করতে পারে, তবে আপনি যদি ব্যথায় প্রতিরোধ করতে অসুবিধা অনুভব করেন, চিকিৎসকে দেখানো উচিত।
পিরিয়ডের ব্যথা কমানোর খাবার
পিরিয়ডের ব্যথা কমাতে তাজা ফল, সবজি, দুধ, ওটস, এবং প্রোটিন ধারক খাবার সেবন করা উপকারী হতে পারে। পুরানো ধান, চিনি, ওয়াইট ফ্লোর এবং তেলের সীমার প্রবাহ কমাতে চেষ্টা করুন।
ব্যথা কমাতে গরম পানির বোতল বা হট প্যাড ব্যবহার করতে পারেন। আয়ুর্বেদিক উপায়ও থাকতে পারে, যেমন জিরার চা বা কামোমিল চা পানি। আপনি মিষ্টি জাতীয় খাবার এবং আইসক্রিম খাওয়ার চেষ্টা করতে পারেন, কারণ এটা কিছুটা রাহাত দিতে পারে।
ভালো ব্যথা কমাতে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান এবং তাজা ফলের রস খান। প্রোটিন-রিচ খাবার যেমন ডিজার্ট ফিশ, মুরগি, ডাল সংবাদিত হতে পারে। গুণগত কামোমিল বা পুদিনা চা পানি হলে ব্যথা কমতে সাহায্য করতে পারে।
পিরিয়ডের ব্যথা কতদিন থাকে
মহিলাদের পিরিয়ডের ব্যথা সময়মত বা কিছুটা আগে বা পরে হতে পারে, কিন্তু এটা সাধারিতভাবে ৩ থেকে ৭ দিন পর্যন্ত থাকে। তবে, এটা ব্যক্তি থেকে ব্যক্তি ভিন্ন হতে পারে। যদি কোনও সময় বা মাত্রা কোনও অস্বাভাবিক বা অসুবিধাজনক হয়, তার সাথে চিকিত্সার পেশাদারের সাথে যোগাযোগ করা উচিত।
আরো পড়ুন: দ্রুত মাসিক হওয়ার উপায়
পিরিয়ডের সময় ব্যথা কমানোর উপায়
পিরিয়ডের সময় ব্যথা কমানোর জন্য আপনি গর্ভনিরোধ ও পুরস্কৃত ডাক্তারের সাথে আলোচনা করতে পারেন। ডাক্তার সমাধান প্রদান করতে পারেন যেমন ঔষধ, তাপমানের পরিবর্তন, ব্যায়াম, ও সুস্থ খাদ্য আদান-প্রদান করা।