পাইলস এর প্রাথমিক চিকিৎসা এর খরচ কেমন

পাইলস: পাইলসের মূল লক্ষণ হলো পেটের নিচের অংশে স্বাভাবিক এবং অস্বাভাবিক রক্তচাপের কারণে একটি বা একাধিক বৃদ্ধি হতে

পাইলস এর প্রাথমিক চিকিৎসা

পাইলস বা হেমরয়েডস হলো পেটের নিচের অংশের মধ্যে অন্তঃবিস্তারিত শিরস্ত্রাণের নলীমালায় গুরুত্বপূর্ণ রক্তনালীদের বিস্তার হতে দেখা যাওয়া একটি স্থানীয় সমস্যা।

পাইলসের মূল লক্ষণ হলো পেটের নিচের অংশে স্বাভাবিক এবং অস্বাভাবিক রক্তচাপের কারণে একটি বা একাধিক বৃদ্ধি হতে

যেমন বড় করে উঠা, স্থানীয় সুস্থতার ক্ষেত্রে এমনটি ছারানো, স্থলীয় প্রকাশ, রক্তপাত বা যেকোনো বা একাধিক লক্ষণের উপসৃতি।

পাইলসের প্রাথমিক চিকিৎসা নিম্নোক্ত উপায়গুলি মধ্যে থাকতে পারে:

1.পর্যাপ্ত পানি পান করুন: পর্যাপ্ত পানি পান করা পাইলস রোগের চিকিৎসায় গুরুত্বপূর্ণ।

প্রতিদিন প্রয়োজনে আপনার পানিতে অস্থানিক প্রয়োজনীয়তা যুক্ত করুন।

2.পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ করুন: প্রোটিন ও পুষ্টিকর খাবার গ্রহন করলে পাইলস সহ্য ক্ষমতার মধ্যে থাকে।

3.উপসর্গ ব্যাধি সম্পর্কে সাবধান থাকুন: পাইলস রোগে উপসর্গ ব্যাধি অনুভব করলে আপনাকে সতর্ক থাকতে হবে।

কষ্ট এবং অস্বচ্ছতা জনিত সমস্যাগুলি মেটানোর জন্য মেডিকেশন সমূহ ব্যবহার করতে পারেন।

4.কোমরের প্রস্থ নির্ধারণ করুন: প্রস্থ নির্ধারণ করার জন্য একটি নরম ও নরম পানির জাতীয় পদার্থ ব্যবহার করতে পারেন।

এটি পাইলসে থকা সমস্যার জন্য স্থলীয় সুস্থতা প্রদান করতে পারে।

5.বাসায় রাখুন নিরামিষ ও পরিষ্কার স্থান: পরিষ্কার ও নিরামিষ বাসায় থাকা পাইলস সমস্যাকে সহজে মেটাতে পারে।

নিয়মিত সামান্য সফাই এবং পরিষ্কারতা বজায় রাখলে আপনি সমস্যাটি সহজেই নিরামিষ করতে পারবেন।

6.নিয়মিত শুচি পালন করুন: পাইলসে আক্রান্ত হলে নিয়মিত শুচি পালন করা গুরুত্বপূর্ণ। বিরতি করুন যাতে কোনও কাঠিন্য বা জীবাণুবাধা না হয়।

7.পেটের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করুন: পেটের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য আপনি মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্যের সঠিক যোগাযোগ রাখতে পারেন।

নিয়মিত ব্যায়াম করুন, সম্পূর্ণ ও সুস্থ পরিবেশে বসে থাকুন এবং পর্যাপ্ত শুতো নিন।

8.কমলা ও নিরামিষ খাওয়ান: কমলা ও নিরামিষ পাইলস রোগের জন্য উপযুক্ত খাদ্য। এদের উচ্চ ফাইবারের পরিমাণ থাকায় এগুলি পেটের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং কষ্ট ও পাইলস সমস্যাকে সাহায্য করে।

পাইলস এর প্রাথমিক চিকিৎসা

পাইলস এর এলোপ্যাথিক ঔষধ

পাইলস এলোপ্যাথিক চিকিৎসা সম্পর্কে অনেক ধরণের ঔষধ পাওয়া যায়। এলোপ্যাথিক চিকিৎসা ক্লিনিক বা ফার্মেসি থেকে এই ঔষধগুলো সহজেই পাওয়া যায়।

কিছু প্রমুখ এলোপ্যাথিক ঔষধ পাইলসের জন্য নিচে উল্লেখ করা হলোঃ

1.হেপারসালবেম: এটি পাইলস সম্পর্কিত সমস্যা নির্মূল করতে ব্যবহৃত হয়। এটি পাইলসের জন্য সাধারণত ৩০ সেকেন্ডের আনগোল দ্বারা প্রয়োগ করা হয়।

2.আর্নিকা: আর্নিকা পাইলস এবং অন্যান্য সমস্যাগুলির জন্য প্রয়োগ করা হয়।

এটি দ্বারা পাইলস সম্পর্কিত ক্ষতি সহন করতে পারে এবং সুস্থমনস্থ পাইলস চিকিত্সা করতে সহায়তা করতে পারে।

3.সুলফার: এটি পাইলস সমস্যার জন্য চিকিৎসা করতে ব্যবহৃত হয়। এটি পাইলসের লক্ষণ যেমন খোল বা প্রদাহে ক্ষতি সহন করা যাই। 

4.হামামেলিস ভারস্ক: এটি পাইলসের জন্য প্রয়োগ করা হয় খোলের প্রদাহ এবং স্রাবের ক্ষতি সহনে সহায়তা করতে।

5.কালকারিয়া ফ্লোরাটা: এটি পাইলস ও ভ্রমরগত শিরাস্ত্রাবের ক্ষতি সহন করতে সহায়তা করতে পারে।

6.আইস প্যাক: এটি পাইলসের পিন্ডকে শান্ত করতে ব্যবহৃত হয় এবং প্রদাহ সহন করতে সহায়তা করতে পারে।

এগুলো কেবলমাত্র কিছু উদাহরণ, এছাড়াও অনেক আরও এলোপ্যাথিক পাইলস চিকিৎসা ঔষধ রয়েছে।

আপনি এই ঔষধগুলো ব্যবহার করতে চাইলে সতর্কতার সাথে এবং একজন চিকিৎসকের পরামর্শ অনুসরণ করুন।

এছাড়াও, সেবাসমূহ সংক্রান্ত সমস্যা সমাধানের জন্য আপনাকে নিকটস্থ চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করতে পারেন।

পাইলস এর খাবার

পাইলসের জন্য খাবারের মধ্যে কিছু পদার্থ রয়েছে যা তথ্যগ্রহণের সাথে সহজেই পাওয়া যায়।

নিচে কিছু খাবারের তালিকা দেওয়া হলো যা পাইলসের রোগীদের কিছু উপকার করতে পারে:

1.ফলমূল: ফলমূল পাইলসের রোগীদের জন্য উপকারী হতে পারে।

ফলগুলি বিশেষত ফাইবার ও পুষ্টিকর হওয়ায় পাইলস রোগীদের পেটে বল গঠিত হলে তা সহজে পাইলস সমস্যার কারণে হতে পারে। ফলমূলের মধ্যে কেলা, পেঁপে, আপেল, অলু, মাল্টা, জলপাই, আনারস, কিনবার, অস্থিরা ইত্যাদি থাকতে পারে।

2.পুষ্টিকর খাবার: পাইলসে আহারের পরিমাণে কিছু বিশেষ পরিমাণে পুষ্টিকর খাবার প্রয়োজন হতে পারে।

মসুর ডাল, বার্লি, ধানের ভাত, বাদাম, বাদাম তেল, পেয়াজ, গাজর, বাঁধাকপি, টমেটো, পোলার্ড, মাংস ইত্যাদি পুষ্টিকর খাবারের উদাহরণ হয়।

3.সবুজ শাকসবজি: সবুজ শাকসবজি, যেমন পালং শাক, স্পিনাচ, কলার্ড গ্রিন, ব্রোকলি ইত্যাদি পাইলসের রোগীদের উপকারী হতে পারে।

এগুলি বিশেষত ফাইবার ও পুষ্টিকর হওয়ায় পাইলস সমস্যার সাথে যুক্তিসঙ্গত উপকার করে।

4.গোলমরিচ: গোলমরিচে বিশেষত ক্যাপসিসিন নামক উপাদান থাকে যা পাইলসের কারণে সৃষ্ট অসুবিধা কমিয়ে তুলতে পারে।

গোলমরিচ প্রতিদিনের খাবারে যুক্ত করা যেতে পারে।

5.যবস্তু: যবস্তু পাইলসের রোগীদের জন্য উপকারী হতে পারে। যবস্তুগুলি সাধারণত মশলা হিসেবে ব্যবহৃত হয়,

যেমন হলুদ, জিরা, মেথি দানা, কালোজিরা, ধনিয়া ইত্যাদি। এছাড়াও, যবস্তু হিসেবে কাঁচা পেঁপে, পালং শাকের ডাল ইত্যাদি।

6.খাদ্যশক্তিসম্পন্ন খাবার: পাইলসে আহারের পরিমাণে খাদ্যশক্তিসম্পন্ন খাবার প্রয়োজন।

এটি শাকসবজি, দুধ, দই, পানির খিচুড়ি, মাংস, মাছ, ডিম, কিশমিশ, পানির জলে পাকা মশলা, শুকনো মশলা, প্রোটিন বিশিষ্ট খাবার (যেমন পালং শাকের ডাল) ইত্যাদি থাকতে পারে।

7.জল: পাইলসে অভ্যন্তরীণ জল আহার গ্রহণ করা উচিত। প্রতিদিন যথাযথ পরিমাণে পানি পান করা উচিত।

পানির পরিমাণ ও গুনগত গুরুত্ব বজায় রাখতে হবে। বিশেষতঃ পানির পরিমাণ বৃদ্ধি করা উচিত যখন পাইলস সমস্যা সম্পর্কে অনুভব হয়।

8.ফাইবার: পাইলসের রোগীদের জন্য প্রতিদিনের আহারে প্রয়োজনীয় ফাইবার থাকতে হবে।

ফাইবারের উৎস হতে পারে পরীক্ষিত খাদ্য (যেমন ব্রাউন রাইস, ওয়াট ব্রেড)।

পাইলস এর চিকিৎসা ঔষধ হোমিওপ্যাথি

পাইলস হলো একটি রোগ যা গুদামূত্রনালীর এবং গুদামলে হলোদের সুষম মহাশয়ের আক্রমণের ফলে উত্পন্ন হয়।

এটি কাঠমুড়ির বিচরণ এবং প্রকৃতিতে সৃজিত অতিরিক্ত চাপের কারণে তৈরি হয়।

পাইলস সাধারণত রক্তের স্রাবের কারণে হয়, যার ফলে স্থূলকায় প্রদাহের সাথে সাথে রক্তের সুষম মহাশয়ে একটি ক্ষুদ্র বা মধ্যম আকারের আক্রমণ দেখা যায়।

হোমিওপ্যাথি একটি প্রাকৃতিক চিকিৎসা পদ্ধতি যা শরীরের স্বাভাবিক শক্তির উপর ভর করে তুলে ধরে।

এই পদ্ধতিতে রোগের লক্ষণগুলি উপেক্ষা করে নিয়মিত চিকিৎসা করা হয় যা শরীরের নিজস্ব স্বাভাবিক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে রোগের উপচারে সহায়তা করে।

হোমিওপ্যাথিক ঔষধ পাইলসের চিকিৎসা এবং উপশমের জন্য ব্যবহৃত হয়।

হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা পদ্ধতিতে পাইলসের জন্য বিভিন্ন ঔষধ ব্যবহার করা হয়।

যেমন নিম, এশকোলাস হোমিওপ্যাথিক ঔষধ, হ্যামামেলিস ভিরগো হোমিওপ্যাথিক ঔষধ, আলোস সোস হোমিওপ্যাথিক ঔষধ ইত্যাদি।

এই ঔষধগুলি বিভিন্ন সাংকেতিক লক্ষণের উপর ভিত্তি করে নির্বাচিত হয়।

পাইলসের জন্য ব্যবহৃত হোমিওপ্যাথিক ঔষধের 

1.নিম: নিম হোমিওপ্যাথিক ঔষধের বিশেষ ব্যবহার পাইলসের জন্য করা হয়। নিমের পাতা পাইলসে উপশম করার জন্য ব্যবহৃত হয়।

এশকোলাস হোমিওপ্যাথিক ঔষধ: এটি পাইলস এবং অন্যান্য গুদবিতর সমস্যার জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি রক্তপাত এবং গুদামূত্রনালী সংক্রান্ত সমস্যাগুলি সমাধানে সহায়তা করে।

2.কালকারিয়া কার্বনিকা (Calcarea Carbonica): পাইলসের জন্য এটি চিকিৎসার জন্য ব্যবহৃত হয়।

যদি রক্ত বের হয়ে থাকে এবং আক্রমণ প্রাকৃতিকভাবে হয়, তবে এই ঔষধটি উপস্থাপন করা হতে পারে।

3.আরসেনিকালবাম (Arsenicum Album): পাইলসের জন্য এটি ব্যবহৃত হয় যদি অত্যন্ত ব্যথা, জ্বালাপোড়া এবং ধামাচাপ থাকে।

এটি বাড়তি রক্তপাত এবং খুনসংক্রান্ত পাইলসে কার্যকরী হতে পারে।

4.হ্যামামেলিস (Hamamelis): পাইলসের জন্য এটি প্রয়োজনীয় হতে পারে যদি মলের সঙ্গে রক্তের মিশ্রণ থাকে এবং ব্যথা বা গলানো থাকে।

5.আ্যর্নিকা (Aesculus): পাইলসের জন্য এটি ব্যবহৃত হয় যদি অত্যন্ত গুদবিতর ব্যথা থাকে এবং পাইলস হলে এটা নিরাময়ে ব্যবহার করা হয়।

পাইলস এর চিকিৎসা ঔষধের নাম

পাইলস এর চিকিৎসা জন্য কার্যকরী ঔষধের নামগুলি নিম্নে দেওয়া হলো:

1.হেমরোয়েড ক্রিমস: এই ক্রিমগুলি পাইলসের লক্ষণ সমাধান করতে সাহায্য করে এবং স্থানিক ক্ষতি ও প্রত্যাশিত পুনরুদ্ধার প্রক্রিয়া প্রশস্ত করে।

সাধারণত, এই ক্রিমগুলি স্থানিক সংক্রমণ এবং সাংঘাতিক ব্যথা কমাতে সাহায্য করে। উদাহরণস্বরূপ, কোর্টিজোন বা হেমোরয়েড ক্রিমগুলি ব্যবহার করা হতে পারে।

2.কস্টোরেক্স ক্যাপসুল: এই ক্যাপসুলগুলি পাইলস সমস্যার সাথে সম্পর্কিত ব্যাথার ব্যবস্থা করে। এগুলি পাইলস সমস্যার লক্ষণগুলি কমাতে ও স্থানিক সংক্রমণ নির্মূল করতে সাহায্য করে।

3.পাইলস ক্রিমস: বিভিন্ন ধরনের পাইলস ক্রিমগুলি পাইলসের লক্ষণগুলি সাধারণত প্রশমিত করে এবং স্থানিক পুনরুদ্ধার করে।

4.পাইলস ক্রিমস ও সপ্লিমেন্টস: কিছু ক্রিম ও সপ্লিমেন্টস পাইলস লক্ষণগুলি সহায়তা করতে পারে এবং প্রশমিত করতে সাহায্য করে।

সাধারণত, এই ক্রিমগুলি প্রাকৃতিক উপাদানগুলি ব্যবহার করে তৈরি করা হয়ে থাকে।

উদাহরণস্বরূপ, বিটা-গ্লুকান, হয়লিনট্রক্স, এবং ডায়োসমিন যেমন প্রয়োজনীয় উপাদানগুলি থাকতে পারে।

5.পাইলস সুপপোজিটরিস: এই ঔষধগুলি পাইলস সমস্যার লক্ষণগুলি উপশম করতে সাহায্য করে এবং পাইলস শুষ্ক করতে সাহায্য করে।

এই সুপপোজিটরিস আমলযোগ্য উপাদানগুলি পাইলসের মধ্যে ঢুকানো হয়ে থাকে এবং এটি সাধারণত প্রক্রিয়াকে উন্মুক্ত করতে সাহায়তা করে।

6.পাইলস টপিক্যাল ক্রিমস: এই ক্রিমগুলি বহুতেই সাধারণত পাইলসের ব্যথা ও সংক্রমণ নির্মূল করতে ব্যবহৃত হয়।

ক্রিমগুলি সাধারণত হেমরোয়েড বা স্থানিক ক্ষতি কমাতে সাহায্য করে। এদের মধ্যে ছাপ, প্রস্থান, হেমপ্রো ও প্রেপেরেশন এমন কিছু ক্রিমগুলি রয়েছে।

7.পাইলস সিপপোসিটরিস: এই ঔষধগুলি পাইলসের মধ্যে স্থানিক সংক্রমণ নির্মূল করতে সাহায্য করে এবং প্রশমিত করে।

এই সিপপোসিটরিস এনাল বা স্থানিক অঞ্চলে অ্যাপ্লাই করা হয় এবং এটি সাধারণত ঠাণ্ডা ও শান্তিময় করে থাকে।

8.পাইলস স্প্রে: এই স্প্রেগুলি পাইলস সমস্যার লক্ষণগুলি সহায়তা করতে ব্যবহৃত হয়। এই স্প্রেগুলি সাধারণত শান্তিময় করে থাকে।

পাইলস এর চিকিৎসা কোথায় ভালো হয়

পাইলস হলো একটি মাংশপেশির সমস্যা যা কঠিনতর পাথরের কারণে পৃথকভাবে অকপট হয়।

এর লক্ষণগুলি অন্তর্বহনে রক্তচাপ বৃদ্ধি, রক্ত মিশ্রিত পায়খানা এবং ব্যথা অন্বেষণ করে।

পাইলস চিকিৎসা সাধারণত যেখানে প্রযোজ্য হবে সেখানে বিভিন্ন উপায়ে সামগ্রিকভাবে প্রদান করা হয়। কিছু সাধারণ চিকিৎসা পদ্ধতির মধ্যে রয়েছে:

১.পোষা খাবার: পাইলস রোগীদের জন্য আহারে পোষণশীল খাবার গ্রহণ করা উচিত।

তাজা ফল, সবজি, স্বাদিষ্ট খাবার খেতে উত্তেজনা দিতে পারে এবং পাইলস সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সহজ হতে পারে।

2.জলসাধারণ চিকিৎসা: পাইলস রোগীর জন্য জলসাধারণ চিকিৎসা প্রয়োজন হতে পারে।

মাথা নিচে দিয়ে গরম পানি ব্যবহার করা যেতে পারে এবং এটি পাইলস ব্যথা সহজে কমাতে সাহায্য করে।

3.গর্ভাবস্থা ও পরবর্তী দিনগুলোতে পাইলস চিকিৎসা: গর্ভাবস্থা সময়ে পাইলস সমস্যা হলে ডাক্তারের পরামর্শ অবশ্যই গ্রহণ করতে হবে।

তাদের জন্য প্রয়োজনীয় চিকিৎসা উপায় বিভিন্ন হতে পারে, যেমন বক্স বহন করতে হতে পারে, ভিটামিন এ ও সি সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ করতে হতে পারে এবং কিছুটা শানার চিকিৎসা প্রয়োজন হতে পারে।

4.প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ: যদি পাইলস সমস্যা গমনানুগত হয় এবং বেশিরভাগ চিকিৎসা পদ্ধতি কার্যকর না হয়, তবে চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করতে পারেন।

চিকিৎসক আপনাকে প্রয়োজনীয় পরীক্ষা করতে পারে এবং একটি প্রয়োজনীয় চিকিৎসা পরামর্শ করতে পারেন।

5.দোহন করা: পাইলস সমস্যা সাধারণত দোহন করে নিরামিষক ব্যবহার করে চিকিৎসা করা হয়।

এটি পাইলস থেকে আস্থমা বা পুষ্টি বিষয়ক সমস্যাগুলি থেকে মুক্তি প্রদান করতে পারে।

6.স্ক্লেরোথেরাপি: এই প্রক্রিয়াটি পাইলস চিকিৎসা করতে ব্যবহৃত হয়।

এখানে একটি বিশেষ দ্রব পাইলসের আচ্ছাদন করে পাইলস ক্ষেত্রে আন্তর্জালিক মাংশ গঠন হয়।

এটি স্থায়ী পাইলসের জন্য চিকিৎসা হিসাবে ব্যবহৃত হতে পারে।

7.লেজার চিকিৎসা: পাইলস চিকিৎসার জন্য লেজার চিকিৎসা ব্যবহার করা হতে পারে।

লেজার ব্যবহার করে ক্রিপ্টো-পাইলেক্টমি বা পাইলেক্টমি নামক প্রক্রিয়াটি পাইলস থেকে মুক্তি প্রদান করা হয়।

পাইলস এর চিকিৎসা খরচ কেমন

পাইলস চিকিৎসার খরচ বিভিন্ন উপায়ের উপর নির্ভর করে এবং তা প্রকৃতি ও চিকিৎসা পদ্ধতির উপর ভিত্তি করে পরিবর্তিত হতে পারে।

চিকিৎসার খরচ উল্লেখযোগ্যভাবে নিম্নলিখিত উপায়ের উপর ভিত্তি করে বৃদ্ধি পায়:

1.ঔষধ চিকিৎসা: পাইলস চিকিৎসার জন্য বিভিন্ন ঔষধ পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়। এই ঔষধ সাধারণত স্থানিক ও মৌখিক দ্রব্যমালার মাধ্যমে সরবরাহ করা হয়।

ঔষধ পদ্ধতি প্রয়োগের খরচ বিভিন্ন ঔষধের মাধ্যমে পরিবর্তিত হতে পারে এবং আপনার অবস্থার উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হতে পারে।

2.স্ক্লেরোথেরাপি: স্ক্লেরোথেরাপি ব্যবহার করে পাইলস চিকিৎসা করার জন্য একটি কঠিন পদ্ধতি প্রয়োজন হতে পারে।

এটি ক্রমাগত বিকাশ এবং সুন্দরভাবে ব্যবহার করা হয়, যা বিতর্কিত চেক করতে পারে। 

3.স্ক্লেরোথেরাপি (আরো উন্নত পদ্ধতি): এটি সাধারণত লেজার বা ইনফ্রারেড রশ্মির মাধ্যমে পাইলস চিকিৎসা করার জন্য ব্যবহৃত হয়।

এটি আদিকাল থেকে ব্যবহৃত হয় এবং সাধারণত সহজেই প্রয়োগ করা যায়। এই পদ্ধতির চিকিৎসা খরচ আমদানি করণীয় উপাদানগুলির উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হতে পারে।

4.পাইলেক্টমি বা হেমরোইডেক্টমি: এটি পাইলসের সংক্রামণিক এবং বিস্তারিত মামলাগুলির জন্য ব্যবহৃত হয়।

এটি সাধারণত অস্থায়ী পাইলসের জন্য প্রয়োজন হতে পারে। চিকিৎসার খরচ চেক করতে পারেন চিকিৎসকের সাথে সাক্ষাৎ করা।

5.এসিড স্ক্লেরোথেরাপি: পাইলসের চিকিৎসার জন্য এসিড স্ক্লেরোথেরাপি ব্যবহার করা হতে পারে।

এই পদ্ধতিতে একটি খাদ্যমণ্ডলীর ভিতরে এসিড চিকিৎসার উপকারিতা প্রদান করা হয়। এটি স্থায়ী পাইলসের জন্য ব্যবহৃত হতে পারে।

6.ক্রিপ্টোলিটিক ফ্লোরিডেক্টমি: এটি একটি উন্নত চিকিৎসা পদ্ধতি যা পাইলস চিকিৎসার জন্য ব্যবহৃত হয়।

এটি ব্যাপক পাইলসের সঙ্গে সংযোগ করতে এবং উদ্বিগ্নতার সমস্যাগুলি সমাধান করতে ব্যবহৃত হতে পারে। এই চিকিৎসার খরচ চেক করতে পারেন চিকিৎসকের সাথে সাক্ষাৎকার করে।

8প্রোটন পাম্প ইনহিবিটর: এই পদ্ধতিতে একটি প্রোটন পাম্প ইনহিবিটর ব্যবহার করে পাইলসের চিকিৎসা করা হয়।

পাইলস এর ট্যাবলেট।পাইলস এর মলম | পাইলস এর ক্রিম

পাইলস বা হেমরোইডস হলো গুরুত্বপূর্ণ ঔষধিগুলির দ্বারা প্রতিষ্ঠিত সমস্যা, যা কয়েকটি উচ্চ রক্তচাপ, সম্পূর্ণ থাকা এবং সময়ের পরিবর্তে বসাবিক জীবনধারণকারী পরিবর্তনের কারণে সম্ভবত সৃষ্ট হয়েছে।

আপনি কোনও ট্যাবলেট নিয়ে কথা বলছেন, এটি প্রয়োজনীয় হলে আপনি একজন চিকিত্সকের পরামর্শ নিতে পারেন।

তবে সাধারণত পাইলস নির্ণয় করার জন্য টপিকাল ক্রিম, সিটফেনিড সার্পোসিটরি ক্রিম, সিটফেনিড সার্পোসিটরি সাপোজিটরি, আইস প্যাক, জেল এবং সহায়ক উপকরণগুলি ব্যবহার করা হয়।

এই উপকরণগুলি সাধারণত স্থানিক ব্যবহারের জন্য বিনা প্রেসক্রিপশনে পাওয়া যায়। তবে, যদি আপনি যেকোনো ঔষধ বা ট্যাবলেট ব্যবহার করতে চান তবে আপনাকে চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করে নিন।

পাইলস ট্যাবলেটের পাশাপাশি অন্যান্য ঔষধিগুলির ব্যবহার ও প্রেসক্রিপশন নির্দেশিত হতে পারে। কিছু উদাহরণ হলো:

1.পেন্টপ্রাজোল: এটি স্থানিক ব্যবহারের জন্য একটি প্রয়োজনীয় ট্যাবলেট হতে পারে। এটি পাইলস সমস্যার লক্ষণ মন্দ করতে সাহায্য করতে পারে এবং পিপের উপসর্গগুলি কমিয়ে আনতে পারে।

2.ডুপ্লেক্স: এটি আইবিএস (আনাল আইরিটেশন সিন্ড্রোম) বা ক্রোহন বা বাত্রস্নায়ুতে সংক্রামিত পাইলসের জন্য ব্যবহৃত হতে পারে।

3.প্রযোজনীয় প্রক্সিম: এটি হামরোইড বা পাইলসের জন্য ব্যবহৃত হতে পারে এবং পিপের সমস্যা সমাধানে সাহায্য করতে পারে।

4.কর্মচারী ক্রিম: এটি বক্সমী বা ব্যাকসমী পাইলস সমস্যার জন্য ব্যবহৃত হতে পারে। এটি পিপের সংক্রমণ কমাতে ও জ্বালানি সহ্যতা দেয়।

5.কলোসিনিং ক্রিম: এটি কলোসিনিং বা আনাল সংক্রমণ সম্পর্কিত পাইলসের জন্য ব্যবহৃত হতে পারে। এটি জ্বালানি ও সংক্রমণ কমাতে পারে।

6.কালাদসিনিং ক্রিম: এটি বাড়িতে ব্যবহৃত হতে পারে এবং পাইলস এবং পিপের জ্বালানি, সুস্থতা ও সংক্রমণ সমস্যাগুলি কমাতে পারে।

এছাড়াও এনেসল ক্রিম, কলোসিনিং সাপোজিটরি, বিটলিজার ওয়াইপস, বিটলিজার ক্যাপসুল, ইবুপ্রোফেন সাপোজিট ব্যবহার করা হয়।

পাইলস এর লক্ষণ।পাইলস হলে কি কি সমস্যা হয়

পাইলস বা হেমরয়েডস হলো কোমরয়েডসের সাধারণ একটি সমস্যা। পাইলস হলো কোমরয়েডসের কুঁচকানি যা কোমরয়েডসের আশেপাশের নলে গাঁথা গাঁথি এবং বিস্তার পাওয়া যায়।

এই শক্তিশালী বা বেশী প্রাকৃতিক কঠিন হয়ে যায় এবং এটি দুধ থেকে আলসা দেওয়া হয়। নীচে কিছু প্রাথমিক লক্ষণ উল্লেখ করা হলো:

1.ব্যথা: পাইলসের একটি প্রাথমিক লক্ষণ হলো ব্যথা বা পিনের আনুভব ব্যাথা।

প্রায়শই পাইলস ব্যথা খুবই কাঠিন্যময় হয় এবং সাধারণত পাইলসের সাথে শুধুমাত্র অস্থানে যেমন পাইল বা আলসা দেওয়া হয়।

2.রক্তপাত: অন্য একটি প্রাথমিক লক্ষণ হলো রক্তপাত। পাইলসে থাকা রক্তপাত সাধারণত গোঁড়া বা অন্য রকম বিচিত্র স্থানের রক্তের মাধ্যমে স্বাভাবিকভাবে প্রয়োগ।

3.আনজান মাংশপেশীর প্রস্রাব: পাইলস থাকলে আপনি উপস্থিতিতে আনজান মাংশপেশীর প্রস্রাব অনুভব করতে পারেন।

এটি কাঠিন্যময় এবং আঘাতের সময় বেশি ব্যথা হয়ে যেতে পারে।

4.আঁচকানি বা প্রস্রাবের সময় যথাযথ প্রতিক্রিয়া: পাইলস সাধারণত একটি স্থায়ী অবস্থায় থাকে এবং যখন পাইলসে দাব পড়ে, তখন তা আঁচকানি করতে পারে এবং প্রস্রাব করতে পারে।

এই সময় আপনি অনুভব করতে পারেন যথাযথ প্রতিক্রিয়া বা অনুভব করতে পারেন মালিশ, প্রস্রাব বা পিছনের অংশের পরিবর্তন।

5.কাঁচা পোকা বা তুলশির সাধারণ অনুভব: পাইলস থাকলে আপনি কাঁচা পোকা বা তুলশির মতো অনুভব করতে পারেন যা পাইলসের উপস্থিতিতে অনুপ্রাণিত হয়।এটি সাধারণত ব্যথার উপস্থিতিতে ধারণ করা হয় এবং স্থায়ী বা অস্থায়ী হতে পারে।

পাইলস হলে কি কি সমস্যা হয়

6.জ্বর বা ক্ষুধামন্দা: কিছু পাইলসের সাথে জ্বর বা ক্ষুধামন্দা অনুভব করা যেতে পারে। এটি পাইলসের জন্য একটি অস্বাভাবিক লক্ষণ হতে পারে এবং আরো অন্যান্য সমস্যার কারণ হওয়া যেতে পারে।

7.প্রবাহিত ক্রিয়াকলাপের সময় অস্বাভাবিক অনুভব: পাইলস থাকলে সাধারণত প্রবাহিত ক্রিয়াকলাপ করতে অস্বাভাবিক অনুভব হয়। এটি ক্ষতিকারক হতে পারে এবং স্থায়ী বা অস্থায়ী হতে পারে।

8.অস্বাভাবিক বা আকারের পাতলা স্তন্যপান: কিছু পাইলসে স্তন্যপানের সময় অস্বাভাবিক বা আকারের পাতলা স্তন্যপান দেখা যেতে পারে। এটি পাইলসের জন্য একটি উপস্থিতির সূচক হতে পারে।

9.খুন্তির উপস্থিতি: কিছু পাইলসে খুন্তির উপস্থিতি দেখা যেতে পারে। খুন্তি পাইলসের উপস্থিতিতে একটি আশঙ্কাজনক লক্ষণ হতে পারে এবং সহজে রক্তপাতের কারণ হতে পারে।

10.সামান্য ক্ষুদ্র বা বড় জালাতনা: পাইলসের উপস্থিতিতে কিছু মামলায় অনুভব করা হতে পারে সামান্য ক্ষুদ্র বা বড় জালাতনা। এটি পাইলসের সাথে সংযুক্ত হতে পারে এবং কঠিন্যময় ব্যথা বা আঘাতের কারণ হতে পারে। এই সমস্ত লক্ষণগুলি একজন ব্যক্তির পাইলসের উপস্থিতিতে দেখা যেতে পারে।

Leave a Comment