শিক্ষা

ডাউভোটার ভোটার আইডি কার্ড | নতুন ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড

https://services.nidw.gov.bd/nid-pub/claim-account পেজে ভিজিট করে পরিচয়পত্র নাম্বার/ফরম নাম্বার, জন্ম তারিখ, সিকিউরিটি ক্যাপচা, ফেইস ভেরিফিকেশন করে একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। 

তারপর প্রোফাইল লগইন করে ড্যাশবোর্ডের “ডাউনলোড” অপশন ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করতে পারবেন।

জাতীয় পরিচয়পত্র ডাউনলোড অপশন পৌঁছানো আগে কয়টি ধাপ অতিক্রম করতে হবে। 

তার মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ মৌলিক ধাপ গুলো একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন, ঠিকানা যাচাই, মোবাইল নাম্বার ভেরিফিকেশন ও ফেস ভেরিফিকেশন।

ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড 

অনলাইন ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করার https://services.nidw.gov.bd/nid-pub/ লিংক প্রবেশ করে জাতীয় পরিচয়পত্র নাম্বার, জন্ম তারিখ ও সিকিউরিটি ক্যাপচা পুরনে একটি একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করতে হবে।

একাউন্ট করার পর আপনার ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করতে পারবেন। সম্পূর্ণ বিষয়টি কিভাবে করতে হবে তা দেখানো হলো।

  • জাতীয় পরিচয় পত্র নাম্বার বা ভোটার স্লিপ নাম্বার
  • জন্ম তারিখ dd/mm/yyyy
  • বর্তমান ঠিকানা (আইডি কার্ড করার সময় যেটা ঠিকানা দেওয়া ছিল)
  • স্থায়ী ঠিকানা (আইডি কার্ড করার সময় যেটা ঠিকানা দেওয়া ছিল)

যার আইডি কার্ড ব্যক্তি স্বয়ং উপস্থিত থাকতে হবে

ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোডের জন্য উপরে যে সকল ডকুমেন্ট প্রয়োজন আশা করি সব আপনার কাছে রয়েছে। 

জাতীয় পরিচয় পত্র ব্যক্তির ব্যতীত অন্য কেউ অনলাইন থেকে জাতীয় পরিচয় পত্র ডাউনলোড করা যাবে না । ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করার জন্য ফেইস ভেরিফিকেশন ( Face verification) প্রয়োজন হয়ে থাকে ।

 :আমাদের জাতীয় পরিচয় পত্র অনলাইন থেকে ডাউনলোড করার জন্য বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন ও ওয়েবসাইটে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে এবং আমাদের কিছু তথ্য প্রদান করতে হবে।

আমাদের যেহেতু আগে জাতীয় পরিচয় পত্র নিবন্ধন ওয়েবসাইট অ্যাকাউন্ট করা ছিল না  এই জন্য রেজিস্টার করুন বাটনে ক্লিক করে অগ্রসর হতে হবে ।

জাতীয় পরিচয়পত্র অনলাইন কপি ডাউনলোডের আগে ধাপটি সঠিকভাবে পূরণ হলে আপনাক এখন বর্তমান ঠিকানা ও স্থায়ী ঠিকানা যাচাই করতে হবে। 

আরো পড়ুন: তৃতীয় শ্রেণীর ইসলাম শিক্ষা গাইড বই ডাউনলোড পিডিএফ | 

নতুন ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড

আপনি যদি নতুন ভোটার হন এবং আপনার এনআইডি কার্ড হারিয়ে ফেলেন তবে আপনার টেনশনের কোন কারণ নেই। আপনি সহজে ঘরে বসে আপনার অনলাইন ভোটার আইডি কার্ড ডাউন লোড করতে পারেন।

আপনি কি আপনার অনলাইন ভোটার আইডি কার্ডে একটি অনলাইন কপি ডাউনলোড করতে চান । আপনি ভোটা আইডি কার্ড অনলাইন কপি ডাউনলোড করতে পারেন । যদি পোস্টটি জানেন তবে আপনি আপনার জন্য পোস্ট সঠিক উপায়ে এনআইডি কার্ড অনলাইন কপি ডাউনলোড করবেন । আপনার সুবিধার জন্য, এই ওয়েবসাইট একটি অনলাইন কপি ডাউনলোড করা একটি লিঙ্ক দেওয়া হয়। তাই নীচে আপনি ভোটার নাম্বার দিয়ে আইডি কার্ড বের করার নিয়ম দেয়া হয়েছে।

প্রথমে আপনি বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনে অফিসিয়াল

ওয়েবসাইট www.nidw.gov.bd/ যান।

এই ওয়েবসাইট যেয়ে এখানে ক্লিক করুন।

বাম পাশে NID অনলাইন সার্ভিস অপশন দেখতে পাবেন সেখান ক্লিক করুন ।

আপনি একটু নিচে গিয়ে অ্যাকাউন্ট রেজিস্ট্রেশন অপশন লগইন অপশন দেখ টে পারেন।

আপনি আপনার সমস্ত সঠিক তথ্য দিয়ে ফর্মটি পূরণ করে ফেলুন ।

 আপনি অনলাইন ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড ২০২৩ বাংলাদেশ সম্পর্কে সমস্ত তথ্য জানয়েছেন । আপনি যদি এই পোস্ট পছন্দ করেন তবে এটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন  যাতে আপনার বন্ধুরা অনলাইন এনআইডি ডাউনলোড বাংলাদেশ সম্পর্ক জানতে পারে।

বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনে অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে লিঙ্ক। তাই সহজে এই লিঙ্কে প্রবেশ করে আপনার সমস্যা গুলি এখান রিপোর্ট করতে পারেন।

আপনি এই লিঙ্কে মাধ্যমে ভোটার আইডি কার্ড পরিষেবা বাংলাদেশ প্রবেশ করতে পারেন। www.nidw.gov.bd এই খানে প্রবেশ করে আপনি একটি নতুন ভোটা ও অনলাইন এনআইডি কার্ড ডাউনলোড কপির জন্য আবেদন করতে পারবেন। 

এই সম্পর্ক আরও জানতে, আপনি এই লিঙ্কে প্রবেশ করতে পারেন ও সমস্ত সমস্যা পরীক্ষা করতে পারবেন ।

পুরাতন ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড

পুরাতন ভোটার আইডি কার্ড ডাউন লোড করতে পারবেন । থানায় জিডি করে ও অনলাইন রিইস্যুর আবেদন করে পুরাতন ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করতে পারেন ।

 পূর্বে ভোটার আইডি কার্ড আছে তাদের এনআইডি রি-ইস্যুর ফি দিয়ে পুনরায় অনলাইন থেকে ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করতে হবে। এই ব্লগ শেয়ার করলাম পুরাতন আইডি কার্ড বের করা নিয়ম।

অনলাইনে মাধ্যমে শুধুমাত্র নতুন ভোটার গণ জাতীয় পরিচয় পত্রে অনলাইন কপি ডাউনলোড করে পারবেন। পুরাতন ভোটার গণ যারা ২০১৬/২০১৭ সালে আগে ভোটার হয়ে আছেন ও এনআইডি কার্ড  তারা অনলাইন থেকে আর ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করতে পারবে না।

ওয়েবসাইট রেজিস্ট্রেশন করার জন্য আবেদনকারী Face Verification করতে হবে। ফেইস ভেরিফিকেশেনে জন্য মোবাইল গুগল প্লেস্টোর থেকে NID Wallet এপ্লিকেশন ইনস্টল করে নিন।

NID ওয়েবসাইটে রেজিস্ট্রেশন করার  ভিজিট করুন- ‍জাতীয় পরিচয়পত্রেএকাউন্ট রেজিস্টার এই লিংকে।

জাতীয় পরিচয় পত্র নাম্বার ,  জন্ম তারিখ বসিয়ে দিয়ে যথাযথভাবে নিচে থাকা ক্যাপচাটি পূরণ করুন।

বর্তমান ঠিকানা , স্থায়ী ঠিকানা সিলেক্ট করুন। Face Verification এর জন্য  QR কোড দেখানো হবে।

এরপরে ফেইস ভেরিফিকেশন করার জন্য ক্যামেরা সোজাসুজি একবার ধরুন ।

 চোখের পলক ফেলুন, চোখ ক্যামেরার দিকে রেখে একবার ডানে , এক বার বামে মাথা ঘোরান।

ফেইস ভেরিফিকেশন হলে এনআইডি একাউন্টের জন্য একটি পাসওয়ার্ড সেট করুন ও লগইন করুন।

 পূর্বে ভোটার আইডি কার্ড পেয়ে তাদের এনআইডি রি-ইস্যুর ফি দিয়ে পুনরায় অনলাইন ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করতে হবে।

 ব্লগে শেয়ার করলাম পুরাতন আইডি কার্ড বের নিয়ম।

পুরাতন ভোটারগণ যারা ২০১৬/২০১৭ আগে ভোটার হয়েছেন ও এনআইডি কার্ড পেয়েছেন তারা অনলাইন থেকে আর ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করতে পারবে না ।

ফরম নম্বর দিয়ে ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড 

ভোটার স্লিপ বা নিবন্ধন ফরম নম্বরে অনলাইনে আইডি কার্ড ডাউনলোডের জন্য NID website  https://services.nidw.gov.bd/nid-pub/claim-account গিয়ে সিল্প নাম্বার, জন্মতারিখ দিয়ে অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন। তারপর ফেইস ভেরিফিকেশনে NID Application System থেকে আইডি কার্ড ডাউনলোড করুন।

নিবন্ধন ফরম ব্যাবহারেএনাইডি কার্ড ডাউনলোড করার জন্য কিছু সরঞ্জাম প্রয়োজন হবে। অনলাইন থেকে জাতীয় পরিচয়পত্র বের করতে যা  লাগবে সেটা লিস্ট আকারে দেয়া হল-

 voter  slip

ভোটার নিবন্ধন ফরম বা ভোটার স্লিপ

ফোন নাম্বার

ঠিকানা (বর্তমান এবং স্থায়ী)

স্মার্টফোন

উপরের উপাদানের সাথে নিয়ে, যার আইডি কার্ড নিজে উপস্থিত থাকতে হবে Face verification করা জন্য। 

স্লিপ নাম্বার ও জন্মতারিখ সঠিক ইনপুট করলে , আপনার আইডি কার্ড অনলাইনে এই ধাপে আপনাক আপনার বর্তমান এবং স্থায়ী ঠিকানা ঠিক করতে বলা হবে। বর্তমান ও স্থায়ী ঠিকানা ড্রপ ডাউন মেনু থেকে নির্বাচন করে দিতে হবে ।

ঠিকানা যাচাই করার পদ্ধতি ব্যক্তির বর্তমান ও স্থানীয় ঠিকানা বিভাগ, জেলা এবং উপজেলা নির্বাচন করে দিতে হয়। আইডি কার্ডের আবেদন ফরম যে ঠিকানা দেয়া ছিল সেই একই ঠিকানা এখান দিতে হবে।

ফোন নাম্বার যাচাই করার জন্য আপনার নাম্বারে একটি ৬ সংখ্যা OTP কোড পাঠানো হয় । 

আপনার ফোনে  আসা এই কোড বসিয়ে আপনার নাম্বার ভেরিফাই করতে হয় । 

আইডি কার্ড করার সময় যে মোবাইল নাম্বার দিয়েছিলেন সেটি যদি আপনার না থাকে তা হলে নাম্বার পরিবর্তন করার সুযোগ আছে।

মোবাইল নাম্বার চেঞ্জ এর জন্য বহাল বাটনের পাশেই “মোবাইল পরিবর্তন” অপশন দেখতে পেয়ে যাবেন । 

মোবাইল নম্বর পরিবর্তন করার জন্য আপনার অন্য একটি সচল মোবাইল নাম্বার ব্যাবহার করতে হবে ।

 ভোটার আইডি কার্ড অনলাইন কপি

ভোটার আইডি কার্ড অনলাইন কপি নিয়ে লেখা আর্টিকেলে আপনাক স্বাগতম। যদি ভোটার আইডি কার্ড অনলাইন কপি ডাউনলোড করতে চান বা এই সম্পর্কিত তথ্য জানতে চান আমাদের এই আর্টিকেলটি আপনাক এ সংক্রান্ত প্রয়োজনী তথ্য দিয়ে সহায়তা করতে পারবে।

ভোটার আইডি কার্ড গুরুত্বপূর্ণ একটি ডকুমেন্ট। এটা পরিচয় বহন করে আমরা বাংলাদেশেই নাগরিক। বিভিন্ন সুযোগ সুবিধার জন্যে ভোটার আইডি কার্ডের প্রয়োজন পড়ে। ভোটার আইডি কার্ড বাদে গুরুত্বপূর্ণ অনেক সুবিধা ভোগ 

আরো পড়ুন: উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা কি | উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরো এর কাজ

ডাউনলোড

 নিজের পরিচয় যাচাই করার জন্য ও ভোটার আইডি কার্ডের দরকার বর্তমানে সময়ে ভোটার তথ্য ডিজিটাল করণ করায় অনলাইনে মাধ্যমে ভোটার আইডি কার্ড আবেদন, যাচাই ইত্যাদি সকল প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়ে থাকে।

  • Menu

ভোটারতথ্য

  • Search for

ভোটারআইডি কার্ড অনলাইন কপি

  • আইডি কার্ড অনলাইন কপি 

Voter TotthoJuly 30, 2023

ভোটার আইডি কার্ড অনলাইন কপি নিয়ে লেখা আর্টিকেল আপনাকে স্বাগতম। যদি ভোটার আইডি কার্ড অনলাইন কপি ডাউনলোড করতে চান বা সম্পর্কিত তথ্য জানতে চান তাহলে আমাদের এই আর্টিকেলটি আপনাক সংক্রান্ত প্রয়োজনী তথ্য দিয়ে সহায়তা করতে পারবে।

ভোটার আইডি কার্ড গুরুত্বপূর্ণ একটি ডকুমেন্ট। যে আমরা বাংলাদেশের নাগরিক। বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা পেতে ভোটার আইডি কার্ডের প্রয়োজন পড়ে থাকে । তাই  ভোটার আইডি কার্ড ছাড়া গুরুত্বপূর্ণ সুবিধা ভোগ করা সম্ভব নয়। যা দেশের একজন নাগরিকের সত্যতা।

এছাড়া নিজের পরিচয় যাচাই করার জন্যও ভোটার আইডি কার্ডের প্রয়োজন পরে ।  বর্তমানে সময় ভোটার তথ্যসমূহকে ডিজিটাল করণ করায় অনলাইনের মাধ্যমে ভোটার আইডি কার্ড আবেদন, যাচাই ইত্যাদি প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়ে থাকে।

বর্তমানে ভোটার আইডি কার্ড অনলাইন কপি ডাউনলোড,ইত্যাদি সকল কিছু ইন্টারনেট সাহায্যে ঘরে বসে অনলাইন করা যায়। তাহলে চলুন এখন বিষয়ে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।

ভোটাআইডি কার্ড অনলাইন কপি 

ভোটাআইডি কার্ড অনলাইন কপি ডাউনলোড 

ধাপ ১ঃ NID Application System ওয়েবসাইটে ভিজিট করবেন ।

ধাপ ২ঃ অ্যাকাউন্টে লগিন অথবা রেজিস্ট্রেশন করবেন ।

ধাপ ৩ঃ ডাউনলোড অপশনে ক্লিক করবেন ।

ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড ২০২২-২০২৩

ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড ২০২৩ পরিচয় বাংলাদেশ।

 আপনি যদি বাংলাদেশ এর একজন নতুন নাগরিক হয়ে থাকেন একজন নতুন ভোটার হন 

তাহলে এই পোস্টটি আপনার গুরুত্বপূর্ণ । বাংলাদেশে নতুন ভোটার

হলে আপনার বয়স  হবে ১৮ বছর। 

আপনার বয়স ১৮ বছর না হলে আপনি নতুন ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন করতে পারবে না। 

তাই আপনাকে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনে অফিসিয়াল ওয়েবসাইট http://www.nidw.gov.bd/ যেয়ে এবং নতুন ভোটারদের জন্য আবেদন করা হয় ।

 সহজেই ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড ২০২৩ বাংলাদেশ আপডেট ফলাফল ওয়েবসাইট সমস্ত তথ্য পেতে পারেন। 

এই ওয়েবসাইটে আপনি ভোটার আইডি কার্ড সম্পর্কে সঠিক তথ্য পাবেন। 

নীচে আপনিভোটার আইডি কার্ড সমস্ত তথ্য পাবেন এবং আমি আশা করি আপনি খুব সহজেই ভোটার আইডি কার্ড সমস্যা বুঝতে পারবেন ।

ভোটার স্লিপ মাধ্যমে এনআইডি কার্ড ডাউনলোড করা সম্ভব।

 যারা নতুন ভোটার তাদের আবেদনের পরে ভোটার স্লিপ দেওয়া হয়। 

সেই ভোটার স্লিপ নাম্বার ব্যবহার করে আপনি খুব সহজ ভাবে আপনার হাতে থাকা মোবাইল দিয়ে এনআইডি কার্ড চেক করে নিতে পারবেন বা ডাউনলোড করতে পারবেন।

আপনি ভোটার স্লিপ দিয়ে এনআইডি ডাউনলোড করতে চান তবে  দেওয়া পদক্ষেপগুলো অনুসরণ করেন  এবং সহজে আপনি আমাদের ওয়েবসাইট থেকে ভোটার স্লিপ ডাউনলোড করতে পারবেন।

ভোটার আইডি কার্ড চেক করার নিয়ম হলো : 

আপনি  আপনার অনলাইন ভোটার আইডি কার্ডে একটি অনলাইন কপি ডাউনলোড করবেন । 

আপনি ভোটার আইডি কার্ড অনলাইন ডাউনলোড করতে পারেন ।

পোস্টটি জানেন তবে আপনি আপনার পোস্ট করে সঠিক উপায়ে এনআইডি কার্ড অনলাইন কপি ডাউনলোড করে নিতে পারেন ।

আরো পড়ুন: গণশিক্ষা কি গণশিক্ষার উদ্দেশ্য লক্ষ্য ও প্রয়োজনীয়তা

ভোটার স্লিপ দিয়ে আইডি কার্ড ডাউনলোড
ভোটার স্লিপ দিয়ে আইডি কার্ড ডাউনলোড

ভোটার স্লিপ দিয়ে আইডি কার্ড ডাউনলোড

আগে ভোটার নিবন্ধন আবেদন করেছেন।

এখন আপনার কাছে ভোটার একটা স্লিপ আছে। জানতে চান কিভাবে ভোটার স্লিপ দিয়ে আইডি কার্ড ডাউনলোড করতে হবে ।

আপনার কাছে যদি ফরম নাম্বার থাকে উক্ত ফরম নাম্বার দিয়ে খুব সহজেই অনলাইন থেকে NID card Download  করতে পারেন। 

নতুন ভোটার হালনাগাদ কর্মসূচি নাম লিখেছেন টা আপনার আইডি কার্ড করতে পারেন নি। তাহলে আজ পোস্টটি আপনার জন্য। আজকের আর্টিকেলটি মনোযোগি  ভাবে পড়লে নিজেই নিজের  ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করতে পারেন ।

অনলাইন জাতীয় পরিচয় পত্রে জন্য আবেদন  করার পরে আপনার আইডি হয়ে গেলে  আপনাকে কৃষি অফিস থেক এসএমএসের মাধ্যম জানিনো হবে। এরপর আপনারথাকা ভোটা স্লিপ দিয়ে আইডি কার্ড বের করতে পারবেন।

NID স্লিপ নাম্বারের ভোটার আইডি কার্ড অনলাইন কপি সংগ্রহ করার  NIDW ওয়েবসাইট গিয়ে আপনার  কাছে থাকা ভোটা স্লিপ নাম্বার দিয়ে অ্যাকাউন্ট রেজিস্ট্রেশনের মাধ্যমে NID card Download করতে পারেন ।

ভোটার স্লিপ নাম্বার, ফর্ম নাম্বার, টোকেন নম্বর দিয়ে অনলাইন থেকে আপনার জাতীয় পরিচয় ডাউনলোড করতে প্রয়োজন হবে। যেমন : 

  • ভোটার স্লিপ নাম্বার, ফরম নাম্বার , টোকেন নাম্বার

ঠিকানা(স্থায়ী  এবং  বর্তমান ঠিকানা-বিভাগ, জেলা ও উপজেলা)

  • একটি স্মার্ট ফোন অথবা কম্পিউটার (অবশ্যই ইন্টারনেট কানেকশন বাধ্যতা মূলক)

এসব তথ্য দ্বারা ব্যক্তি তার Face Verification  সম্পন্ন করার মাধ্যম অনলাইন থেকে ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করতে পারবে । অবশ্যই ফেস Verification করার ব্যক্তিকে উপস্থিত থাকতে হবে।

অনলাইন থেকে নিবন্ধিত এই আইডি কার্ড  বের করার জন্য অবশ্যই নিজের  কাছে ভোটার স্লিপ / ফরম নাম্বার  থাকতে হবে।

যেকোনো  কারনে স্লিপ নাম্বার  হারিয়ে গেলে যত দ্রুত নিকটস্থ উপজেলা নির্বাচন অফিসে যোগাযোগ করুন।

কোনো কারণে যদি সঠিক  ভোটার স্লিপ নম্বর  বা জন্ম তারিখ  দেয়ার পরেও Error আসে । 

 তখন নয় সংখ্যার  ভোটার স্লিপ নাম্বারে আগে NIDFN  এড করে দিয়ে ১৪ সংখ্যার  নম্বর দিলে সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।

বর্তমান সময়ে আমরা সবাই চাইলে নিজের জাতীয় পরিচয় পত্র অর্থাৎ ভোটার আইডি কার্ড অনলাইন যেকোনো সময় ডাউনলোড করে সিটি প্রিন্ট ব্যবহার করতে পারব। 

আজকে আমরা জাতীয় পরিচয় পত্র অনলাইন কপি ডাউনলোড করার বিষয়টি কয়েকটি ধাপ বিরক্ত করেছি যাতে করে আপনারা ছোট ধাপগুলো অতিক্রম করার মাধ্যমে আপনাকে জাতীয় পরিচয় পত্রটি খুব সহজে ডাউনলোড পারেন এবং সেটি ব্যবহার করতে পারেন ।

আমরা যে  জাতীয় পরিচয় পত্রটি ডাউনলোড করতে চাই সেই জাতীয় পরিচয় পত্রের কিছু তথ্য আমাদের প্রয়োজন হবে। 

আমাদের পোস্টের আরো কিছু সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন দেয়া হলো  যা আপনি জ্ঞানকে বৃদ্ধি করবে :

ভোটার আইডি কার্ড যাচাই

মোবাইল নাম্বার ও জাতীয় পরিচয় পত্রের নাম্বার দিয়ে চেক করে যায় যে কোন ভোটার আইডি কার্ডের তথ্য।

ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে কি কি লাগে

ভোটার আইডি কার্ড করতে শিক্ষাগত যোজ্ঞতার সনদ  ,  অনলাইন জন্ম নিবন্ধন কপি, পাসপোর্ট প্রয়োজন হয়। ভোটার আইডির ঠিকানা সংশোধন করতে নাগরিক সনদ, জন্ম নিবন্ধন,বিদ্যুৎ বিলের কপি, জমির খারিজ/পর্চার কপি লাগে ইত্যাদি 

ভোটার আইডি কার্ড করতে কি কি লাগে

যারা নতুন ভোটার আইডি কার্ড করতে শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ, জন্ম নিবন্ধন, পিতা-মাতার NID, এবং বাবা ব্যতীত রক্তের কোনো  সম্পর্ক আছে ।

কিভাবে ভোটার আইডি কার্ড বের করবো

ভোটার আইডি বের করার নিয়ম অনলাইন ভোটার আইডি কার্ড বের করার জন্য কমিশনের NID Services ওয়েবসাইট এই services.nidw.gov.bd ভিজিট করে আইডি কার্ডে নাম্বার বা ভোটার স্লিপ নাম্বার এবং আপনার জন্ম ও তারিখ লিখুন। এরপর সিকিউরিটি ,ঠিকানা, মোবাইল নাম্বার ও ফেইস ভেরিফাই করে ভোটার আইডি কার্ড বের করে ফেলুন। 

নিজেই নিজের ভোটার আইডি কার্ড দেখবো কিভাবে

আপনি অনলাইন থেকে ভোটার আইডি কার্ড চেক করবেন তখন  ৮ সংখ্যার নম্বরটি লাগবে ও আপনার যদি অলরেডি জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর থাকে তাহলেও হবে। এইভাবে কম্পিউটারে পাশাপাশি মোবাইলে ভোটার আইডি চেক করতে পারবেন। ভোটার আইডি কার্ড অনলাইন কপি মনযোগ দিয়ে পড়ুন। অনলাইনেই মিলবে জাতীয় পরিচয় পত্রটি।

 ভোটার হতে কি কি লাগে

নতুন ভোটার এর জন্য প্রধানত বোর্ড পরিক্ষা সার্টিফিকেট, অনলাইন জন্ম নিবন্ধন সনদ, নাগরিকত্ব সনদ এবং মিতা মাতার NID Card এর ফটোকপি প্রয়োজন। ঠিকানা প্রমানে জন্য ইউটিলিটি বিল যেমন বিদ্যুৎ বিল কিংবা গ্যাস বিলে এর  কপি অথবা কর পরিশোধের রসিদ লাগবে।

ভোটার আইডি কার্ড ছাড়া কি পাসপোর্ট করা যাবে

যদি পাসপোর্ট তৈরি করতে চান, তাহলে পাসপোর্ট তৈরি করার জন্য বাধ্যতামূলক আপনাকে কিছু ডকুমেন্ট নিজের আয়ত্তে রাখতে হবে ।আপনার বয়স যদি ১৮ এর নিচে হয়ে থাকেন তবে you can make passport without nid card.

আরো পড়ুন: শিক্ষার্থীরা অসুস্থ এক বাবার সেবায় মাটির ব্যাংকের টাকা দিল

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button