এই ব্যক্তেরিয়ার ছড়াচ্ছ প্রধানত দুষ্ট পানি বা খাবার থেকে উত্ত্পন্ন হয়, যা অপ্রতিসর্গিত সাফ পরিষ্থিতিতে প্রবেশ করে। বাচ্চাদের উপযুক্ত স্যানিটেশন এবং পানির পরিষ্কারতা বজায় রাখা গুরুত্বপূর্ণ, যাতে টাইফয়েডের সংক্রমণ প্রতিরোধ করা যায়।

টাইফয়েড জ্বর কি

টাইফয়েড রোগ বিস্তারের মাধ্যম,দূষিত পানি এবং খাবার,সানাইটেশনের অভাব,প্রদত্ত পানি এবং খাবারের শোক্ততা,স্যানিটেশন অবমুক্ত পানির সরবরাহ

টাইফয়েড জ্বর ব্যক্টেরিয়াল ইনফেকশন এবং এটি ছোঁয়াচে ছড়াতে পারে না। টাইফয়েড ব্যক্টেরিয়া এসসারট্সিয়া টাইফি নামে পরিচিত একটি ব্যাকটেরিয়া (Salmonella Typhi) থেকে উত্ত্পন্ন হয়।

এই ব্যক্টেরিয়া মুখোমুখি বা ছোঁয়াচে ছড়ার মাধ্যমে প্রসারিত হয় না। টাইফয়েড জ্বর অক্ষম পরিষ্থিতিতে ব্যক্তির শরীরে প্রবেশ করতে হয়, যখন অপ্রতিসর্গিত পানি বা খাবার মৌখিক পাথ দ্বারা এই ব্যক্তির শরীরে প্রবেশ করে। 

মানব শরীরে প্রবেশ করলে, এই ব্যক্তিকে টাইফয়েড জ্বরে আক্রান্ত হওয়া সম্ভাবনা বেড়ে যায়।

এই ব্যক্তেরিয়ার ছড়াচ্ছ প্রধানত দুষ্ট পানি বা খাবার থেকে উত্ত্পন্ন হয়, যা অপ্রতিসর্গিত সাফ পরিষ্থিতিতে প্রবেশ করে। বাচ্চাদের উপযুক্ত স্যানিটেশন এবং পানির পরিষ্কারতা বজায় রাখা গুরুত্বপূর্ণ, যাতে টাইফয়েডের সংক্রমণ প্রতিরোধ করা যায়।

আরো পড়ুন: ডেঙ্গু জ্বর হলে কি গোসল করা যাবে?

টাইফয়েড রোগ বিস্তারের মাধ্যম

টাইফয়েড রোগ ব্যক্তির অপরিষ্কৃত পানি এবং খাবারের মাধ্যমে প্রসারিত হয়। এই রোগ সাধারণভাবে দূষিত পানি বা খাবার থেকে উত্ত্পন্ন হয় যা ব্যক্তির শরীরে প্রবেশ করে এবং রোগের লক্ষণ উত্পন্ন করে। টাইফয়েড রোগ বিস্তারের মাধ্যমে নিম্নলিখিত উপায়ে প্রসারিত হতে পারে:

দূষিত পানি এবং খাবার: প্রধান মাধ্যম হলো দূষিত পানি এবং খাবার। যখন টাইফয়েড ব্যক্তির প্রসারিত পানি বা খাবার অন্য স্বাস্থ্যকর ব্যক্তির মৌখে প্রবেশ করে, তখন সেই ব্যক্তি টাইফয়েডে আক্রান্ত হতে পারে।

সানাইটেশনের অভাব: অপরিষ্কৃত পানির সরবরাহ এবং খাবারের সানাইটেশনের অভাব থাকলে, টাইফয়েড এর ঝুঁকি বেড়ে যায়।

আরো পড়ুন: ডেঙ্গু জ্বর কি ছোঁয়াচে রোগ? 

প্রদত্ত পানি এবং খাবারের শোক্ততা: টাইফয়েড ব্যক্তির বৈষম্য় দ্বারা প্রদত্ত পানি এবং খাবারের শোক্ততা থাকলে, তাদের জ্বর সংক্রমণ অন্তর্ভুক্ত ব্যক্তিদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে।

স্যানিটেশন অবমুক্ত পানির সরবরাহ: টাইফয়েড রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের অপরিষ্কৃত স্যানিটেশন অবমুক্ত পানির সরবরাহ থাকলে, এটি রোগ বিস্তারে মাধ্যম হতে পারে।

এই কারণে, সঠিক স্যানাইটেশন ও পানির পরিষ্কারতা মেনে চালার গুরুত্ব অত্যন্ত বেশি। এছাড়া, টাইফয়েড জ্বরে আক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শ থেকে দূর থাকাও গুরুত্বপূর্ণ।