জিম করার নিয়ম বয়স ও উপকারিতা নিয়ে উক্তি ওজন হয়ে থাকে এই অতিরিক্ত ওজন কমানোর জন্য শারীরিক ব্যায়াম করতে হয়। শরীর সুস্থ থাকে এবং রক্ত পরিষ্কার থাকে এছাড়াও হৃদয় পরিষ্কার থাকে এটা জিম করলে এসব হয়।
জিম করার উপকারিতা
জিম করার উপকারিতা জিম করলে সুন্দর শারীরিক প্রদর্শন হয় জিম করলে সব সময় সুস্থ থাকা যায়।
১. জিম করলে অনেক কিছু উপকার পাওয়া যায় সবসময় ঠিক থাকবে আপনার শরীর ভালো থাকবে অসুস্থ থাকবে শরীর মন ভালো থাকলে সবকিছুই ভালো লাগে।
২. জিম করলে আপনাকে হৃদয় রোগ থেকে মুক্তি পাবে। প্রতিদিন ঠিক মতো ব্যায়াম করেন তাহলে আপনার শারীরিক সমস্যাগুলো থাকবে না ।আপনি তো জিম করলে শারীরিকভাবে মাধ্যমে হৃদরোগ থেকে কিছুটা মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
৩. ওজন হয়ে থাকে এই অতিরিক্ত ওজন কমানোর জন্য শারীরিক ব্যায়াম করতে হয়। শরীর সুস্থ থাকে এবং রক্ত পরিষ্কার থাকে এছাড়াও হৃদয় পরিষ্কার থাকে এটা জিম করলে এসব হয়।
৪. জিম করলে সুন্দর শারীরিক প্রদর্শন হয় জিম করলে সব সময় সুস্থ থাকা যায়।প্রতিদিন জিম করলে মনে একটা শান্তি লাগে অনেক সময় ঘরে বসে থাকলে মনটা খারাপ থাকে জিমে গেলে শারীরিক পাশাপাশি মনটা অনেক ভালো হয়ে যায়। শরীর পরিষ্কার থাকে স্বাস্থ্য সুন্দর থাকে।
৫. জিমে গেলে আপনার শরীরের সবকিছু অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সব ঠিক থাকে স্বাস্থ্য থেকে কমানো যায় জিমে গেলে পাশাপাশি মনটাও ভালো হয়ে যায় কোন অলসতা থাকে না।
৬. মানসিকভাবে সহায়তা করে জিমে গেলে আপনার স্বাস্থ্য ঠিক থাকবে প্রতিদিন জিমে গেলে জিমের মাধ্যমে আপনার ওজনটা নিয়ন্ত্রণ রাখা যাবে।
৭. জিমে যান তাহলে আপনার মনটা অন্যরকম আপনাকে স্টোক থেকে বাঁচাবে আপনার মন থাকলে অন্যরকম আপনার মন থাকবে সব সময় ভালো।
৮. সময় নিজের ওজনটা নিয়ে চিন্তা থাকি ঘরে বসে থাই নিজে বাড়িয়ে নেই এজন্য আমরা যদি ঘরের কাজের পাশাপাশি জিমে গিয়ে সময় দিতে পারি তাহলে আমাদের জন্য ভালো হবে আমাদের শরীর মন স্বাস্থ্য ভালো থাকবে।
৯. নিজেকে ঘরের ভিতর রেখে দিন দিন শেষ তোরা আমরা অনেকেই বাড়াই এজন্য আমাদের প্রয়োজন জিমে গিয়ে স্বাস্থ্যকে ঠিক রাখতে তাহলে স্বাস্থ্য ঠিক থাকলে আমাদের মন ভালো থাকবে।
জিম করার নিয়ম
জিম করার নিয়ম জিম করার সময় প্রচুর শরীর থেকে ঘাম বের হয় এজন্য তোর কিছু খাবার খেতে হবে প্রচুর জল খেতে হবে।
১. ব্যায়াম করার সময় প্রচুর ঘাম হয় এতে দুর্গন্ধ হয় খুব খারাপ লাগে বাড়ি থেকে অবশ্যই বেরোনোর সময় ডিওডারেন্ট লাগাতে হবে। বাড়ি থেকে হালকা খাবার খেতে হবে সাথে বোতল করে জল নিয়ে আসতে হবে কারন অনেক সময় জিম করার সময় অনেক তৃষ্ণা পায় এজন্য পানি নিয়ে আসতে হবে।
২. ব্যায়াম করার আগে ৩০ মিনিট জল খেয়ে নিতে হবে হালকা কিছু খাবার। জিম করার সময় চোট লাগতে পারে এজন্য সবকিছু থেকে প্রস্তুত রাখতে হবে।
৩. জিম করার সময় প্রচুর শরীর থেকে ঘাম বের হয় এজন্য তোর কিছু খাবার খেতে হবে প্রচুর জল খেতে হবে।
৪. সবসময় স্ট্রং রাখতে হবে ব্যায়াম করার সময় শরীর অনেকটাই দুর্বল হয়ে যায় এজন্য শরীরের প্রতি যত্ন রাখতে হবে।
৫. ঠিকমতো খাওয়া-দাওয়া করতে হবে ওজন কমানোর জন্য খাওয়া দাওয়া একেবারেই ছাড়ানো যাবে না কোন জিম পড়াশোনা দুর্বল হয়ে পড়ে এজন্য শরীরকে এনার্জি দিতে হবে।
৬. জিম করার সময় শরীর অনেক ক্লান্ত হয়ে পড়ে আমরা যদি ঠিকমতো খাবার খাই তাহলে সেই ঘাটতিটা পূরণ করতে পারে জিম করার সময় শরীরটা দুর্বল হয়ে পড়ে খাবার খাওয়া উচিত।
৭. জিম করতে জন্মদিন ওজন কমাতে চায় তাহলে আমাদেরকে ভাত রুটি খাবার এগুলো বাদ দিতে হবে চিনি ছাড়া চা খেলে খুব ভালো হবে।
৮. সবসময় তোর খাবার খেতে হবে ডায়েট করতে হবে তাহলে শরীর অনেক আর ডায়েট করলে যে আমরা কিছু খাব না তা না তবে কিছু খাবার খেলে পূরণ হতে পারে।
৯. জিম করার সময় যখন সুন্দর দুর্বল হয়ে পড়ে তখন আমরা নিশ্চয়ই এক গ্লাস পানি খাব তারপর আবার জিম করা আরম্ভ করে দিব এভাবে আমরা প্রতিদিন জিম করতে পারি।
জিম করার বয়স
জিম করার বয়স জিমে যান তাহলে আপনার মনটা অন্যরকম আপনাকে স্টোক থেকে বাঁচাবে আপনার মন থাকলে অন্যরকম আপনার মন থাকবে সব সময় ভালো।
১. ১৭ কিংবা 18 এই সময় যদি ছেলেমেয়েরা জিমে যায় তাদের জন্য খুব ভালো হয় তখন শুনে তাদের সব গঠন সুন্দর থাকে এই সময় তাদের চেহারাটাও অনেক সুন্দর হয় জিম করলে এটাই তাদের জন্য সঠিক সময়।
২. এই বয়সে যদি তারা জিম করে তাহলে তাদের মন মানসিকতা সবকিছুই ঠিক থাকে তাদের ওজনটা ঠিক থাকবে এর গঠন সুন্দর থাকবে একথা বলতে পারি সব কিছুই তাদের সুন্দর থাকে।
৩. ছোট থেকে জিম করলে অনেক সময় শরীর হালকা হতে পারে এজন্য ১৮-১৭ কিংবা বয়সের ছেলে মেয়েরা যদি জিম করে তাদের জন্য এটা খুব উপকার হবে এই বয়সে তাদের সঠিক সময় এই সময় জিম করলে তাদের স্বাস্থ্য ও মন দুটাই ভালো থাকে।
৪. জিমে যান তাহলে আপনার মনটা অন্যরকম আপনাকে স্টোক থেকে বাঁচাবে আপনার মন থাকলে অন্যরকম আপনার মন থাকবে সব সময় ভালো।
৫ .সময় নিজের ওজনটা নিয়ে চিন্তা থাকি ঘরে বসে থাইক্কা নিজে বাড়িয়ে নেই এজন্য আমরা যদি ঘরের কাজের পাশাপাশি জিমে যাইয়েন সময় দিতে পারি তাহলে আমাদের জন্য ভালো হবে আমাদের শরীর মন স্বাস্থ্য ভালো থাকবে।
৬.নিজেকে ঘরের ভিতর রেখে দিন দিন শেষ তোরা আমরা অনেকেই বাড়াই এজন্য আমাদের প্রয়োজন জিমে গিয়ে স্বাস্থ্যকে ঠিক রাখতে তাহলে স্বাস্থ্য ঠিক থাকলে আমাদের মন ভালো থাকবে।
জিম করার সময় প্রচুর শরীর থেকে ঘাম বের হয় এজন্য তোর কিছু খাবার খেতে হবে প্রচুর জল খেতে হবে।
৭. সবসময় স্ট্রং রাখতে হবে ব্যায়াম করার সময় শরীর অনেকটাই দুর্বল হয়ে যায় এজন্য শরীরের প্রতি যত্ন রাখতে হবে।
৮. ঠিকমতো খাওয়া-দাওয়া করতে হবে ওজন কমানোর জন্য খাওয়া দাওয়া একেবারেই ছাড়ানো যাবে না কোন জিম পড়াশোনা দুর্বল হয়ে পড়ে এজন্য শরীরকে এনার্জি দিতে হবে।