একবীজপত্রী কাকে বলে | একবীজপত্রী উদ্ভিদের বৈশিষ্ট্য
একবীজপত্রী: একবীজপত্রী উদ্ভিদের বীজে হলোডগুলি সংযুক্ত থাকে একটি বীজকক্ষ (এমব্রিয়ো) যা বীজ বিকাশের জন্য আবশ্যকীয় উপাদান সরবরাহ করে।
একবীজপত্রী উদ্ভিদ কাকে বলে
একবীজপত্রী উদ্ভিদ হলো সেই উদ্ভিদ যা কেবলমাত্র একটি বীজ দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয় এবং একটি বীজকে বিকিরণ করে নতুন উদ্ভিদে পরিণত হয়।
একবীজপত্রী উদ্ভিদের উদাহরণ হলো বিভিন্ন :
- গাছ,
- ফুল,
- গাছাবৃক্ষ,
- ঘাস ইত্যাদি।
এই উদ্ভিদগুলির বীজ হয়ে উঠে যায় এবং একটি পুরো উদ্ভিদে পরিণত হয় যা নতুন উদ্ভিদ গঠন করে।

একবীজপত্রী উদ্ভিদের বৈশিষ্ট্য
একবীজপত্রী উদ্ভিদের বৈশিষ্ট্য হলো: তাদের বীজগুলি একবার প্রদর্শন করে যায়। একবীজপত্রী উদ্ভিদের কিছু বৈশিষ্ট্য এইভাবে বর্ণনা করা যায়:
একবীজপত্রী উদ্ভিদের বীজ: একবীজপত্রী উদ্ভিদের বীজ সাধারণত একটি নিম্নলিখিত বৈশিষ্ট্য ধারণ করে:
- বীজে কেবলমাত্র একটি অক্সীজেন দ্বারা জীবিত কোষের গঠন রয়েছে।
- একবীজপত্রী উদ্ভিদের বীজে হলোডগুলি সংযুক্ত থাকে একটি বীজকক্ষ (এমব্রিয়ো) যা বীজ বিকাশের জন্য আবশ্যকীয় উপাদান সরবরাহ করে।
- একবীজপত্রী উদ্ভিদের বীজ কেবলমাত্র একটি শক্তিশালী ক্ষমতা ধারণ করে একবার বীজবৃক্ষ (প্রাথমিক বৃক্ষ) উদ্ভাবন করতে।
একবার প্রাথমিক বৃক্ষ উদ্ভবিত হলে, এটি সাধারণত অনেকগুলি বীজকক্ষ (এমব্রিয়ো) উদ্ভাবন করে যা পরবর্তীতে বীজগুলির বিকাশে ব্যবহৃত হয়।
২. একবীজপত্রী উদ্ভিদের বীজবৃক্ষ: বীজবৃক্ষ একটি প্রাথমিক বৃক্ষ যা একবীজপত্রী উদ্ভিদের বীজ থেকে উদ্ভূত হয়। এটি পরবর্তীতে বীজগুলির বিকাশে ব্যবহৃত হয়।
বীজবৃক্ষ হলো বীজের পরিণামে উদ্ভূত হওয়া যে কোনও প্রাথমিক গাছার বড় অংশ। এই বৃক্ষগুলি সাধারণত একটি সংখ্যা পার করে এবং একটি প্রাথমিক বৃক্ষের মাধ্যমে বিস্তারিত হয়।
বীজবৃক্ষ উদ্ভূত হওয়ার পর থেকে এই বৃক্ষগুলি নির্দিষ্ট উদ্ভিদের বিভিন্ন অংশে প্রত্যাহারিত হয়।
৩. একবীজপত্রী উদ্ভিদের বিকাশ: একবীজপত্রী উদ্ভিদের বিকাশ দুইটি মূল পদ্ধতিতে ঘটে যায় – বীজকে প্রদর্শন করে দেওয়া এবং একবীজপত্রী বৃক্ষের মাধ্যমে উদ্ভবিত হওয়া।
প্রাথমিক বীজ বীজকক্ষে থাকে এবং উদ্ভবন পাওয়ার পর থেকে এটি পরবর্তীতে বিভিন্ন বীজগুলির উদ্ভবনে সহায়তা করে।
একবীজপত্রী উদ্ভিদের বিকাশে এই বীজগুলি নির্দিষ্ট উদ্ভিদের প্রসারের জন্য কাজ করে এবং পরবর্তীতে বৃক্ষের উদ্ভবনে সহায়তা করে।
এইভাবে, একবীজপত্রী উদ্ভিদের বৈশিষ্ট্য হলো তাদের বীজগুলি একবার প্রদর্শন করে এবং বীজবৃক্ষের মাধ্যমে উদ্ভবিত হওয়া।
আরো পড়ুন: তথ্য প্রযুক্তি কি?
একবীজপত্রী উদ্ভিদের উদাহরণ
কার্নেশন (Carnation): কার্নেশন গাছগুলি একবীজপত্রী হয় এবং প্রতিবর্ষে সময়ের উপর নির্ভর করে ফুল ফোটানোর পরিমাণ পরিবর্তিত হয়।
- লিলি (Lily): লিলি একটি একবীজপত্রী উদ্ভিদ যা মধ্যে বিভিন্ন প্রকার ফুল প্রস্তুত করে।
- এই উদ্ভিদগুলি বীজের মাধ্যমে প্রতিবর্ষে মাটির নিচে পোঁছে যায় এবং পূর্ণ উদ্ভিদে পরিণত হয়।
- মৌলিক (Fern): মৌলিক বা ফার্ন হচ্ছে অন্য একটি একবীজপত্রী উদ্ভিদ,
- যা পাতার মাধ্যমে মাটির নিচের পানিতে বীজ ছাড়াই প্রতিবর্ষে বৃদ্ধি লাভ করে।
- কোকিলাকাঁঠা (Eucalyptus): কোকিলাকাঁঠা একটি বিশাল গাছ, যা একবীজপত্রী হয়।
- এটি তাপমাত্রায় ও সাধারণ কঠিন পরিবেশেও উদ্ভিদ হিসেবে বৃদ্ধি লাভ করতে পারে।
- পীপুল গাছ (Ficus religiosa): পীপুল গাছগুলি একবীজপত্রী উদ্ভিদ হিসেবে পরিচিত।
- এই গাছগুলি পূর্ণ উদ্ভিদ হওয়ার পরেও তাদের বীজগুলি বৃদ্ধি লাভ করতে পারে।
এটি শুধুমাত্র কিছু উদাহরণ, অন্যান্য একবীজপত্রী উদ্ভিদের সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে উদ্ভিদবিদ্যা সম্পর্কিত বইতে সন্ধান করতে পারেন।
একবীজপত্রী উদ্ভিদ চেনার উপায়
একবীজপত্রী উদ্ভিদ চেনার উপায়গুলি নিম্নোক্ত দেখানো হলো।
১.সংগ্রহ করুন: একবীজপত্রী উদ্ভিদ চেনার প্রথম ধাপ হচ্ছে উদ্ভিদের একটি বীজপত্র সংগ্রহ করা।
আপনি উদ্ভিদের নির্দিষ্ট অংশ (যেমন ফুল, ফল, বীজ, পাতা ইত্যাদি) থেকে বীজপত্র সংগ্রহ করতে পারেন। বীজপত্রগুলি অবশ্যই পুরুষ ও মহিলা অঙ্গীভূত হতে পারে।
২.বীজপত্রের বিশেষত্ব মেলান: একবীজপত্রের বিশেষত্বগুলি মেলে আসতে পারে মাথা, কার্ড, আকার এবং আকৃতির মধ্যে।
উদ্ভিদের বিভিন্ন অংশগুলি একবীজপত্র থেকে চিনা যায়।
৩.অনুসন্ধান করুন: আপনি একবীজপত্রের বিশেষত্বগুলি ব্যবহার করে উদ্ভিদের মতো দেখার জন্য নিকটস্থ পুস্তকাগারে গিয়ে অনুসন্ধান করতে পারেন।
৪.উদ্ভিদের সনাক্তকরণ পরীক্ষা করুন: একবীজপত্রের বিশেষত্বগুলি পরীক্ষা করতে হলে আপনি কিছু পরীক্ষামূলক পদক্ষেপ নিতে পারেন।
উদাহরণস্বরূপ, আপনি পাতা বা ফুলের আকার, বয়স এবং বর্ণ চেক করতে পারেন।
উদ্ভিদ চেনার উপায়
৫.সাহায্য নিন: এক্ষেত্রে একজন বৃক্ষবিদ বা উদ্ভিদবিদ থেকে সাহায্য নিতে পারেন।
তারা আপনাকে সঠিক উদ্ভিদের সনাক্তকরণে সহায়তা করতে পারেন এবং আপনাকে পর্যাপ্ত তথ্য প্রদান করতে পারেন।
উপরের ধাপগুলি মেলে নিয়ে উদ্ভিদের বীজপত্র চেনার চেষ্টা করুন।
এছাড়াও ভালো উদ্ভিদ পরিচিতির জন্য আপনি কোনও নিকটস্থ বিশ্ববিদ্যালয়ে বা উদ্ভিদবিদ্যালয়ে ভর্তি হতে পারেন,
যেখানে আপনি উদ্ভিদের সনাক্তকরণের বিভিন্ন পাঠশালা অথবা কোর্স অনুসরণ করতে পারেন।
একবীজপত্রী উদ্ভিদের নাম
- মরিচ,
- অনারদানা,
- পুঁইল,
- লাউ,
- আপেল,
- সতগুঁয়া,
- মৌসুমি,
- বাদাম,
- আদা,
- মাল্টিগ্রেইন,
- জয়ত্রী,
- তাল,
- মসকলা,
- কাঁঠাল,
- কুমড়া,
- লেবু,
- লিচু,
- খেজুর,
- গুলাব,
- কাশমীরী,
- শিমলা,
- তরমুজ,
- জলখারা,
- আনার,
- ককোনাট (নারিকেল),
- ওয়ালনাট (আখরোট),
- মুগ্ধকণ্ঠি (বিলাতি কাঁঠাল),
- চেরি (কাঠবাদাম),
- মেকিনট (আড়ু),
- সল্টেড (অবকাডো),
- পাইনাপল (আনারস)
- পিকান (আখরোটের সম্প্রদায়)
এইগুলি একবীজপত্রী উদ্ভিদের সম্পর্কিত কিছু নামগুলি। এই তালিকা সম্পূর্ণ নয় এবং আরও অনেক বৃক্ষ আছে যা একবীজপত্রী হিসেবে চিহ্নিত হতে পারে।
একবীজপত্রী ফলের নাম
একটি বীজপত্রী ফলের নিচে দেওয়া হলো:
- আপেল (Apple),
- কলা (Banana),
- পমেলো (Pomelo),
- পেয়ারা (Pear),
- কমলা (Orange),
- আনারস (Pineapple),
- আম (Mango),
- লিচু (Lychee),
- জাম (Jambu),
- তাল (Palm),
- স্ট্রাবেরি (Strawberry),
- চেরি (Cherry),
- কাজু (Cashew),
- ড্রাগন ফ্রুট (Dragon fruit),
- পিয়ারা (Guava),
- জলপাই (Watermelon),
- আফিম (Opium),
- জাম্বুরা (Java apple),
- তালপাতা (Palmyra palm),
- মামপড়া (Breadfruit),
- ফুলকপীরি (Ackee),
- কালা জাম (Blackberry),
- চলা (Apricot),
- জমির (Persimmon),
- কৌড়ি (Custard apple),
- গ্রেপফ্রুট (Grapefruit),
- সফেদা (White potato),
- পায়েরা (Soursop),
- কুমদি (Kumquat),
- গোলাপ আম (Rose apple),
- খেজুর (Date),
- অনারস (Sugar apple),
- নাসপাতি (Nashpati),
- লেবু (Lemon),
- পটল (Cucumber),
- আমড়া (Papaya),
- মালটাগাছ (Guarana tree),
- কোকোনাট (Coconut),
- লাইচি (Rambutan),
- কস্টার্ড এপল (Custard apple),
- সর্ষপতি (Mustard),
- টাঁগা (Star apple),
- বরই (Bael),
- আমলকি (Indian gooseberry),
- মাকেলা (Bilimbi),
- অভাপঙ্কুর (Passion fruit),
- নাটকটি (Fig),
- তরমুজ (Melon),
- বাদাম (Almond),
- আঁঠ (Star anise),
- পটল গাছ (Cucumber tree),
- কৌড়ির গাছ (Custard apple tree),
- আড়ু (Peach),মৌরবী (Mulberry)
এইগুলি কিছু একবীজপত্রী ফলের উদাহরণ।
দ্বিবীজপত্রী উদ্ভিদ
দ্বিবীজপত্রী উদ্ভিদ হলো এমন একটি উদ্ভিদ যার পাতা বা সহায়ক অংশ দুই ভাগে বিভক্ত থাকে। এই ভাগগুলোকে দ্বিবীজ বলা হয়।
দ্বিবীজপত্রী উদ্ভিদ দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয় একটি যাত্রা পথ বা পাইথন, যার মাধ্যমে পানি, পুষ্প, পাকা ফল এবং বীজ সরবরাহ হয়।
দ্বিবীজপত্রী উদ্ভিদের চরিত্রগুলি অন্যান্য উদ্ভিদগুলির থেকে ভিন্ন হতে পারে। এদের বিশেষ চরিত্র হলো:
১. দ্বিবীজ পাতা: দ্বিবীজপত্রী উদ্ভিদের পাতা দুই ভাগে বিভক্ত থাকে। পাতার এই বিভাগগুলোকে দ্বিবীজ বলা হয়।
পাতার দ্বিবীজ বিভাগগুলো সাধারণত একই আকারে এবং সমান সংখ্যক সামান্য নলকীয় বা মাল্টিনোডিয়াল পাতা গুলি হতে পারে।
২. নলকীয় বা মাল্টিনোডিয়াল পাতা: দ্বিবীজপত্রী উদ্ভিদের পাতা সাধারণত নলকীয় বা মাল্টিনোডিয়াল হয়ে থাকে,
যা মানে হয় একটি পাতা একাধিক নলকীয় বা মাল্টিনোডিয়াল এলাকার ভিতরে বিভক্ত থাকে।
এই পাতাগুলি সাধারণত পুষ্পবিশিষ্ট থাকে এবং ক্ষুদ্র সংখ্যক বীজবিশিষ্ট বা বীজাকার অংশ গুলি হতে পারে।
দ্বিবীজপত্রী উদ্ভিদ হলো এমন উদ্ভিদ যার পাতা বা সহায়ক অংশ দুই ভাগে বিভক্ত থাকে এবং দ্বিবীজ বলা হয়।
এই উদ্ভিদগুলি পানি, পুষ্প, পাকা ফল এবং বীজ সরবরাহ করতে দ্বিবীজপত্রী যাত্রা পথ ব্যবহার করে।
দ্বিবীজপত্রী উদ্ভিদ কাকে বলে
দ্বিবীজপত্রী উদ্ভিদ বা গাইমোফাইট উদ্ভিদ হলো এমন এক উদ্ভিদ যা দুটি জীবনযাপনের পথ ধারণ করে।
এই উদ্ভিদের জীবনচক্রে দুটি প্রান্তিক পুষ্পপত্র অথবা বীজ উৎপাদন হয়।
প্রথমিতে একটি প্রান্তিক পুষ্পপত্র বা বীজ পরিপূর্ণ উদ্ভিদ থেকে একটি পুরোনো উদ্ভিদে যায়,
এবং দ্বিতীয়তে সেই পুরোনো উদ্ভিদ থেকে একটি নতুন পুষ্পপত্র বা বীজ উৎপাদন হয়।
এই পদ্ধতিতে দ্বিবীজপত্রী উদ্ভিদের জীবনচক্র অনুসারে দুটি প্রাণপ্রদ অংশ পরিপূর্ণ হয় যার মধ্যে একটি গাছপালা অথবা পুষ্পপত্র অংশ এবং অন্যটি বীজ অংশ।
এই উদ্ভিদের মধ্যে বীজ গঠনে ক্রমশ হয় কণাদ্বয় অথবা কোন ধরণের উদ্ভিদের রূপান্তর প্রয়োজন হয়।
উদাহরণস্বরূপ,পানি হলো একটি দ্বিবীজপত্রী উদ্ভিদ যা তার জীবনচক্রে পানিতে ওঠার পর বীজ বাড়াতে একটি পুষ্পপত্র গঠন করে।
এই পুষ্পপত্র পুরোনো উদ্ভিদের পাশাপাশি মাটিতে পড়ে এবং অতিরিক্ত পরিবেশায় গাছপালা রূপান্তর করে।
এভাবে, দ্বিবীজপত্রী উদ্ভিদ পুনরাবৃত্তি পদ্ধতি ব্যবহার করে তার জীবনচক্র পূর্ণ করে।
দ্বিবীজপত্রী উদ্ভিদের মূলের বৈশিষ্ট্য
দ্বিবীজপত্রী উদ্ভিদের মূলের বৈশিষ্ট্য হলো তাদের বীজ বা গাছার প্রসারের প্রক্রিয়াটি যা দুটি বীজন্ত অংশে দুটি সমান বীজপত্র উৎপন্ন করে।
এটি একটি প্রাকৃতিক প্রসারণ পদ্ধতি যা পরিসংখ্যানে বেশ কয়েক গ্রীষ্মকালীন উদ্ভিদে দেখা যায়।
দ্বিবীজপত্রী উদ্ভিদের মূলের কিছু বৈশিষ্ট্য নিম্নরূপঃ
১.দ্বিবীজপত্রী উদ্ভিদের বীজ উৎপন্ন করে সমান দুটি পক্ষের পাশে থাকা সমস্ত সমান উৎপাদ হতে পারে।
এটি বীজন্ত প্রসারের একটি প্রাকৃতিক পদ্ধতি যা এই উদ্ভিদের উন্নতি ও প্রসারে সহায়তা করে।
২.এই উদ্ভিদের বীজপত্র দুটি একটি একত্রে পক্ষে আছে না, বরং দুটি পাশে স্থান করে এবং পরস্পরের উল্লম্ব দিকে স্থান করে।
এর ফলে যখন প্রকৃতি উৎপন্ন বিয়োগ হয়, তখন বীজপত্র দুটি পাশে ছিঁড়ে যায়।
৩.দ্বিবীজপত্রী উদ্ভিদের মধ্যে অনেক উদাহরণ রয়েছে, যেমন শাপলা, ফুলগোলাপ,কটমলতা ইত্যাদি।
এই উদ্ভিদগুলি বীজপত্র উৎপন্ন করে যা পরস্পরের উল্লম্ব দিকে স্থান করে।
দ্বিবীজপত্রী উদ্ভিদের মূলের বৈশিষ্ট্য হলো এই উদ্ভিদগুলি বীজপত্র উৎপন্ন করে যা দুটি পাশে সমান উত্পাদ হতে পারে এবং এগুলি পরস্পরের উল্লম্ব দিকে স্থান করে।
3 Comments