উদ্ভিদ ও প্রাণী কোষের মধ্যে পার্থক্য বিভিন্ন বিষয়ে পার্থক্য করে।একটি প্রধান পার্থক্য হল উদ্ভিদ কোষে কোষমণ্ডলী বা সেলওয়াল থাকে যা প্রাণী কোষে থাকে না।
উদ্ভিদের কোষমণ্ডলী গ্রীষ্মকালীন বা শীতকালীন পরিবর্তন সহ্য করতে পারে, কিন্তু প্রাণীর কোষে এই ধরনের সহ্য নেই।
উদ্ভিদ কোষগুলি সঞ্চালন করতে পারে যেমন পানি, পুষ্টি গ্যাসের পরিবর্তন ইত্যাদি কিন্তু এই ধরনের কোন সঞ্চালন প্রাণী কোষে নেই।
উদ্ভিদ ও প্রাণী কোষের অন্যান্য পার্থক্যগুলো নিম্নরূপঃ
১. উদ্ভিদ কোষগুলি ছায়াপথ পৃষ্ঠে অবস্থিত থাকে, অর্থাৎ এদের সূর্যের প্রতিস্পর্শ গ্রহণের সুযোগ আছে। কিন্তু প্রাণী কোষগুলি ছায়াপথ পৃষ্ঠে অবস্থিত হয় না।
২. উদ্ভিদ কোষের বিভিন্ন অংশ সংযুক্ত থাকে যেমন বীজকোষ, গঠনকোষ, পরিবর্তনকোষ, সঞ্চালককোষ ইত্যাদি।
প্রাণী কোষের মধ্যে এই প্রকার সংযোগ নেই এবং সংযুক্ত অংশগুলো আলাদা কোষের সৃষ্টি করে।
৩. উদ্ভিদ কোষে রয়েছে শূন্যস্থানসংক্রান্ত সমস্যার সমাধান জনিত পরিবর্তন যেমন
স্টোমাটা দ্বারা গ্যাস বিনিময়, ফোটোসিন্থেসিস, ওক্সিজেন উত্পাদন, কার্বন ডাই অক্সাইড প্রসারণ ইত্যাদি। এর বিপরীতে প্রাণী কোষে এই প্রকার সমস্যার সমাধানের প্রক্রিয়া নেই।
৪. উদ্ভিদ কোষে রয়েছে কঠিন স্তরপত্রিকা পরিবর্তনের জন্য অসংখ্য কোষ যেমন সেলসিয়া, লিগনিন, সেলুলোজ ইত্যাদি।
এর বিপরীতে প্রাণী কোষে এই প্রকার স্তরপত্রিকা পাওয়া যায় না।
৫. উদ্ভিদ কোষে অসংখ্য বীজকোষ থাকে যা বীজ প্রস্তুত করে এবং বীজ ব্যবস্থাপনা করে।
এর বিপরীতে প্রাণী কোষে বীজকোষ নেই এবং প্রাণীগুলি প্রসব দ্বারা সন্তান উৎপাদন করে।
৬. উদ্ভিদ কোষে রয়েছে বৈদ্যুতিন কোষের উপস্থিতি যেমন বৈদ্যুতিন অঙ্গসমূহ ব্যবহার করে ক্লোরোপ্লাস্টে ফোটোসিন্থেসিস পরিচালনা করা।
এর বিপরীতে প্রাণী কোষে বৈদ্যুতিন কোষের উপস্থিতি নেই।
৭. উদ্ভিদ কোষে সেলগুলির রাসায়নিক সংযোগ সঞ্চালন এবং প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, ভিটামিন, খনিজ ইত্যাদি উৎপাদন করতে পারে।
প্রাণী কোষে এই প্রক্রিয়া অনুপস্থিত। প্রাণী কোষগুলি খাদ্য খেয়ে নিউক্লিক এসিড, প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, ভিটামিন, খনিজ ইত্যাদি উপাদানগুলি পেলেও সেগুলি উদ্ভিদের মতোভাবে উত্পাদন করতে পারে না।
৮. উদ্ভিদ কোষে বৈটামিন সংযুক্ত করে প্রস্তুত করার ক্ষমতা রয়েছে, যা প্রাণী কোষে পাওয়া যায় না।
উদ্ভিদ কোষ বৈটামিন সিন্থেসিস করে যেমন ভিটামিন C এবং কিছু ভিটামিন বি কমপ্লেক্স।
উদ্ভিদ কোষ ও প্রাণী কোষের বৈশিষ্ট্য
উদ্ভিদ কোষ এবং প্রাণী কোষ দুটিরই বৈশিষ্ট্য এবং সাধারণত সামান্য পার্থক্য রয়েছে। এই দুটি কোষের বৈশিষ্ট্যগুলি নিম্নরূপ:
উদ্ভিদ কোষের বৈশিষ্ট্য:
1.উদ্ভিদ কোষগুলি স্বচ্ছন্দে সাধারণত স্থানান্তর করতে পারে না।
এটির ফলে উদ্ভিদ স্থানস্থিতিবিধান বিভিন্ন ধরণের বাতাস, জল ও মাটি পরিবেশে বিভিন্ন নিকটতাস্থ পরিবর্তনের সময় উৎপাদিত কোষগুলিকে বাঁচাতে সক্ষম হয়।
2.উদ্ভিদ কোষের গঠন বিশিষ্ট পরিবেশ নিয়ে এবং পাচনাগত পদার্থগুলি উপান্ত করতে কম্পাংকবদ্ধ।
এটি কোষের পদার্থের আদিকালে অবস্থান করার সুবিধা দেয় এবং প্রতিস্থানের প্রয়োজন হলে তার পাচনা পদার্থগুলি চুম্বকীয় বা অনুভূমিকভাবে আকর্ষণ করে আনতে পারে। উদ্ভিদ কোষে খাদ্য উৎস অত্যন্ত কম।
3.উদ্ভিদ কোষগুলি শুধুমাত্র একটি সেল থেকে গঠিত হতে পারে অথবা একটি সেলের সংগ্রাম থেকে গঠিত হতে পারে।এটি ক্ষুদ্রতম জীবাণু হতেও সম্ভব।
4.উদ্ভিদ কোষ অনেক সময় সেল দ্বারা আবদ্ধ করা যায় যাতে গাছ বা উদ্ভিদের পুনরাবৃত্তি সম্পন্ন হয়।
এটি পুনরাবৃত্তির প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করতে সাহায্য করে এবং নতুন শাখা ও পাতার উত্পাদনে সহায়তা করে।
5.উদ্ভিদ কোষে ক্লোনিং প্রক্রিয়া সম্ভব। এটি বিশেষত কোমল ও সহজে বিভাজ্য উদ্ভিদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।
এই প্রক্রিয়ায় একটি উদ্ভিদ সেল থেকে একটি পূর্বনির্ধারিত নতুন উদ্ভিদ গঠিত হয় যা উদ্ভিদ সেলের একটি সমপূর্ণ অনুলিপি হয়।
6. উদ্ভিদ কোষগুলির সেলের চারপাশে কঠিন পারিবেশ বা সেলুলার দেয়াল রয়েছে, যা তাদের নির্ধারিত আকার এবং গঠন বজায় রাখে।
এই পারিবেশ সেলগুলির রক্ষার সাথে সহায়তা করে এবং স্ট্রাকচারাল সংক্রমণের জন্য আবেদন করা হয়।
7.উদ্ভিদ কোষে অস্থায়ী মধ্যেমে রয়েছে যা ক্ষতিগ্রস্থতার জন্য মোড়ক করে। এটি উদ্ভিদের সেলগুলির,
অস্থায়ী পরিবর্তন থেকে বাঁচাতে সাহায্য করে এবং উদ্ভিদের অনুক্রমিক উদ্ভাবনে মহাবিশ্বকে মোড়ক করে।
প্রাণী কোষের বৈশিষ্ট্য
1. প্রাণী কোষগুলি একটি নিঃস্বার্থসেবী পদার্থকে উপহার দেয় যা উদ্ভিদ কোষের চাইতে সংকচন করে।
2.প্রাণী কোষ সাধারণত স্বচ্ছন্দে স্থানান্তর করতে পারে। এটির ফলে প্রাণীরা অপরিবর্তিত পরিবেশের পরিবর্তনের সময় উত্পাদিত কোষগুলিকে বাঁচাতে সক্ষম হয়।
উদ্ভিদ কোষ ও প্রাণী কোষের গুরুত্ব
উদ্ভিদ কোষ ও প্রাণী কোষ উভয়ই জীবীয় জগতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
উদ্ভিদ কোষ ও প্রাণী কোষ উভয়ই জীবিত সংক্রান্ত বিভিন্ন প্রস্তুতি ও কার্যকারিতা পরিচালনা করে যা জীবীয় অঙ্গ ও অঙ্গাঙ্গ গঠন করে।
উদ্ভিদ কোষ গুরুত্বপূর্ণ কারণ হল তা উদ্ভিদের গঠন ও কার্যকর প্রস্তুতি নিয়ন্ত্রণ করে।
উদ্ভিদের শরীরের প্রতিটি অংশই একটি কোষ থেকে গঠিত হয়েছে এবং এদের মধ্যে নিয়ন্ত্রণাধীন সম্পর্ক রয়েছে।
উদ্ভিদ কোষ পালন করে উদ্ভিদের বৃদ্ধি, বিকাশ, জীবনচক্র ও প্রতিসারণ প্রক্রিয়ার জন্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী নিয়ন্ত্রণ করে।
উদ্ভিদ কোষে অন্যতম খাদ্য পাচন, অক্সিজেন প্রয়োজন, জালাযু প্রস্তুতি ও কার্যকারিতা, এবং ব্রীজ গঠনের কার্যকারিতা নিয়ন্তণ।
প্রাণী কোষের অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ কার্যকারিতা সম্পর্কিত উল্লেখযোগ্য তথ্য নিচে দেয়া হলো:
1.প্রতিসারণ প্রক্রিয়া: প্রাণী কোষ নতুন প্রাণী কে উদ্ভাবন করার জন্য প্রতিসারণ প্রক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ করে। এটি সংক্রান্ত হয় প্রাণীদের প্রজনন ও জন্ম প্রক্রিয়ার সাথে।
2.উদ্ভিদসহ পরস্পর ক্রিয়াশীলতা: উদ্ভিদ কোষ এবং প্রাণী কোষ পরস্পরের সাথে নিয়মিত সম্পর্ক রয়েছে এবং পরস্পরের ক্রিয়াশীলতা প্রভাবিত করে।
উদ্ভিদ কোষের বৃদ্ধি প্রাণীদের খাদ্য হিসাবে ব্যবহার করা হয় এবং প্রাণী কোষ বীজ বা ফল হিসাবে উদ্ভিদের প্রস্তুতিকারী উপকরণ প্রদান করে।
3.উৎপাদন ও বিভিন্ন প্রস্তুতি: প্রাণী কোষ উত্পাদন প্রক্রিয়ায় নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখে।
এটি বিভিন্ন প্রাণী কোষের পুষ্টি, নবজাতক প্রাণীর বৃদ্ধি ও বিকাশ, পাষ্টা পদার্থ নির্মাণ ইত্যাদি প্রস্তুতি নিয়ন্ত্রণ করে।
4.রক্ত ও সানান প্রস্তুতি: প্রাণী কোষ রক্ত ও সানানের কার্যকারিতা নিয়ন্ত্রণ করে।
এটি প্রাণীদের উত্তরমুখী সংক্রান্ত প্রস্তুতিগুলি, যেমন রক্তপাত, পার্শ্বগোষ্ঠি প্রস্তুতি ইত্যাদি নিয়ন্ত্রণ করে।
5.সাংগঠনিক প্রস্তুতি: প্রাণী কোষ প্রাণীদের সাংগঠনিক প্রস্তুতি নিয়ন্ত্রণ করে।
এটি প্রাণীদের শরীরের গঠন ও প্রস্তুতি নিয়ন্ত্রণ করে, যেমন হড়পাতার প্রস্তুত।
6.উদ্ভাবন ও উন্নয়ন: প্রাণী কোষ নতুন প্রাণী কে গঠন করে এবং তাদের বৃদ্ধি ও উন্নয়ন নিয়ন্ত্রণ করে।
এটি প্রাণীদের জীবনচক্র, পরিবর্তন ও বিকাশ নিয়ন্ত্রণ করে যাতে তারা প্রজনন, বৃদ্ধি এবং উন্নয়ন করতে পারে।
7.অবিক্রমশীলতা: প্রাণী কোষ প্রাণীদের অবিক্রমশীলতা নিয়ন্ত্রণ করে।
এটি প্রাণীদের চলাফেরা, গতি, নিয়ন্ত্রণ ও সম্পর্ক প্রস্থান নিয়ন্ত্রণ করে যাতে তারা পরিবেশের সাথে সম্পর্ক সম্পন্ন থাকতে পারে।
8.বিজ্ঞান ও প্রজ্ঞা: প্রাণী কোষ প্রাণীদের বিজ্ঞান ও প্রজ্ঞা নিয়ন্ত্রণ করে।
এটি প্রাণীদের জ্ঞান, সংকল্প, সম্পর্ক এবং শিক্ষাগত প্রক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ করে যাতে তারা পরিবেশের সাথে
উদ্ভিদ কোষ ও প্রাণী কোষ কাকে বলে
উদ্ভিদ কোষ হল উদ্ভিদ জীবাশ্ম বা জীবদানবিশিষ্ট উদ্ভিদের সাধারণত একটি ঘনমাত্রা যা বিভিন্ন উদ্ভিদের শারীরিক অংশগুলি গঠিত করে।
উদ্ভিদ কোষগুলি বিভিন্ন রকম অংশ সমন্বিত করে, যেমন সেলুলোজ পাত্র, নিউক্লিউলাস পাত্র, স্টোমা, প্রোটোপ্লাজম, ক্লোরোপ্লাস্ট, গোলকোসম্বলী সহ অন্যান্য উদ্ভিদের শারীরিক অংশগুলি।
উদ্ভিদ কোষের মাধ্যমে উদ্ভিদ পোষকাত্মক পদার্থ সঞ্চয় করে এবং উদ্ভিদ শারীরিক অংশগুলি সঠিকভাবে সংরক্ষণ করে।
উদ্ভিদ কোষে এনজাইম, প্রোটিন, লিপিড, কার্বোহাইড্রেট, ভিটামিন, মিনারেল ইত্যাদি বিভিন্ন পদার্থ থাকে, যা উদ্ভিদের পোষকাত্মক প্রয়োজনীয়তা পূরণ করতে সাহায্য করে।
উদ্ভিদ কোষ উদ্ভিদের বৃদ্ধি, প্রতিস্থাপন এবং সংরক্ষণের জন্য গুরুত দেয়।
প্রাণী কোষ হল প্রাণী জীবাশ্ম বা জীবদানবিশিষ্ট প্রাণীদের সাধারণত একটি ঘনমাত্রা যা প্রাণীর শারীরিক অংশগুলি গঠিত করে।
প্রাণী কোষগুলি বিভিন্ন রকম অংশ সমন্বিত করে, যেমন সেলুলোজ পাত্র, নিউক্লিউলাস পাত্র, স্টোমা, প্রোটোপ্লাজম, রিবোসোম, মিটোকন্ড্রিয়া, গোলগোলাকোসম্বলী, লিসোসোম, ভেজিকুল, ক্লেজমা সহ অন্যান্য প্রাণীদের শারীরিক অংশগুলি।
প্রাণী কোষের মাধ্যমে প্রাণী পোষকাত্মক পদার্থ সঞ্চয় করে এবং প্রাণী শারীরিক অংশগুলি সঠিকভাবে সংরক্ষণ করে।
প্রাণী কোষে এনজাইম, প্রোটিন, লিপিড, কার্বোহাইড্রেট, ভিটামিন, মিনারেল ইত্যাদি বিভিন্ন পদার্থ থাকে, যা প্রাণীর পোষকাত্মক প্রয়োজনীয়তা পূরণ করতে সাহায্য করে।
উদ্ভিদ কোষের গঠন ও কাজ
উদ্ভিদ কোষ হল পর্যায়কেলিয় জীবাণু বিল্টি করা একটি প্রাথমিক ইকোসিস্টেম।
উদ্ভিদ কোষ একটি গোলাকার বা বহুগোলাকার শরীরের সাথে কয়েকটি পর্যায়কেলিয় জীবাণুও সংযুক্ত থাকে।
প্রাথমিক পর্যায়কেলি উদ্ভিদ কোষ গঠনের প্রধান উপাদানগুলি হল:
১. সেল মেম্ব্রেন: উদ্ভিদ কোষের গ্রামীয় অংশগুলি সংরক্ষণ এবং সুরক্ষা করতে একটি সেল মেম্ব্রেনের উপস্থাপন হয়।
সেল মেম্ব্রেন অবশ্যই প্রকাশ্য হয় যাতে প্রয়োজনীয় দ্রবণ, পরিমাণগুলি উদ্ভিদ কোষে ঢুকে পড়তে পারে এবং অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
এছাড়াও সেল মেম্ব্রেন মাধ্যমে উদ্ভিদ কোষ ও বাইরের মধ্যে বিনিময় ঘটায়।
২. সিটোপ্লাসম: সিটোপ্লাসম উদ্ভিদ কোষের অংশ হিসাবে কাজ করে এবং ক্ষুদ্রতম অঙ্গ হিসাবে গণ্য।
এটি সেল মেম্ব্রেনের মধ্যে অবস্থিত একটি জেলকীট অবয়ব যা বিভিন্ন জীবাণুগুলি সংগ্রহ করে এবং প্রোটিন নির্মাণ, পাথর তৈরি, প্রশ্লেষণ ও অন্যান্য প্রসেসে ভূমিকা পালন করে।
৩. গোলজিয়া: গোলজিয়া উদ্ভিদ কোষের একটি মহান অংশ যা বিভিন্ন প্রসেসে ভূমিকা পালন করে।
এটি প্রোটিন প্রসেসিং, প্রোটিন পরিবহন, ক্লিপিং, গ্লাইকোপ্রোটিন সিন্থেসিস এবং লিপিড সংশ্লেষণের মধ্যে ভূমিকা পালন করে।
৪. মিটোকন্ড্রিয়া: মিটোকন্ড্রিয়া উদ্ভিদ কোষের শক্তি উৎপাদনের জন্য প্রধান উপাদান।
এটি সেলের নিউক্লিয়াস থেকে নিঃসরণপূর্বক শক্তি উৎপন্ন করে।
উদ্ভিদ কোষের কাজ হল উদ্ভিদের জীবন চক্র পরিচালনা করা এবং প্রয়োজনীয় কার্যকলাপগুলি সম্পাদন করা।
উদ্ভিদ কোষ প্রাথমিকভাবে ক্লোন প্রসারণ করে এবং নতুন উদ্ভিদ কোষের উদ্ভাবনে ভূমিকা পালন করে।
আরো পড়ুন: ভেষজ উদ্ভিদ কাকে বলে
কিছু মৌলিক উদ্ভিদ কোষের কার্যকলাপগুলি নিম্নলিখিত
১. শক্তি উৎপাদন: উদ্ভিদ কোষের মিটোকন্ড্রিয়ার মাধ্যমে শক্তি উৎপাদন হয়।
মিটোকন্ড্রিয়া ক্ষমতায়ন করে খাদ্যপদার্থগুলির অক্সিজেনের উপস্থিতিতে উদ্ভিদের শক্তিরূপে সংরক্ষণ এবং প্রক্রিয়ায় রূপান্তর করে।
২. শক্তিসঞ্চয়: উদ্ভিদ কোষে প্রয়োজনে শক্তির সংরক্ষণ করা হয়।
এটি আপডেট হিসাবে ব্যবহার করা যেতে পারে যাতে অসংখ্য কার্যকলাপগুলি যেমন গলাকার অগ্নি ইত্যাদি।
৩. পাথর তৈরি: উদ্ভিদ কোষে পাথর তৈরি প্রক্রিয়া সম্পাদন করা হয়।
এটি ক্যালসিয়াম এবং অন্যান্য মিনারেল পদার্থগুলির নির্গতিকরণ প্রক্রিয়ায় জন্ম নেয় এবং উদ্ভিদের শক্তিশালী কণা তৈরি করে।
৪. প্রোটিন সিন্থেসিস: উদ্ভিদ কোষে প্রোটিন সিন্থেসিসের প্রক্রিয়া সম্পাদন করা হয়।
এটি ডিএনএ বাধায় কোডিং করা জীবাণুগুলির মাধ্যমে নতুন প্রোটিন গঠন করে এবং উদ্ভিদের প্রোটিন আপগ্রেড করে।
৫. বাইর্যশক্তির প্রস্তুতি: উদ্ভিদ কোষে প্রাথমিক প্রস্তুতি করা হয় যাতে উদ্ভিদ ক্ষমতা এবং সংজ্ঞায়িত কার্যকারিতা উন্নত করা যায়।এটি প্রয়োজনীয় খাদ্যপদার্থগুলির প্রস্তুতি, প্রোটিন