আঁশযুক্ত খাবার কি কি: আঁশযুক্ত শাকে থাকতে সহোজ ক্যালসিয়াম শক্তি বাড়ানোর জন্য উপযুক্ত। এটি হৃদরোগ, হেমোগ্লোবিন তৈরি, চোখের সুস্থতা, অস্থিপাঁজর সৃষ্টি, এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে। ফোলেট ও ভিটামিন-ক মৌল্যবান নিউট্রিএন্ট হিসেবে পরিচিত।
আঁশযুক্ত খাবার কি কি
আঁশযুক্ত খাবারে যেগুলি থাকতে পারে তা হলো: সব্জি, ফল, দুধ, গোঁড়ালি, গোড়ালি পণ্য, মাংস, মাছ, ডিম, চিংড়ি, নারকেল, বাদাম, কাজু, কিশমিশ, খেজুর, চিকিৎসার প্রস্তুতি, শারবত, চা, কফি, কোলা, চকোলেট, লাবণ, মসলা, স্পাইসি খাবার, আচার, মোরছেলা, কাঠিন্যভাবে পাকা খাবার, ফাস্ট ফুড, অ্যালকোহল।
আঁশযুক্ত ফল কি কি
আঁশযুক্ত ফলে এমন ফলগুলির বোঝা হয়, যেগুলির সাথে আঁশ অথবা অন্যান্য কিছু যুক্ত করা হয়েছে, এর মাধ্যমে স্বাদ বা গুণগত মান বৃদ্ধি পায়। উদাহরণস্বরূপ, আঁশযুক্ত আম, আঁশযুক্ত কলা ইত্যাদি।
অবশ্যই! আঁশযুক্ত ফলের মধ্যে আঁশ বা অন্যান্য উপকরণ যোগ করার মাধ্যমে সাধারিত ফলের স্বাদ ও আরো ভারী হয়ে থাকে। আঁশযুক্ত আপেল, আঁশযুক্ত আঙ্গুর, এমনকি আঁশযুক্ত পাপয়া বা নাশপাতি দেওয়ার অভিজ্ঞতা হয়েছে।
আঁশযুক্ত মাছ কি কি
আঁশযুক্ত মাছে বিভিন্ন ধরনের পুষ্টিকর উপাদান থাকতে পারে, যেমন ওমেগা-৩ ফ্যাটি, প্রোটিন, ভিটামিন, এবং খনিজ। ওমেগা-৩ ফ্যাটি মাছে অধিকতর পাওয়া যায় এবং এটি হৃদরোগ, মানসিক স্বাস্থ্য, এবং শিশুর মাসুকে ভালোবাসা দেয়ার জন্য উপকারী হতে পারে।
আঁশযুক্ত মাছে অন্যান্য উপাদান হতে পারে ভিটামিন ডি, ভিটামিন বি-১২, সেলেনিয়াম, আয়রন, জিংক, ফসফরাস, এবং আইওডিন ইত্যাদি। এই উপাদানগুলি স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে, এবং মাছ খাওয়া বিভিন্ন স্বাস্থ্যগত উপকারে সাহায্য করতে পারে।
আঁশযুক্ত মাছে থাকা একে অপরকে ভিন্নভাবে উপভোগ করতে হতে পারে, এমনকি মাছের প্রকারের উপর ভিত্তি করে। যেমন, সালমন, ট্রাউট, সার্ডিন, ম্যাকারেল, হিলসা, ইত্যাদি বিভিন্ন প্রকারের আঁশযুক্ত মাছ। তাদের মধ্যে আঁশযুক্তে অধিক হারে থাকতে সম্ভাবনা থাকে।
আঁশযুক্ত শাক কি কি
আঁশযুক্ত শাকে থাকতে সহোজ ক্যালসিয়াম শক্তি বাড়ানোর জন্য উপযুক্ত। এটি হৃদরোগ, হেমোগ্লোবিন তৈরি, চোখের সুস্থতা, অস্থিপাঁজর সৃষ্টি, এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে। ফোলেট ও ভিটামিন-ক মৌল্যবান নিউট্রিএন্ট হিসেবে পরিচিত।
আঁশযুক্ত শাকে থাকতে সাধারিত ভিটামিন, খনিজ, এবং অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট অধিক পরিমাণে থাকতে পারে। কিছু উদাহরণ হলো:
- **ক্যালসিয়াম:** হাড়-অস্থি ও দাঁতের সুস্থতা বজায় রাখতে।
- **আয়রন:** রক্তনালি ও অক্সিজেন পরিবাহনে সাহায্য করতে পারে।
- **ভিটামিন-এ:** স্বাস্থ্যকর ত্বক এবং মুক্ত রক্ত পরিস্থিতি বজায় রাখতে।
- **ভিটামিন-ক:** সঠিক রক্তক্লটিং বজায় রাখতে সাহায্য করতে পারে।
- **ফোলেট:** সুস্থ সিস্টেমিক বিকাশ এবং গর্ভাবস্থায় গর্ভক্ষয় প্রতিরোধে ভূমিকা পালন করতে পারে।
আঁশযুক্ত শাকের একটি উদাহরণ হলো পালং শাক, যা সাধারিতভাবে ক্যালসিয়াম, আয়রন, ফোলেট, ভিটামিন-এ, ভিটামিন-ক, পটাশিয়াম, ফাইবার, এবং ভিটামিন-সি সহ অনেক পুষ্টির উৎস।
আরো পড়ুন: প্রোটিন জাতীয় খাবার
সবচেয়ে বেশি আঁশযুক্ত খাবার
কিছু বেশি আঁশযুক্ত খাবারের মধ্যে রয়েছে মাছ, পাকোড়া, ভাজা, চিকেন টেন্ডারলয়ন, ওটস, আরোগ্যকর তেলে ভাজা ছোলা, আরোগ্যকর স্ন্যাকস্ হিসেবে মুরমুরা ইত্যাদি। তবে মাত্র আঁশযুক্ত খাবার অবশ্যই সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
আঁশযুক্ত খাদ্যে রয়েছে কলি-রিচ ফলগুলি, ব্রোকলি, পালং শাক, শীতে লাল ফলগুলি যেমন চেরি ও পোমেগ্রেনেট, কয়েন ওয়ালনাট, ফ্রুটস্ এবং সবুজ শাকসবজি, যেমন স্পিনাচ এবং কেলপিস ইত্যাদি। এই খাদ্যগুলি অনেক ভাল পোষণ এবং আঁশ সম্পন্ন।